ফাদল ইবন আব্বাস রা:

নাম ফাদল, ডাক নাম আবু মুহাম্মাদ। পিতা প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আব্বাস ইবন আবদুল মুত্তালিব রা: এবং মাতা লুবাবা বিনতুল হারেস আল হিলালিয়্যাহ। রাসূল সা: এর চাচাতো ভাই। পিতার জ্যেষ্ঠ সন্তান। এ কারণে পিতা আব্বাসকে ডাকা হতো আবুল ফাদলের পিতা বলে এবং ‍মাতা লুবাবাকে বলা হতো উম্মুল ফাদল বা ফাদলের মা। বদর যুদ্ধের পূর্বেই পরিবারের অন্যদের … বিস্তারিত পড়ুন

তুলাইব ইবন উমাইর রা:

নাম তুলাইব, ডাকনাম আবু আদী। পিতা উমাইর ইবন ওয়াহাব, মাতা রাসুলুল্লাহর (মা) ফুফু আরওয়া বিনতু আবদুল মুত্তালিব। কুরাইশ বংশের বনী আবদী শাখার সন্তান। (আনসাবুল আশরাফ-১/৮৮)। হযরত তুলাইবের জন্ম ও ইসলাম পূর্ব জীবন সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানা যায় না। ইসলামের সূচনা পর্বেই যে তিনি এক কাফিলায় শরিক হন সে কথা ইতিহাসে পাওয়া যায়। ইতিহাসে বর্ণিত কিছু … বিস্তারিত পড়ুন

সাওবান ইবন নাজদাহ রা:

নাম সাওবান, পিতার নাম নাজদাহ, কুনিয়াত বা ডাকনাম আবু আবদিল্রাহ। ইয়ামানের প্রসিদ্ধ হিময়ার গোত্রের সন্তান। (আসাহ হুস সিয়ার-৫৯৯) কোন কারণে তিনি দাসে পরিণত হন। হযরত রাসূলে কারীম সা: তাকে খরীদ করেন এবং পরে আযাদ করে দেন। আযাদ করার সময় তিনি সাওবানকে বলেন, ইচ্ছা করলে তুমি স্বগোত্রীয় লোকদের কাছে চলে যেতে পার অথবা আমার সাথে থাকতে … বিস্তারিত পড়ুন

আমর ইবন আবাসা রা:

তার নাম আমর, আবু নাজীহ কুনিয়াত বা ডাকনাম। পিতা ‍আবাসা ইবন আমের এবং মাতা রামলা বিনতুল ওয়াকীয়া। প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আবুযার আল গিফারীর রা: বৈপিত্রীয় ভাই। (আল ইসাবা-৩/৫)। জীবনের প্রথম থেকেই আমর ছিলেন সত প্রকৃতির লোক। জাহিলী যুগে যখন গোটা আরব মূর্তি পূজায় লিপ্ত তখনও তিনি এ কাজকে ঘৃণা এবং মূর্তি পূজারীদের পথভ্রষ্ট বলে মনে … বিস্তারিত পড়ুন

হাকীম ইবন হাযাম রা:

নাম হাকীম, ডাক নাম আবু খালিদ। পিতা হাযাম ইবনে খুওয়াইলিদ, মাতা যয়নাব মতান্তরে সাফিয়্যা। হাকীম নিজেই বলছেন: আমি ‘আমুল ফীল’ (হস্তী বৎসর) অর্থাত আবরাহার কাবা আক্রমণের তের বছর পূর্বে জন্মগ্রহণ করি। ওয়াকিদী বলেন: হাকীমের জন্ম রাসূলুল্লাহর সা: জন্মের পাঁচ বছর পূর্বে। তার পিতা হাযাম ফিজার যুদ্ধে মারা যায়। তিনি নিজেও এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। যুবাইর … বিস্তারিত পড়ুন

ওয়ালীদ ইবনুল ওয়ালীদ ইবনুল মুগীরা রা:

