তিন ভাইয়ের কাহিনী–কাজাখ লোককাহিনী-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। তখন তিনি বুঝলেন যে, বিশ্বাসী তোতাপাখিটাকে শুধু শুধুই মেরে ফেলেছেন। দুঃখে অনুশোচনায় কেঁদে ফেললেন তিনি কিছু করার আর কিছু নেই তখন। কারুর জীবন নিয়ে নেবার ক্ষমতা আছে রাজা-বাদশাহের কিন্তু ফিরিয়ে দেবার ক্ষমতা তো নেই ” বড় ভাইয়ের বলা শেষ হল। খান চুপ করে বসে গভীর চিন্তায় ডুবে গেছেন। … বিস্তারিত পড়ুন

জানোয়ারের ঘুম –শেষ পর্ব-সুকুমার রায়

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। পাখিরা কেমন করিয়া ঘুম যায় দেখিয়াছ ত? কাকাতুয়া যেমন দাঁড়ে বসিয়া ঘুমায়, সেইরকম অনেক পাখিই গাছের উপর খাড়া হইয়া ঘুমায়। কেহ কেহ বা পা মুড়িয়া মাটির উপর চাপিয়া বসে। বক যে এক ঠ্যাঙে দাঁড়াইয়া চমৎকার ঘুমাইতে পারে তাহা সকলেই জান। প্যাঁচা প্রভৃতি কোন কোন পাখি ঘুমাইবার সময়ে গায়ের … বিস্তারিত পড়ুন

উকুনে বুড়ির কথা-১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। এক যে ছিল উকুনে-বুড়ি, তার মাথায় বড্ড ভয়ানক উকুন ছিল। সে যখন তার বুড়োকে ভাত খেতে দিতে যেন তখন ঝরঝর করে সেই উকুন বুড়োর পাতে পড়ত। তাইতে সে একদিন রেগে গিয়ে, ঠাঁই করে বুড়িকে এক ঠেঙার বাড়ি মারলে। তখন বুড়ি ভাতের হাঁড়ি আছড়ে গুঁড়ো করে রাগের ভয়ে সেই … বিস্তারিত পড়ুন

পাইন-পাতার রূপকথা–২য় পর্ব-সাত্যকি হালদার

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। মেরিকা বুড়ি থাকত রাস্তা যেদিকে ঢালু হয়ে নেমে গেছে সেই দিকটায়। গ্রামের একমাত্র যে-ছোট্ট মনাস্ট্রি, তার কাছাকাছি। গাছপালার ভেতর কাঠের মনাস্ট্রি। ভেতরটা আধো-অন্ধকার। বড় শহরের যে বড় মনাস্ট্রি তার চাইতে অনেক অনেক ছোট।  মনাস্ট্রি-লাগোয়া যে ছোট ঘর, সেখানে বুড়ির তত্ত্বাবধানে সেই রাতে রেখে দেওয়া হয় তাকে। গ্রামে ট্র্যাকাররা … বিস্তারিত পড়ুন

পাইন-পাতার রূপকথা–চতুর্থ পর্ব-সাত্যকি হালদার

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। কথা হচ্ছিল না ঠিকই। আবার একটু-একটু কথা হলো। সে-কথাও হাত বাড়ানোর, কাছে টানার। এই গ্রামের যে-মাথা সেই সিজো লেপচার অনেকখানি বয়স হয়ে গেছে। বুড়ো আর আগের মতো প্রতিদিন ঘর থেকে বেরোয় না। উমাশংকরের দোকানে তো আসেই না। তবু বুড়ো খবর রাখত সবই। ঘরে বসেই রাখত। একদিন সারারাত হাড়-কাঁপুনি … বিস্তারিত পড়ুন

বত্রিশ পুতুলের উপাখ্যান: ১৪তম উপাখ্যান

  পরদিন সকালে চতুর্দশ পুতুল বললো, মহারাজ, আমার নাম বিদ্যাবতী, বিক্রমাদিত্য সম্বন্ধে আমার কিছু বলার আছে। বিক্রমাদিত্যের দেশ ভ্রমণের অভ্যাস ছিল। একবার তিনি ঠিক করলেন পৃথিবীতে কোথায় কি আশ্চর্য জিনিস আছে, কোথায় কোন তীর্থে কোন দেবতা আছেন দেখবেন। এই ভেবে তিনি যোগীর বেশে দেশ পর্যটনে বেরিয়ে পড়লেন। একসময় তিনি এক নগরে এসে পৌঁছলেন। সেই নগরের … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!