কাযিমা যুদ্ধ

ইরানের শাহেনশাহ এর কাছে হুরমুজ খালেদ (রাঃ) এর চিঠিটি পাঠিয়ে দিয়ে তাঁর নিজের বাহিনীকে সাথে করে  কাযিমার দিকে অগ্রসর হন।  এর পরে দু’পক্ষই যুদ্ধে অবতীর্ণ হলেন।  হুরমুজকে মোকাবেলা করার জন্য খালেদ এগিয়ে এসে তাঁকে আহবান জানালেন। 

তখন হুরমুজ তাঁর নিজের ঘোড়া হতে নেমে এসে হযরত খালেদ এর সাথে লড়াইয়ে লিপ্ত হন এবং খালেদ তাঁকে হত্যা করেন।  তাঁর ইরানী সৈন্যরা পালিয়ে যায়।  মছনা বিন হারেসাকে ইরানী বাহিনীর পেছনে ধাওয়া করতে পাঠিয়ে হযরত খালেদ (রাঃ) খলিফার কাছে মুসলমানদের বিজয়ের কথা জানালেন। 

ইরানের শাহেনশাহ উর্দশি তাঁর পরাজয়ের সংবাদ পেয়ে মুসলমানদের সাথে মোকাবেলা করার জন্য কারেনের নেতৃত্বাধীন আরেকটি বাহিনী পাঠান।  হযরত খালেদ (রাঃ) তখন তাঁর নিজের বাহিনী সাথে করে নিয়ে মোকাবেলা করার জন্য এগিয়ে যান।  সে হুরমুজের প্রতিশোধার্থে মুসলমানদের মধ্যে হতে মোকাবেলা করার জন্য কোন বীর কে আহবান করলেন।  ইসলামি বাহিনী হতে এক যুবক বের হয়ে তাকে হত্যা করে।  এ যুদ্ধের কারণে বহু ইরানী মৃত্যুবরণ করে আর বহু ব্যক্তি পালিয়ে গিয়ে সমুদ্রে ডুবে মারা যায়। 

আর কিছু সংখ্যক ব্যক্তি নৌকায় উঠে সমুদ্র পাড়ি দেয়।  এ পরাজয়ের খবর ইরানী শাহেনশাহের কাছে পৌছালে তিনি আন্দর নামক এক ইরানী বীরের দায়িত্বে বিরাট সেনাবাহিনী প্রেরণ করেন।  এরপর এ দু’ইরানী বীর দুলজা নামক স্থানে ছাউনি স্থাপন করলেন।   

কাযিমা যুদ্ধ

ইরানের শাহেনশাহ এর কাছে হুরমুজ খালেদ (রাঃ) এর চিঠিটি পাঠিয়ে দিয়ে তাঁর নিজের বাহিনীকে সাথে করে  কাযিমার দিকে অগ্রসর হন।  এর পরে দু’পক্ষই যুদ্ধে অবতীর্ণ হলেন।  হুরমুজকে মোকাবেলা করার জন্য খালেদ এগিয়ে এসে তাঁকে আহবান জানালেন। 

তখন হুরমুজ তাঁর নিজের ঘোড়া হতে নেমে এসে হযরত খালেদ এর সাথে লড়াইয়ে লিপ্ত হন এবং খালেদ তাঁকে হত্যা করেন।  তাঁর ইরানী সৈন্যরা পালিয়ে যায়।  মছনা বিন হারেসাকে ইরানী বাহিনীর পেছনে ধাওয়া করতে পাঠিয়ে হযরত খালেদ (রাঃ) খলিফার কাছে মুসলমানদের বিজয়ের কথা জানালেন। 

ইরানের শাহেনশাহ উর্দশি তাঁর পরাজয়ের সংবাদ পেয়ে মুসলমানদের সাথে মোকাবেলা করার জন্য কারেনের নেতৃত্বাধীন আরেকটি বাহিনী পাঠান।  হযরত খালেদ (রাঃ) তখন তাঁর নিজের বাহিনী সাথে করে নিয়ে মোকাবেলা করার জন্য এগিয়ে যান।  সে হুরমুজের প্রতিশোধার্থে মুসলমানদের মধ্যে হতে মোকাবেলা করার জন্য কোন বীর কে আহবান করলেন।  ইসলামি বাহিনী হতে এক যুবক বের হয়ে তাকে হত্যা করে।  এ যুদ্ধের কারণে বহু ইরানী মৃত্যুবরণ করে আর বহু ব্যক্তি পালিয়ে গিয়ে সমুদ্রে ডুবে মারা যায়। 

আর কিছু সংখ্যক ব্যক্তি নৌকায় উঠে সমুদ্র পাড়ি দেয়।  এ পরাজয়ের খবর ইরানী শাহেনশাহের কাছে পৌছালে তিনি আন্দর নামক এক ইরানী বীরের দায়িত্বে বিরাট সেনাবাহিনী প্রেরণ করেন।  এরপর এ দু’ইরানী বীর দুলজা নামক স্থানে ছাউনি স্থাপন করলেন।   

আরো পড়তে পারেন...

মুগীরা ইবন শু’বা (রা)

নাম আবু আবদিল্লাহ মুগীরা, পিতা শু’বা ইবন আবী আমের। আবু আবদিল্লাহ ছাড়াও আবু মুহাম্মাদ ও…

সাপের তওবা

একটি সাপের ঘটনা বর্ণনা করছি। আমার কাছে যারা তালীম গ্রহন করতে আসে প্রথমেই আমি কাউকে…

আবদুল্লাহ ইবন হুজাফাহ আস-সাহমী-(রা)

আবু হুজাফাহ আবদুল্লাহ নাম। পিতার নাম হুজাফাহ। কুরাইশ গোত্রের বনী সাহম শাখার সন্তান। ইসলামী দাওয়াতের…