হরিপুরের হরেক কান্ড–নবম পর্ব- পর্ব-শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের দশম তম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন গোপেশ্বরকে দেখে অবাক হওয়ার কিছু ছিল না। হরিপুরে আজ হাটবার, আর হাটবারে কে না হাটে আসে। তবে জগা আর পাগলু একটু ঘাবড়ে গেছে, যদি গোপেশ্বর তাদের কথাবার্তা শুনে থাকে! খুন-খারাপ নিয়ে কথাবার্তা তো ভাল নয়। গোপেশ্বরের মুখ দেখে তার মনের ভাব বুঝবার উপায় নেই। ভারি অমায়িক মুখে … বিস্তারিত পড়ুন

অযাত্রা–দিবাকর ভট্টাচার্য ৩য় পর্ব

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন অসহ্য!’ মনে হবে তাঁর। তখনই হাত বাড়িয়ে নিভিয়ে দেবেন আলোটা। নরম অন্ধকারে ঢেকে যাবে চারিদিক। ‘ওই স্টেশনের ত্রিসীমানায় আর যাব না কোনোদিন। মার্কেটিং এর কাজে যদি যেতেই হয় ওদিকটায় তাহলে দুটো স্টেশন এগিয়ে নামবো। কিংবা …’—ভাবতে ভাবতে চোখে ঘুম জড়িয়ে আসবে সিদ্ধার্থের। আধোঘুমে তিনি টের পাবেন বিছানায় তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন

থিসলডাউনের প্রহরী–হাসান জাহিদঃচতুর্থ পর্ব

কনকনে ঠাণ্ডায় আর গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টিতে টহল সারছিল মহিব। পা চলছিল না। মনে হলো বাসায় গিয়ে ব্ল্যাঙ্কেটের উষ্ণতায় টানা ঘুম দেয়। একটুখানি উষ্ণতা যে ওর কাছে কোহিনূর হীরকখণ্ডের মতোই অধরা, সেটা মহিবের চাইতে বেশি আর কে জানে। একটা নয়া উৎপাত দেখা দিল। চত্বরে একটা গাড়ি থেমেছে। গাড়িটার গায়ে সিলছাপ্পর দেখে বুঝতে পারে তার কোম্পানির গাড়ি। তার … বিস্তারিত পড়ুন

হারানো নদীর স্রোত-১ম অংশ

অনাথ বিশ্বাস বাই-লেন থেকে বেড়িয়ে বড় রাস্তায় পড়ে হাঁটাপথে গঙ্গা একটুখানি। আমাদের দু’কামরার ফ্ল্যাট থেকেই ছেলেবেলায় লঞ্চের ভোঁ শুনেছি মনে পড়ে। মনে পড়ে মা তখন নিজের বাপের বাড়ির কথা বলত, কপোতাক্ষতীরে কাটিপাড়া ছিল সেই গ্রাম। সেখানেও নাকি ঘরে শুয়ে শোনা যেত শেষ রাতে ডাকা প্রথম লঞ্চের ভোঁ। কী আশ্চর্য এক নদীর কুল থেকে আর এক … বিস্তারিত পড়ুন

চক্র বন্দি

মাঝ রাতের ঘুম ঘুম চোখেও আজকাল একটু পুরনো ঘ্রাণ নিতে প্রাণ ব্যাকুল হয়ে ওঠে। এ ঘ্রাণ ঠিক পুরনো না , এ ঘ্রাণটা অনেক প্রিয় কিছুর, খুব মাতাল করা কিছু। ঘ্রাণটা স্মৃতির , ঘ্রাণটা প্রিয় গানের একটা লাইনে। ঘ্রাণটা কবিতার ছন্দে। ঘ্রাণটা এক রাশ স্মৃতি ছুঁয়ে যাওয়া প্রিয় ফুলের। কেন মন এত ব্যাকুল হয়ে ওঠে এই … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!