নাম ওয়ালীদ, পিতা ওয়ালীদ ইবনুল মুগীরা। কুরাইশ গোত্রের বনী মাখযুম শাখার সন্তান। প্রখ্যাত সাহাবী ও সেনানায়ক হযরত খালিদ ইবনুল ওয়ালীদ ও হিশাম ইবনুল ওয়ালীদের ভাই। একটি বর্ণনায় জানা যায়, তিনি হিশামের সহোদর ও খালিদের বৈমাত্রীয় ভাই। হযরত রাসূলে কারীমের সা: মক্কী জীবনে ওয়ালীদ ইসলাম গ্রহণ করেননি। এ সময় মুসলমানদের সাথে তার আচরণ কেমন ছিল, সীরাত … বিস্তারিত পড়ুন

আবু রাফে রা:

হযরত আবু রাফে’র রা: প্রকৃত নামের ব্যাপারে প্রচুর মতভেদ দেখা যায়। যেমন: ইবরাহীম, আসলাম, সিনান, ইয়াসার, সালেহ, আবদুর রহমান, কারমান, ইয়াযীদ, সাবেত, হুরমুয ইত্যাদি। এর মধ্যে আসলাম নামটিই সর্বাধিক প্রসিদ্ধ। (আল ইসাবা-৪/৬৭) আবু রাফে তার কুনিয়াত বা ডাকনাম। বংশ কৌলিন্যের জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, হযরত রাসূলে কারীমের সা: খিদমত করার সৌভাগ্য তার হয়েছিল। রাসুল সা: … বিস্তারিত পড়ুন

সালামা ইবন হিশাম রা:

নাম সালামা, ডাক নাম আবু হাশেম। পিতা হিশাম ইবন মুগীরা এবং মাতা দাবায়া বিনতু আমের। ইসলামের ঘোরতর শত্রু আবু জাহলের ভাই। ড: মুহাম্মাদ হামীদুল্লাহ সালামার মা দাবায়া বিনতু আমেরের জাহিলী জীবনের এক চমকপ্রদ কাহিনী বর্ণনা করেছেন। হাইসাম ও ইবনুল কালবী বর্ণনা করেছেন: মুত্তালিব ইবন আবী ওয়াদায়া ইবন আব্বাসকে বলেছেন: দাবায়া বিনতু আমের ছিলেন হাওজা ইবন … বিস্তারিত পড়ুন

উকাশা ইবন মিহসান রা:

নাম উকাশা বা উককাশা, কুনিয়াত বা ডাক নাম আবু মিহসান। পিতা মিহসান ইবন হুরসান। জাহিলী যুদে বনী আবদে শামসের হালীফ বা চুক্তিবদ্ধ ছিলেন। হিজরতের পূর্বেই ইসলাম গ্রহণ করেন এবং অন্যদের সাথে মক্কা ছেড়ে মদীনায় চলে যান। (উসুদুল গাবা-৪/২)। বদর যুদ্ধে সাহসিকতার জন্য দারুণ নাম করেন। এ যুদ্ধে তার হাতের তরবারিটি ভেঙ্গে খান খান হয়ে যায়। … বিস্তারিত পড়ুন

আমের ইবন রাবীয়া রা:

নাম আমের, কুনিয়াত আবু আবদিল্লাহ এবং পিতা রাবীয়া। তার খান্দান হযরত উমারের রা: পিতা খাত্তাব এর ‍হালীফ বা চুক্তিবদ্ধ ছিল। খাত্তাব তাকে এত ভালোবাসতেন যে, তাকে ছেলে হিসেবে গ্রহণ করেন। এ কারণে প্রথম জীবনে আমের ইবনুল খাত্তাব (খাত্তাবের পুত্র আমের) নামে পরিচিত হন। কিন্তু কুরআন যখন প্রথা বাতিল করে প্রত্যেক মানুষকে তার জন্মদাতা পিতার নামে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!