রিসালাত – শেষ পর্ব

রিসালাত – তৃতীয় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন যেমন হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর যুগে তথাকার লোকজন প্রত্যকটি নক্ষত্রকে এক একটি দেবতা বলে জানত। তন্মধ্যে সূর্যকে সবচেয়ে বড় দেবতা বলে মনে করত। কেননা, সূর্যে আলো এবং তাপ উভয় রয়েছে। আর পৃথিবীতে অগ্নিকে সূর্যের বিকল্প ধারণা করে তারা অগ্নি পূজা করত। সুতরাং অগ্নি তাদের কাছে মূল জিনিস। হযরত … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত শামাউন (আঃ)-এর শারীরিক গঠন ও নবুয়ত লাভ-২য় পর্ব

হযরত শামাউন (আঃ)-এর শারীরিক গঠন ও নবুয়ত লাভ-১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন বাদশাহ তাঁদের এ প্রস্তাব সমর্থন করে বলল, তোমাদের এ প্রস্তাবটি একান্ত সঠিক ও যথার্থ। তোমরা এ ধরণের একটি কৌশল খুঁজে বের কর। শামাউনকে শেষ না করতে পারলে সে আমাদের ধর্মের অস্তিত্বই শেষ করে দিবে। বাদশাহর নির্দেশে তাঁর পরিষদ্গণ এক বিচক্ষণ কুটনী রমণীকে … বিস্তারিত পড়ুন

সিরিয়ার জনৈক পাদ্রীর সাক্ষাৎ

নবীজীর বার বছর বয়সে আবু তালেব ব্যবসার উদ্দেশ্যে শাম দেশের (সিরিয়ার) সফরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিল। সফর একটি নিতান্ত কষ্টদায়ক কার্য বিধায় আবু তালেব ভ্রাতুষ্পুত্রকে সঙ্গে না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। যাওয়ার সময় যখন ঘর হতে বের হলেন, তখন রাসূল (সাঃ) চাচাকে জড়িয়ে ধরে স্নেহশক্তি কণ্ঠে বলতে লাগলেন, ওহে চাচাজান! আমি আপনার স্নেহ কোলে থেকে মাতা পিতার … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে দাদা আবদুল মুত্তালিবের প্রতিপালন

মাতা পিতা হারা এতীম শিশু মুহাম্মাদের করুন অবস্থা দেখে আবদুল মুত্তালিবের হৃদয় চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গেল। তিনি তাঁর লালন পালনের সম্পূর্ণ দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন। তাতে অত্যন্ত স্নেহ করতে লাগলেন। আবদুল মুত্তালিব তখন বৃদ্ধাবস্থায় পৌঁছে গিয়েছেন। দু’বছর পর অর্থাৎ হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা এর আট বছর বয়সে আবদুল মুত্তালিব ১২০ বছর বয়সে ইহলোক ত্যাগ করেন। আট বছরের শিশু … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর বাণিজ্যিক সফর

আবদুল মুত্তালিবের বংশধরগণ সারা আরবে অত্যন্ত সম্মানী ও বিত্তশালী বলে বিখ্যাত ছিলেন। কিন্তু তাদের অর্থ সম্পদ আমীরানা চলাফেরার মোকাবেলায় যথেষ্ট ছিল না। তাই বেশ কিছুকাল পূর্ব হতে তাদের মধ্যে আর্থিক দুর্বলতা দেখা দিয়েছিল। বিশেষ করে আবু তালেবের পরিবারে অধিক লোক সংখ্যা হওয়ায় তাঁর আর্থিক অবস্থা তুলনামূলক দুর্বল ছিল। চাচার আর্থিক দুর্বলতা দেখে নবীজী ভাবতেন কিভাবে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!