শুরাহবীল ইবন হাসান রা:

নাম শুরাহবীল, কুনিয়াত বা ডাকনাম আবু আবদিল্লাহ বা আবু আবদির রহমান। পিতা আবদুল্লাহ ইবনুল মুতা’, মাতা হাসানা। তবে আবু আমরের মতে হাসানা তার মেয়ের নাম। যাই হোক,শুরাহবীলের পিতা মারা যাওয়ার পর তার মা হাসানা দ্বিতীয়বার সুফইয়ান আনসারীকে বিয়ে করেন। এ কারণে তিনি পিতার পরিবর্তে মাতার নামে পরিচিত হন। এই হাসানার বংশ সম্পর্কে মতভেদ আছে। কেউ … বিস্তারিত পড়ুন

আবুল আস ইবন রাবী রা:

আবুল আসের প্রকৃত নামের ব্যাপারে ইতিহাসে বিস্তর মতভেদ দেখা যায়। যেমন: লাকীত, হিশাম, মিহশাম, ইয়াসির, ইয়াসিম ইত্যাদি। তবে তার কুনিয়াত বা ডাকনাম আবুল ‘আস’। এ নামেই তিনি ইতিহাসে খ্যাত। তার পিতা ‘রাবী’ ইবনে ‘আবদিল উযযা’ মাতা হযরত খাদীজার রা: সহোদরা হালা বিনতু খুওয়াইলিদ। তিনি কুরাইশ গোত্রের ‘আবদু শামস’ শাখার সন্তান হওয়ার কারণে তাকে সংক্ষেপে ‘আবশামী’ … বিস্তারিত পড়ুন

আবদুল্লাহ ইবন উমার (রা)

আবদুল্লাহ নাম, কুনিয়াত আবু আবদির রহমান। পিতা ‘উমার ইবনুল খাত্তাব, মাতা যায়নাব। সঠিক বর্ণনা মতে হিজরী তৃতীয় সনে উহুদ যুদ্ধের সময় তাঁর বয়স ছিল চৌদ্দ বছর। এই হিসাবে নবওয়াতের দ্বিতীয় বছরে তার জম্ম। নবওয়াতের ষষ্ঠ বছরে হযরত্ন উমার যখন ইসলাম গ্রহণ করেন, তখন আবদুল্লাহর বয়স প্রায় পাঁচ। বুদ্ধি হওয়ার পব থেকেই আবদুল্লাহ নিজের বাড়ীটি ইসলামের … বিস্তারিত পড়ুন

অবাক শিহরণ

তখন আরবের চারদিকে অন্ধকার। থক থক করছে আঁধারের কাদামাটি। কোথাও কোনো আলোর চিহ্ন নেই। নেই এতটুকু সত্যের বাতি। একেই বলে জাহেলিয়াত যুগ! আর মানেই তখন ভয়ঙ্কর এক জনপদ! যেখানে মিথ্যা, কুসংস্কার আর ক্ষমতার দাপট। মানুষ মানেই একেকটি চকচকে তলোয়ার। কিংবা হিংস্র বন্যপ্রাণী। আতঙ্কিত দুর্বল মানুষ। তারা অপেক্ষায় প্রহর গোনে। কখন শেষ হবে এই নারকীয় পরিবেশের? … বিস্তারিত পড়ুন

ছড়ির তরবারি

দারুণ দুঃসাহসী এক অবাক পুরুষ। নাম উকাশা ইবনে মিহসান (রা)। সবাই তাকে ডাকে আবু মিহসান নামে। এই নামেই তিনি প্রসিদ্ধ। এই নামের তিনি পরিচিত। রাসূলও (সা) তাকে আদর করে কাছে ডাকেন আবু মিহসান বলে। রাসূলের (সা) ডাক! সে ডাকে মধু ঝরে। সে ডাকে শিশির ঝরে। আর কুলকুল করে বয়ে যায় আবু মিহসানের বুকের ভেতর আনন্দ … বিস্তারিত পড়ুন

