হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে দাদা আবদুল মুত্তালিবের প্রতিপালন

মাতা পিতা হারা এতীম শিশু মুহাম্মাদের করুন অবস্থা দেখে আবদুল মুত্তালিবের হৃদয় চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গেল। তিনি তাঁর লালন পালনের সম্পূর্ণ দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন। তাতে অত্যন্ত স্নেহ করতে লাগলেন। আবদুল মুত্তালিব তখন বৃদ্ধাবস্থায় পৌঁছে গিয়েছেন। দু’বছর পর অর্থাৎ হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা এর আট বছর বয়সে আবদুল মুত্তালিব ১২০ বছর বয়সে ইহলোক ত্যাগ করেন। আট বছরের শিশু … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর বাণিজ্যিক সফর

আবদুল মুত্তালিবের বংশধরগণ সারা আরবে অত্যন্ত সম্মানী ও বিত্তশালী বলে বিখ্যাত ছিলেন। কিন্তু তাদের অর্থ সম্পদ আমীরানা চলাফেরার মোকাবেলায় যথেষ্ট ছিল না। তাই বেশ কিছুকাল পূর্ব হতে তাদের মধ্যে আর্থিক দুর্বলতা দেখা দিয়েছিল। বিশেষ করে আবু তালেবের পরিবারে অধিক লোক সংখ্যা হওয়ায় তাঁর আর্থিক অবস্থা তুলনামূলক দুর্বল ছিল। চাচার আর্থিক দুর্বলতা দেখে নবীজী ভাবতেন কিভাবে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত দাউদ (আঃ) এর পুত্রের দূরদর্শিতা-৪র্থ পর্ব

হযরত দাউদ (আঃ) এর পুত্রের দূরদর্শিতা-৩য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন   তখন হযরত দাউদ (আঃ) শাহাজাদা কে দরবারে ডাকলেন, ছোলায়মান পিতার নিকট এসে ছালাম দিলেন। হযরত দাউদ (আঃ) বললেন, তুমি বার বার বৃদ্ধা কে আমার নিকট প্রেরণ করে আমাকে হয়রানি করে তুলছ কেন? বাতাস কি আমার অধিন যে আমি তাকে এনে বৃদ্ধার সম্মুখে বিচার … বিস্তারিত পড়ুন

বিবি হালিমার কোলে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)

ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর সাত দিন মাতা আমেনার দুধ পান করেন। তারপর আটদিন ছুয়াইবার দুধ পান করেন। এ ছুয়াইবা আবু লাহাবের দাসী ছিল। মহানবীর জন্মের সংবাদ নয়ে সর্ব প্রথম সে আবু লাহাবের নিকত পৌঁছে দিল। আবু লাহাব হামজাকেও কিছুদিন দুধপান করিয়েছিলেন। তাই হযরত হাজমা (রাঃ) মহানবীর চাচা হলেও এ সম্পর্কে তাঁর দুধ ভাই। ছুয়াইবার পর খাওলা … বিস্তারিত পড়ুন

তাওয়াফকারী জ্বিন হত্যার বদলায় দাঙ্গা

জাহিলিয়াতের যুগে যী তুওয়া উপত্যকায় থাকত এক জ্বিন মহিলা। তার কেবল একটি ছেলে ছিল। আর কোনও সন্তান ছিল না। জ্বিন মহিলাটি তার সেই একমাত্র ছেলেকে খুব ভালোবাসত। ছেলেটি তার গোত্রের মধ্যেও ছিল বড় সম্মানের পাত্র। একসময় ছেলেটি বিয়ে করে। স্ত্রীর কাছে যায়। তারপর সাতদিন পার হতে তার মাকে বলে- মা আমি কাবাঘরে দিনের বেলা সাতবার … বিস্তারিত পড়ুন

মুসলমান যুবকের মুরতাদ হয়ে মৃত্যুবরণ

আমার এক বন্ধুর ভাইয়ের সম্পর্কে শোনা যাচ্ছিল, সে হিন্দু ধর্ম পছন্দ করে। সে হিন্দু ধর্মের বই পুস্তক পড়ে সময় কাটাতো। সে ছিল উচ্চ রক্তচাপের রুগী। এ কারণে প্রায় তার সাথে দেখা হত। মৃত্যুর আগে সে বার বার বলছিল, মৃত্যুর পর আমাকে যেন কবর দেওয়া না হয়। আমাকে যেন হিন্দু ধর্মের মত আগুনে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। … বিস্তারিত পড়ুন

মৃত্যুর পর চেহারা কালো ও ভয়ংকার হয়ে গেল

কয়েকজন যুবক স্থানে কয়াজ করত । সে স্থানে তারা কয়েক বছর অতিবাহিত করল । তারা তাদের আয় জমা করে রাখত । তারা যখনই শুনত কোন স্থানে আরাম আয়েশ, আনন্দ ফুর্তি করার ব্যবস্থা আছে, সেখানেই চলে যেত । প্রতিদিনের মত তারা বসে গল্প গুজব করছিল । তারা এমন একটি শহর সম্পর্কে খবর পেল, সেখানে তারা কোন … বিস্তারিত পড়ুন

দাড়িবিহীন লাশকে বিচ্ছু দংশন করছিল

আফগানিস্তানের দুইজন লোক পেশোয়ার থেকে আফগানিস্তান যাচ্ছিল। তাদের একজন ট্রাক চালাচ্ছিল, অন্যজন ছিল ট্রাকের আরোহী। পথে দুর্ঘটনায় ট্রাকটি বিধ্বস্ত হয় এবং ওরা দুইজন মারা যায়। অচেনা লোক হওয়ায় স্থানীয় জনগণ রাস্তার পাশে দুই জনের লাশ দুটি কবরে দাফন করেন। কিছু দিন পর দুই আফগানের আত্মীয়-স্বজন খুঁজতে খুঁজতে বিধ্বস্ত ট্রাক দেখে ট্রাকের আরোহীদের খবর জানতে চায়। … বিস্তারিত পড়ুন

দীর্ঘ জীবন লাভের আকাঙ্ক্ষা -৪র্থ পর্ব

দীর্ঘ জীবন লাভের আকাঙ্ক্ষা -৩য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন জুলকরনাইন একথা শুনে তাঁর নিকট সংগৃহীত সমস্ত স্বর্ণ, রৌপ্য ও পাথর উপস্থিত লোকদের মাঝে বণ্টন করে দিয়ে বললেন, তোমরা দেশে চলে যাও। আমি এ পাহাড়ের পাদদেশে বাকি জীবন কাটিয়ে দিব। এ কথা বলে সকলকে বিদয় করলেন এবং মায়ের নিকট একখানি পত্র লিখে জানিয়ে দিলেন, তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইউনুস (আঃ) -এর শহর ত্যাগ – ৫ম পর্ব

হযরত ইউনুস (আঃ) -এর শহর ত্যাগ – ৪র্থ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন ষষ্ঠ হলেন হযরত জাকারিয়া (আঃ)। তিনি সারা জীবন হেদায়েতের চেষ্টা করে অনেক লাঞ্ছিত হয়েছেন। উম্মতেরা তাঁকে অমানুষিক যন্ত্রণা দিয়েছে। শেষ পর্যন্ত তাঁকে গাছসহ করাত দিয়ে মাথা পা পর্যন্ত দুভাগ করে ফেলেছিল। তিনি এ বর্ণনাতীত যাতনার মধ্যেও আল্লাহর স্মরণ থেকে ক্ষণকাল বিরত থাকেন … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!