ডাক্তার ভাটটা কালেমা পড়তে পড়তে মৃত্যুবরণ করলেন

ডাক্তার নওয়াজেশ আলী ভাটটা ভাওয়ালপুর ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে চক্ষু চিকিৎসক ছিলেন। খুব ভাল মানুষ ছিলেন। হৃদ রোগের কারণে তিনি জন্ডিসে আক্রান্ত হন। রোগ এত বেড়ে গিয়েছিল যে, তিনি অন্তিম অবস্থায় পৌঁছে গেলেন। আমি তাঁর শিয়রে ছিলাম। লক্ষ্য করলাম, তাঁর চোখের মণি প্রসারিত হয়ে গেছে, নিঃশ্বাসও নেই।

চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। তাঁর স্ত্রী পাশে ছিলেন, তিনি কাঁদতে লাগলেন। আমি তাঁর বড় ভাই এবং স্ত্রীকে বললাম, ডাক্তার ভাটটা দুনিয়া থেকে এখন বিদায় নিচ্ছেন। এ সময় কান্নাকাটি না করে কালেমা পড়াই উচিত। আমার কথা শুনে তারা জোরে জোরে কালেমা পড়তে লাগলেন। হঠাৎ ডাক্তার ভাটটা চোখ মেলে তাকালেন এবং বিছানায় উঠে বসলেন এবং কালেমা পড়লেন। তারপর আমাকে বললেন, ডাক্তার নূর তুমি সাক্ষি থাকো, আমি কালেমা পাঠ করে মহান আল্লাহ্র দরবারে যাচ্ছি। এ কথা বলেই তিনি শুয়ে পড়লেন এবং শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন।

Written By

More From Author

ডাক্তার ভাটটা কালেমা পড়তে পড়তে মৃত্যুবরণ করলেন

ডাক্তার নওয়াজেশ আলী ভাটটা ভাওয়ালপুর ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে চক্ষু চিকিৎসক ছিলেন। খুব ভাল মানুষ ছিলেন। হৃদ রোগের কারণে তিনি জন্ডিসে আক্রান্ত হন। রোগ এত বেড়ে গিয়েছিল যে, তিনি অন্তিম অবস্থায় পৌঁছে গেলেন। আমি তাঁর শিয়রে ছিলাম। লক্ষ্য করলাম, তাঁর চোখের মণি প্রসারিত হয়ে গেছে, নিঃশ্বাসও নেই।

চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। তাঁর স্ত্রী পাশে ছিলেন, তিনি কাঁদতে লাগলেন। আমি তাঁর বড় ভাই এবং স্ত্রীকে বললাম, ডাক্তার ভাটটা দুনিয়া থেকে এখন বিদায় নিচ্ছেন। এ সময় কান্নাকাটি না করে কালেমা পড়াই উচিত। আমার কথা শুনে তারা জোরে জোরে কালেমা পড়তে লাগলেন। হঠাৎ ডাক্তার ভাটটা চোখ মেলে তাকালেন এবং বিছানায় উঠে বসলেন এবং কালেমা পড়লেন। তারপর আমাকে বললেন, ডাক্তার নূর তুমি সাক্ষি থাকো, আমি কালেমা পাঠ করে মহান আল্লাহ্র দরবারে যাচ্ছি। এ কথা বলেই তিনি শুয়ে পড়লেন এবং শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন।

Written By

More From Author