বারুদের বৃষ্টি

মক্কায় আশ্রয় নিয়েছেন মিকদাদ ইবন আমর। আছেন নিজের মধ্যে গুটিয়ে। কিন্তু তার হৃদয় এবং দৃষ্টিটা ছিল উন্মুক্ত। মক্কা। মক্কা তখন আলোর বিভায় আলোকিত হয়ে উঠছে ক্রমশ। কারণ ততোদিনে রাসূল (সা) তাওহীদের বাণী ছড়িয়ে দিয়েছেন চারদিকে। কিন্তু বেশ গোপনে। মাত্র গুটিকয়েক মানুষের মাঝে। মিকদাদের চারপাশে তখনো অন্ধকার। কিন্তু তার ভাল লাগে না সেই কুৎসিত পরিবেশ। কেমন … বিস্তারিত পড়ুন

ঝরনা কাঁদে না তবু

মহানবীর (সা) অক্লান্ত শ্রম ও প্রচেষ্টায় ইসলামের আবাদে ফলে-ফসলে ভরে উঠলো গোটা মদিনা। মদিনা এখন ইসলামের সবুজ ফসলের ক্ষেত। ফলভার বৃক্ষের সমাহার। সুশীতল ছায়াঘন বৃক্ষরাজি। মদিনা মানেই একখন্ড উর্বর ও ফসলি ভূমি। রাসূল (সা), ইসলাম এবং এক আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের আহবানের ভীত  মজবুত হয়ে উঠেছে  মদিনায়। সেখানকার ধনী, সম্পদশঅলীরা তো বটেই, খ্যাতিমান গোত্রপতিদের অনেকেই মহানবীর … বিস্তারিত পড়ুন

সাক্ষী তার তীরের ফলা

চারদেক সাজসাজ রব। বেজে উঠেছে যুদ্ধের দামামা। বদর যুদ্ধ। কোন্‌ মুমিন আর বসেথাকে ঘরের কোণে, অলসভাবে? কোন্‌ আল্লাহর প্রিয় বান্দা আর হাতছাড়া করতে চায় এই সুবর্ণ সুযোগ? এমন হতভাগা, কমজোর মুমিন কেউ ছিল না। বরং যুদ্ধের মাদকতায়, জিহাদের নেশায় তখন রাসূলের (সা) সাথীরা মাতোয়ারা। কে আগে যাবে, কে প্রথম হবে শহীদি মিছিলের সৌভাগ্যের পরশে- সেই … বিস্তারিত পড়ুন

পিতার হাতে বন্দি পুত্র

তিনি বেড়ে উঠেছেন সম্ভ্রান্ত এক সমান পরিবারে। এমন খান্দানি পরিবার – যার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে দূর থেকে বহু দূরে। নাম রিফায়া। পিতার সাথে বের হলেন তিনি। পারপর মক্কায়গিয়ে আকাবার দ্বিীতয় বাইয়াতে অংশগ্রহণ করলেন পিতার সাথে। বাইয়াত করলেন রাসূলের (সা) পবিত্র হাতে। রাসূলের (সা) হাতে! যে হাতে রয়ে গেছ মহান বারী তা’আলার যাবতীয় কল্যাণ, বরকত ও … বিস্তারিত পড়ুন

গজবের ঘূর্ণি

যরত হুদ (আ)। তিনি ছিলেন হযরত নূহ (আ)-এর অধস্তন পঞ্চম পুরুষ। পাপ আর অন্যায়ের জন্য মহান রাব্বুল আলামীন নূহ (আ)-এর কওমকে গজবে নিপতিত করেন। মহাপ্লাবনে ধ্বংস হয়ে যায় তারা- যারা কখনো ঈমান আনেনি। আর বেঁচে রইলো তারা- যারা ঈমান এনেছিল আল্লাহর প্রতি এবং নূহের (আ) প্রতি। নূহ (আ)-এর বেঁচে যাওয়া সেই মানবগোষ্ঠী ইরামের বংশধারা পর্যন্ত … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!