মুলতানের একজন সৎ জমিদার মৃত্যুর সময় বললেন, বন্ধুগণ অপেক্ষা করছে, আমাকে যেতে হবে

মুলতানের একজন জামিদারের সততা, ঈমানদারী ছিল প্রসংশনীয়। দীর্ঘদিন তিনি অসুস্থ ছিলেন। মৃত্যুর একদিন আগে বললেন, আমার যাওয়ার যময় ঘনিয়ে এসেছে-তোমরা দেউ দুনিয়াবী কথা বলবে না। সাক্ষাতকারদের দোয়া ইস্তেগফার করতে বলেছিলেন এবং কান্নাকাটি করতে নিষেধ করেছিলেন।

তার মা দেখা করতে এলে তাকেও কাঁদতে নিষেধ করছিলেন এবং মায়ের খানা-পিনার ব্যবস্থা করার জন্য অন্যদের অনুরোধ জানালেন। বারবার বলছিলেন, আমার বন্ধুগণ আমার জন্য অপেক্ষা করছি, আমাকে যেতে হবে। বারবার কালেমা পাঠ করছিলেন। ঈমানের সাথে কালিমা পড়তে পড়তে তিনি ইন্তেকাল করেন।

সূত্রঃ চোখে দেখা কবরের আযাব

আরো পড়তে পারেন...

অপু ও ফলচুরি রহস্য

মহানগরের কোলাহলের মাঝে, ব্যস্ত জনপথের কিছুটা দূরে একফালি সবুজ ল্যান্ডস্কেপ । সদ্য গড়ে ওঠা আবাসন…

ভালুক ও কাঠবিড়ালী

কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘খুকি ও কাঠবিড়ালী’ কবিতাটি কম-বেশি সবাই পড়েছে। এ কবিতাটির কারণেই ছোট্ট…

গাজা দিবস

শিশু-কিশোর বন্ধুরা, কেমন আছো তোমরা? আশা করি যে যেখানে আছো ভাল ও সুস্থ আছো। তোমরা…

মুলতানের একজন সৎ জমিদার মৃত্যুর সময় বললেন, বন্ধুগণ অপেক্ষা করছে, আমাকে যেতে হবে

মুলতানের একজন জামিদারের সততা, ঈমানদারী ছিল প্রসংশনীয়। দীর্ঘদিন তিনি অসুস্থ ছিলেন। মৃত্যুর একদিন আগে বললেন, আমার যাওয়ার যময় ঘনিয়ে এসেছে-তোমরা দেউ দুনিয়াবী কথা বলবে না। সাক্ষাতকারদের দোয়া ইস্তেগফার করতে বলেছিলেন এবং কান্নাকাটি করতে নিষেধ করেছিলেন।

তার মা দেখা করতে এলে তাকেও কাঁদতে নিষেধ করছিলেন এবং মায়ের খানা-পিনার ব্যবস্থা করার জন্য অন্যদের অনুরোধ জানালেন। বারবার বলছিলেন, আমার বন্ধুগণ আমার জন্য অপেক্ষা করছি, আমাকে যেতে হবে। বারবার কালেমা পাঠ করছিলেন। ঈমানের সাথে কালিমা পড়তে পড়তে তিনি ইন্তেকাল করেন।

সূত্রঃ চোখে দেখা কবরের আযাব