হযরত ঈসা আ. এর মুজিজা

বনী ইসরাঈলের এক লোক ছিলো। যার বিবি খুব সুন্দরি রূপবতি ছিলো। সে তার বিবির প্রতি খুব আসক্ত ছিল। যখন তার বিবি মারা গেল তখন সে খুব ব্যথিত হলো এবং দির্ঘদিন যাবত সে সর্বদা কবরের কাছে বসে বসে কাঁদত। ঘটনাক্রমে একদিন হযরত ঈসা আ. এই পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। ইসরাঈলী লোকটির পেরেশানী দেখে তিনি তাকে এর কারণ … বিস্তারিত পড়ুন

মুরতাদ প্রশ্নে আবুবকরের দৃঢ়তা’—আমরা সেই সে জাতি –– আবুল আসাদ

ভন্ড মহিলা নবী সাজাহ- এর মিত্র ও সাহায্যকারী মালিক ইবনে নুয়াইরা মুসলিম সেনাধ্যক্ষ খলীফাদের হাতে যুদ্ধে পরাজিত ও বন্দী হলেন। মালিক ইবনে নুয়াইরা যাকাত দেয়া বন্ধ করেছিল। অনেকের মতে মাগরিব ও এশার নামায পড়া বন্ধ করে দিয়েছিল সে। সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে হযরত খালিদ মালিককে সাহাবী হযরত যিরার ইবনে আওয়ার (রাঃ) এর দায়িত্বে সোপর্দ করেছিলেন। পরে সে … বিস্তারিত পড়ুন

জর্দানের রোমান শাসকের দরবারে মুয়াজ—আমরা সেই সে জাতি –– আবুল আসাদ

জর্দানের সুন্দর ‘ফাহল’ নগরী। ইরাক-জর্দান এলাকায় এটা রোমানদের শেষ দুর্গ। নিরুপায় রোমক বাহিনী মুসলিম সেনাপতি আবু উবাইদার কাছে সন্ধির প্রস্তাব দিল। সন্ধি সম্বন্ধে আলোচনার জন্য সেনাপতি আবু উবাইদাহ (রা) মুয়াজ ইবন জাবাল (রা)-কে পাঠালেন রোমক শাসক সাকলাবের দরবারে। মুয়াজ দরবারে পৌঁছলে সাকলাব তাঁকে পরম সমাদরে একটি কারুকার্যখচিত আসনে বসবার জন্য অনুরোধ করলেন। কিন্তু মুয়াজ দরবারের … বিস্তারিত পড়ুন

মহানবীর (সা) দূত মাথাঃয় এক টুকুর মাটি নিয়ে ফিরলেন—আমরা সেই সে জাতি –– আবুল আসাদ

পারস্য সম্রাট খসরু তখন সিংহাসনে সমাসীন। তাঁর প্রতাপে চারদিক প্রকম্পিত। ভান্ডারে তাঁর অফুরন্ত হীরা, জহরত, মুনমুক্তা। গর্বিত সম্রাট ভাবেন, তাঁর সম্রাজ্য যেমন অজয় অক্ষয়, তেমনি তাঁর সম্পদের কোন শেষ নেই। এই সম্রাট খসরুর কাছেই গেলেন রাসূলুল্লাহ (সা) সম্রাট খসরুকে আহবান জানিয়েছিলেন সত্যের দিকে। সম্রাট খসরু মহানবীর সে চিঠি পাঠ করলেন। পাঠ করে ক্রোধে ফেটে পড়লেন। … বিস্তারিত পড়ুন

এই নাও তোমাদের গচ্ছিত ধন—আমরা সেই সে জাতি –আবুল আসাদ

সেদিন গভীর নিশীথে মহানবী (সা) হিজরত করেছেন। তাঁর ঘরে তাঁর বিছানায় শুয়ে আছেন হযরত আলী (রা)। মহানবীর কাছে গচ্ছিত রাখা কিছু জিনিস মালিকদের ফেরত দেবার জন্য মহানবী (সা) হযরত আলীকে (রা) তরবারির খোঁচায় জাগিয়ে বললো, “এই, মুহাম্মদ কোথায়?” নির্ভীক তরুন হযরত আলী উত্তর দিলেন, “আমি সারারাত ঘুমিয়েছি, আর তোমরা পাহারা দিয়েছো। সুতরাং আমার চেয়ে তোমরাই … বিস্তারিত পড়ুন

