বোকা বাঘ

এক রাজার বাড়ির কাছে এক শিয়াল থাকত। রাজার ছাগলের ঘরের পিছনে তার গর্ত ছিল। রাজার ছাগলগুলি খুব সুন্দর আর মোটা-সোটা ছিল। তাদের দেখলেই শিয়ালের ভারি খেতে ইচ্ছে হত। কিন্ত রাজার রাখালগুলির ভয়ে তাদের কাছে আসতে পারত না। তখন শিয়াল তার গর্তের ভিতর থেকে খুঁড়তে আরম্ভ করল। খুঁড়ে-খুঁড়ে সে তো ছাগলের ঘরে এসে উপস্থিত হল, কিন্ত … বিস্তারিত পড়ুন

হাবলু

হাবলু গ্রামে থাকে।গ্রামের লোকেরা তাকে বোকা বলে জানে।বিয়ে হয়েছে কয়েক যুগ আগে।মজার ব্যাপার হল,বিয়ের দিনেই শুধু শ্বশুর বাড়ি জাওয়া হয়েছিল।একদিন হঠাৎ বাবলুর ঘাড়ে শ্বশুর বাড়ি যাবার ভুত চাপলো।সে ভাবল,হঠাৎ যদি মরে যাই তাহলে আর কোন দিন শ্বশুর বাড়ি জাওয়া হবে না।হাবলু শ্বশুর বাড়ির পথও চিনে না।তাই মায়ের কাছ থেকে পথ ঘাটের কথা শুনে বের হয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

দুষ্ট দানব-উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

এক দানব আর এক চাষা, দুজনে পাশা খেলছিল। খোলায় চাষার হার হল। পাশায় হেরে চাষা হায় হায় করতে লাগল। খেলবার আগে সে বাজি রেখেছিল যে, সে হারলে দানব তার ছেলেটিকে নিয়ে যাবে। এখন উপায় কি হবে? দানব কিছুতেই ছাড়বে না। সে বলছে, ‘কালই এসে আমি ছেলে নিয়ে যাব। যদি তাকে রাখতে চাও, তবে এমন করে … বিস্তারিত পড়ুন

জেলা আর সাত ভুত-উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী-১ম অংশ

এক জোলা ছিল সে পিঠে খেতে বড় ভালবাসত। একদিন সে তার মাকে বলল, ‘মা, আমার বড্ড পিঠে খেতে ইচ্ছে করছে,আমাকে পিঠে করে দাও।’ সেইদিন তার মা তাকে লাল-লাল, গোল-গোল, চ্যাপটা-চ্যাপটা সাতখানি চমৎকার পিঠে করে দিল। জোলা সেই পিঠে পেয়ে ভারি খুশি হয়ে নাচতে লাগল আর বলতে লাগল, ‘একটা খাব, দুটো খাব, সাত বেটাকেই চিবিয়ে খাব!’ … বিস্তারিত পড়ুন

পাকা ফলার

পাড়াগাঁয়ে এক ফলারে বামুন ছিল। তাহাকে যাহারা নিমন্ত্রণ করিত, তাহারা সকলেই খুব গরিব, দৈ-চিঁড়ের বেশি কিছু দিবার ক্ষমতা তাহাদের ছিল না। ব্রাহ্মণ শুনিয়াছিল, দৈ-চিঁড়ের ফলারের চাইতে পাকা ফলারটা ঢের ভাল। সুতরাং এরপর যে ফলারের নিমন্ত্রণ করিতে আসিল, তাহাকে সে বলিল, ‘পাকা ফলার খাওয়াতে হবে।’ সে বেচারা গরিব লোক, পাকা ফলার সে কোথা হইতে দিবে? তাই … বিস্তারিত পড়ুন

কুঁজো বুড়ি

এক যে ছিল কুঁজো বুড়ি। সে লাঠি ভর দিয়ে কুঁজো হয়ে চলত, আর তার মাথাটা খালি ঠক-ঠক করে নড়ত। বুড়ির দুটো কুকুর ছিল। একটা নাম রঙ্গা, আর একটার নাম ভঙ্গা। বুড়ি যাবে নাতনীর বাড়ি, তাই কুকুর দুটোকে বললে, ‘তোরা যেন বাড়ি থাকিস, কোথাও চলে টলে যাসনে।’ রঙ্গা-ভঙ্গা বললে, ‘আচ্ছা’। তারপর বুড়ি লাঠি ভর দিয়ে, কুঁজো … বিস্তারিত পড়ুন

পান্তা বুড়ি

পান্তা বুড়ি রোজ পাতিল ভরিয়া ভাত রাঁধে।তাঁর কতকটা খায়, আর কতকটায় পানি ঢালিয়া পান্তা করিয়া রাখে।পানির ঠাণ্ডাই ভাত পচিয়া যায় না। রোজ সকালে উঠিয়া সে সেই পান্তা ভাত খায়। এক চোর টের পাইয়া রাত্তে বুড়ী ঘুমাইলে ঘরে ঢুকিয়া তাঁহার পান্তা খাইয়া যায়। বুড়ী সকালে উঠিয়া সোরগোল করে,। চোরের চৌদ্দ পুরুষ তুলিয়া গাল দেয়। শুনিয়া চোর … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!