মূসা (আ) ও ফেরাউনের আলোচনা

তৎকালীন সময়ে বিভিন্ন দেব-দেবীর উপাসনা করা হত। কিছু দেবতা বিশেষ এলাকা ও বিশেষ সম্প্রদায় এবং কিছু সর্বসাধারণের জন্য নির্ধারিত ছিল। তাঁদের উপাস্য দেবতাসমূহের ক্ষমতাও সীমাবদ্ধ বলে বিশ্বাস করা হত। যেমন পরকালীন ও নভোমণ্ডল সম্পর্কিত দেবতা, দেহ স্রষ্টা প্রাণদানকারী, কে কি পরিমাণ আয়ু লাভ করতে তা নির্ধারণকারী, দুঃখ যাতনা দূরকারী জীবিকাদাতা প্রভৃতি বিষয়ের জন্য পৃথক পৃথক … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মূসা (আঃ) এর সাথে শোয়ায়েব (আঃ) এর মেয়েদের পরিচয়

গাছের ছায়ায় বসে দেখলেন যে, অদূরে কতক লোক একটি কূপের কাছে ভিড় জমিয়েছে। তারা কূপ থেকে পানি উঠিয়ে নিজেদের পশুগুলোকে পানি পান করাচ্ছে। আর তাদের সম্মুখে দুটি যুবতী নিজেদের পশুগুলো নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। তারা কূপের কাছে যাচ্ছে না। তাদের পশুগুলো পানির জন্য বার বার কূপের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু যুবতীদ্বয় পশুগুলোকে ফিরিয়ে রাখছে। হযরত … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের সলিল সমাধির পর

ফেরাউনের দলবল সলিল সমাধির পর বনী ইসরাইলীরা নিজেদের মধ্যে আনন্দ উৎসব করল। নারীরা নিজেদের মুক্তির শুকরিয়া স্বরূপ আনন্দে মহান প্রভুর প্রশংসা মূলক গান গাইল। অনন্তর হযরত মূসা (আঃ) বনী ইসরাইলদের একত্রিত করে বলেন, আল্লাহ পাক আমাকে হুকুম দিয়েছেন আমি যেন তোমাদেরকে বলে দেই যে, তিনি তোমাদেরকে এমন ভায়ানক বিপদ হতে মুক্তি দিয়েছেন। এখন তোমাদের উচিত … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনকে দ্বীনে হকের প্রতি আহবানের প্রস্তুতি

হযরত মূসা (আ) ও হযরত হারুন (আ) আল্লাহ তাআলার নির্দেশে ফেরাউনের নিকট দ্বীন হকের দাওয়াত নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু তারা ফেরাউনের যলুমের ভয় করে ছিলেন। তাই তারা আল্লাহ তাআলার সমীপে এ সম্পর্কে নিবেদন করলেন, হে আমাদের রব! ফেরাউন তো যালিম। যখন আমরা তার কাছে উপনিত হয়ে দ্বীনের দাওয়াত দেব এবং যুক্তি প্রমাণের কথা আসলে … বিস্তারিত পড়ুন

ইসলাম প্রচারের দ্বিতীয় পর্যায়

রিসালাতের মর্যাদায় ভূষিত হবার পরে তিন বছর পর্যন্ত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) অতি গোপনে আল্লাহর নির্দেশিত পথের দিকে মানুষকে আহ্বান জানাতে থাকেন। সত্যনিষ্ঠা, সত্যের অনুসন্ধিৎসা এবং ন্যায়ের প্রভাব ব্যতীত প্রথম পর্যায়ে ইসলাম গ্রহণকারী মুসলমানদের সামনে কোন প্রলোভন বা আকর্ষণ ছিল না। বরং প্রতি পদে পদে বিপদে পতিত হবার আশংকা ছিল। এতদসত্ত্বেও এসব সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর আহ্বানে … বিস্তারিত পড়ুন

বক্ষ বিদারণ

হালিমার গৃহে দু”বছর অবস্থানের পর একদিন তাঁর দুধ ভাইয়ের সাথে তিনি চারণ ভূমিতে মেষ চরাতে যান। তিনি পশুদের ভেতর ঘুরাফেরা করছেন। এমন সময় দু’জন ফেরেশতা এসে তাঁকে শুয়ে ফেলল এবং তাঁর বক্ষ বিদারণ করল। তাঁর দুধ ভাই আবদুল্লাহ দৌড়ে বাড়ীতে গেল এবং মাতাপিতাকে বলল আজ আমার দুধ ভাইকে দুজন সাদা পোষাক পরিহিত অপরিচিত ব্যক্তি এসে … বিস্তারিত পড়ুন

নাসারা

তৎকালীন সময়ে নাসারা খ্রীষ্টানদের অবস্থা তাদের উৎসমূল ইহুদীদের চেয়ে কোন অংশে কম ছিল না। বরং ইহুদীদের চেয়েও তাদের অবস্থা আরো শোচনীয় ছিল। সারা দুনিয়ায় তারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান, খ্রীষ্ট ধর্মালম্বী এবং হযরত ঈসা (আঃ) এর অনুসারী বলে প্রচার করে বেড়ালেও বর্তমান তাদের ধর্মগ্রন্থ বলে কথিত ইঞ্জিল গ্রন্থ আল্লাহর প্রেরিত সে ইঞ্জিল নয় এবং হযরত ঈসা (আঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

সুন্দর সে দেশটা!

আন্দোলনে যোগ দিয়ে যারা দেশের মধ্যে শান্তি-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে তারা নিজেদের গ্রেফতার হওয়াকে একটা গর্বের বিষয় মনে করে। শত অপমানেও তাদের কিছু যায় আসে না। আফগান থেকে একজন কাবুলীওয়ালা আমাদের দেশে বেড়াতে এসেছিল। এক মিষ্টির দোকানদার মিষ্টি সামনে নিয়ে বসে আছে অথচ খাচ্ছে না এ অবস্থা দেখে কাবলিওয়ালা নিজেই দুই হাতে মিষ্টি মুখে পুরতে লাগলো। … বিস্তারিত পড়ুন

নিয়ত খারাপ

কোন অমুলসিমের সাথে তর্কে লিপ্ত হওয়া উচিৎ নয়। তাতে অমুসলিমদের অন্তর থেকে মুসলমানদের প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধাবোধ দূরীভূত হয়। যেমন বৃটিশ আমলে কান্ধালায় একজন উকিল সাহেব ছিলেন। তিনি খুব রশিক লোক ছিলেন। তিনি একবার ট্রেনে ভ্রমণ করেছিলেন। তার কস্পার্টমেন্ট অনেকগুলো বিধর্মী ছিল। বিধর্মীদের মধ্যে একজন উকিল সাহেবকে জিজ্ঞেস  করলো, বল দেখি এদেশের ক্ষমতা যদি তোমাদের হাতে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইদরীস (আঃ)

হযরত ইদরীস (আঃ) একদিকে যেমন জ্ঞান সম্পন্ন ছিলেন, তেমনি তিনি নানা গুণে গুণান্বিত ছিলেন। বেশির ভাগ সময়ই তিনি মানবিক শিক্ষা প্রদান এবং তাদের মাঝে ওয়াজ নসিহত করে কাটাতেন এবং ইবাদত-বন্দেগীতে লিপ্ত থাকতেন। তিনি নিজের জামা-কাপড় নিজেই সেলাই করে পরতেন। অন্যের জামা-কাপড়ও সেলাই করে দিতেন কিন্তু সেজন্য তিনি কোন পারিশ্রমিক নিতেন না। তিনি সারা দিন দর্জির … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!