নবী কারিম (সাঃ ) ও তাঁহার আহলে বাইত এবং হযরত আবু বকর ও হযরত ওমর (রাঃ ) এর ক্ষুধা (সহ্য করা ) – পর্ব ১

হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, একদিন হযরত আবু বকর (রাঃ) দ্বিপ্রহরের কঠিন গরমের মধ্যে ঘর হইতে বাহির হইয়া মসজিদে আসিলেন। হযরত ওমর (রাঃ) শুনিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, যে আবু বকর, এই সময় আপনি ঘর হইতে কেন বাহির হইয়া আসিলেন? তিনি উত্তরে বলিলেন, অত্যাধিক ক্ষুধার জ্বালা আমাকে বাহির হইয়া আসিতে বাধ্য করিয়াছে। হযরত ওমর (রাঃ) বলিলেন, আল্লাহর … বিস্তারিত পড়ুন

নবী করীম (সাঃ) এর সাধারণ সাহাবা (রাঃ) দের কষ্ট সহ্য করা

সাঈদ ইবনে জুবাইর (রহঃ) বলেন, আমি হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করিলাম, মুশরিকগণ কি রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর সাহাবীদের উপর এত অত্যাচার করিত যে, অতিষ্ঠ হইয়া (বাহ্যিকভাবে) দ্বীন ছাড়িয়া দিলেও তাহাদিগকে নিরপরাধ মনে করা হইত? হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলিলেন, হ্যাঁ। আল্লাহর কসম, মুশরিকগণ একজন মুসলমানকে এত পরিমাণ মারধর করিত এবং ক্ষুধা তৃষ্ণায় কষ্ট … বিস্তারিত পড়ুন

মুলতানের একজন সৎ জমিদার মৃত্যুর সময় বললেন, বন্ধুগণ অপেক্ষা করছে, আমাকে যেতে হবে

মুলতানের একজন জামিদারের সততা, ঈমানদারী ছিল প্রসংশনীয়। দীর্ঘদিন তিনি অসুস্থ ছিলেন। মৃত্যুর একদিন আগে বললেন, আমার যাওয়ার যময় ঘনিয়ে এসেছে-তোমরা দেউ দুনিয়াবী কথা বলবে না। সাক্ষাতকারদের দোয়া ইস্তেগফার করতে বলেছিলেন এবং কান্নাকাটি করতে নিষেধ করেছিলেন। তার মা দেখা করতে এলে তাকেও কাঁদতে নিষেধ করছিলেন এবং মায়ের খানা-পিনার ব্যবস্থা করার জন্য অন্যদের অনুরোধ জানালেন। বারবার বলছিলেন, … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!