‘আমরা কাউকে রাজস্ব দেবার মত অবনত হতে পারিনা’—আমরা সেই সে জাতি –– আবুল আসাদ

সমগ্র আরব উপদিপের বাছাই করা সৈনিকদল এক যোগে পঙ্গপালের মত ছুটে আসছে মদীনা মনোয়ারার দিকে। ওরা চারদিক থেকে একসাথে মদীনার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্ষুদ্র ইসলামী সক্তিকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়। মদীনা অক্ষার জন্য তিন হাজার মুসলমান মহানবীর (সা) নেতৃত্বে মদীনা শহর ঘিরে খন্দক কাটছে। শত্রুরা ছুটে আসছে। হাতে সময় নেই। নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিজনকে দীর্ঘ ৫ … বিস্তারিত পড়ুন

একটি ছেলে ও তিনটি প্রশ্ন

অনেক বছর আগে, তাবেয়ীনদের সময়ে (সাহাবীদের পরের সময়ে)। সেই সময়ে বাগদাদ ছিল ইসলামের এক বিখ্যাত শহর। ইসলামিক সাম্রাজ্যের রাজধানী। কারণ বিখ্যাত সব আলেম এখানে বসবাস করতেন। এটি ছিল ইসলামিক জ্ঞানের কেন্দ্র। একদিন রোমের রাজা একজন দূতকে মুসলিমদের উদ্দেশ্যে তিনটি প্রশ্নসহ পাঠালেন। দূত শহরে এসে খলিফাকে জানালেন যে সে রোমের রাজার কাছ থেকে তিনটি প্রশ্ন এনেছে, … বিস্তারিত পড়ুন

উমর ইবনুল খাত্তাব (রা) এর একটি ঘটনা এবং আমাদের জন্যে শিক্ষা

আলহামদুলিল্লাহ, ওয়াস্সালাতু ওয়াস্সালামু আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ ﷺ। উমর (রা) ইসলাম গ্রহণ করার পর ইসলামের শক্তি বেড়ে গিয়েছিল। তিনি রাসূল ﷺ কে খুবই ভালবাসতেন, রাসূল ﷺ এর আদেশ মান্য করতেন। একদিন তিনি রাসূল ﷺ কে বলেছিলেন…….. আব্দুল্লাহ ইবনে হিশাম (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা একদা নবী ﷺ এর সঙ্গে ছিলাম। তিনি তখন উমর ইবনুল খাত্তাব … বিস্তারিত পড়ুন

তুমুল জোয়ার

হযরত আবু কাতাদাহ ! সেই এক দুর্দান্ত সাহসী যুবক! ৬ হিজরির রবিউল আউয়াল মাসে জিকারাদ বা গাবা অভিযান পরিচালিত হয়। সেই অভিযানে তিনি দারুণ দুঃসাহসের পরিচয় দান করেন। হযরত রাসূলে কারীমের (সা) উটগুলো জিকারাদ নামক একটি পল্লীতে চরতো। রাসূলুল্লাহর (সা) দাস রাবাহ ছিলেন সেই উটগুলোর দায়িত্বে। গাতফান গোত্রের কিছু লোক রাখালদের হত্যা করে উটগুলো লুট … বিস্তারিত পড়ুন

স্বপ্ন শুধু স্বপ্ন নয়-কায়েস মাহমুদ

দয়ার নবী রাসূল [সা]। সূর্যের চেয়েও দীপ্তিমান। আর তাঁর চারপাশে কেবল জোছনা-তারার মেলা! সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য! সেইসব জ্বলজ্বলে তারা অর্থাৎ সাহাবীদের সাথে তিনি সময় কাটাতেন, দিনের পুরোটা সময়। কখনোবা রাত গড়িয়ে ফজর নামতো। কখনোবা দিন পেরিয়ে সপ্তাহও কেটে যেত। কখনোবা মাসও। সে কেবল দীনের জন্য। ইসলামের জন্য। আল্লাহর হুকুম আহকাম ও নির্দেশ পালনের জন্য। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!