অসহায়

ভাল পোষাক পরে ফুলবাবু হতে কার না ভাল লাগে ? দিলুর সে রকম কোন ইচ্ছে নেই । তবুও বাবার সঙ্গে দোকানে আঙ্গুল তুলে যেটা দেখাবে একটু নেড়ে চেড়ে মা আদর করে বলবেই -এটা অত ভাল লাগছে না , পাশের এইটা দেখ খুব সুন্দর । দিলু মাকে খুব ভালবাসত । মেনে নিত । পাশে দাদা বসে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত আদম (আঃ) এর পার্থিব জীবন-৩য় পর্ব

হযরত আদম(আঃ) এর পার্থিব জীবন-২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত জাকারিয়া (আঃ)-এর যুগে ছিল কলমের বিচার। এভাবে অধিকাংশ নবীর যুগে সত্য-মিথ্যা যাচায়ের এক একটি খোদায়ী ব্যবস্থা থাকত। কিন্তু শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর যুগে আল্লাহ তায়ালা এসব ব্যবস্থা বাতিল করে দুজন সাক্ষীর জবান বন্দীর উপর সত্য-মিথ্যার প্রমাণ নির্ভর করে দিলেন। এটা ছিল শেষ … বিস্তারিত পড়ুন

চোরাই ধন– ২য় অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

  বাড়িতে । শৈলেন এল , তার অকস্মাৎ আবির্ভাব সুনেত্রার পছন্দ নয় , সেটা বোঝা কঠিন ছিল না । আমি শৈলেনকে বললেম , “ গণিতে আমার যেটুকু দখল তাতে হাল আমলের ফিজিক্সের তল পাই নে , তাই তোমাকে ডেকে পাঠানো ; কোয়ান্টম থিওরিটা যথাসাধ্য বুঝে নিতে চাই , আমার সেকেলে বিদ্যেসাধ্যি অত্যন্ত বেশি অথর্ব হয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

ঘুষের বিনিময়ে হত্যাকারীকে আড়াল করে নিহত যুবকের মায়ের নামে কলঙ্ক আরোপের পরিণাম

একজন দারোগা অজ্ঞাত রোগে আক্রান্ত হয়ে সারাক্ষন ছটফট করতো আর বলতো, হাসিনা আমাকে ক্ষমা করে দাও। বহু চিকিৎসা করেও তার রোগের যন্ত্রনা বিন্দুমাত্র লাঘব হয়নি। এ দারোগা একজন মহিলার একমাত্র পুত্রের হত্যাকারীকে ঘুষের বিনিময়ে আড়াল করে হাসিনাকে হত্যাকারী উল্লেখ করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট দিয়েছিল। রিপোর্টে সে   লিখেছিল হাসিনা ছিল চরিত্রহীনা। পুত্রের কারণে বেলেল্লাপনা করতে … বিস্তারিত পড়ুন

বউ-ঠাকুরানীর হাট–ত্রিংশ পরিচ্ছেদ– – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

সীতারাম যুবরাজকে সঙ্গে করিয়া খালের ধারে লইয়া গেল। সেখানে একখানা বড়ো নৌকা বাঁধা ছিল, সেই নৌকার সম্মুখে উভয়ে গিয়া দাঁড়াইলেন। তাঁহাদের দেখিয়া নৌকা হইতে এক ব্যক্তি তাড়াতাড়ি বাহির হইয়া আসিয়া কহিল, “দাদা আসিয়াছিস?” উদয়াদিত্য একেবারে চমকিয়া উঠিলেন–সেই চিরপরিচিত স্বর, যে স্বর বাল্যের স্মৃতির সহিত, যৌবনের সুখদুঃখের সহিত জড়িত, পৃথিবীতে যতটুকু সুখ কাছে, যতটুকু আনন্দ আছে … বিস্তারিত পড়ুন

ন্যায়বিচার ও ইসলামী ভ্রাতৃত্ব

হযরত উমার (রাঃ) এর শাসন আমল, একদিন দু’জন লোক এক বালককে টেনে ধরে নিয়ে আসল তাঁর দরবারে। উমর (রাঃ) তাদের কাছে জানতে চাইলেন যে, ‘ব্যাপার কি, কেন তোমরা একে এভাবে টেনে এনেছ ?’ তারা বলল, ‘এই বালক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে।’ উমর (রাঃ) বালকটিকে বললেন, ‘তুমি কি সত্যিই তাদের পিতাকে হত্যা করেছ?’ বালকটি বলল, ‘হ্যা, … বিস্তারিত পড়ুন

ছবি – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় –নবম পরিচ্ছেদ

পো-থিন সাহস পাইয়া বলিল, তোমাকে দেবতাও কামনা করেন মা-শোয়ে, আমি ত মানুষ। মা-শোয়ে অন্যমনস্কের মত উত্তর দিল, কিন্তু যে করে না, সে বোধ হয় তবে দেবতারও বড়। কিন্তু এ প্রসঙ্গকে সে আর অগ্রসর হইতে দিল না, কহিল, শুনিয়াছি, দরবারে আপনার যথেষ্ট প্রতিপত্তি আছে—আমার একটা কাজ করিয়ে দিতে পারেন? খুব শীঘ্র? পো-থিন উৎসুক হইয়া জিজ্ঞাসা করিল, … বিস্তারিত পড়ুন

নিরন্তর—জোবায়ের রাজু

মাঝরাতে হুটহাট ঘুম ভেঙে যাওয়ার একটা বাতিক আছে আমার। আজো মাঝরাতে ঘুম ভেঙে গেল। ব্যালকনির মৃদু আলোয় আবছায়া আমার ঘর। ঘুম ভাঙার পর আমি চমকে উঠলাম। কে যেন আমার ঘরের দরজার ওপারে ঠায় দাঁড়িয়ে। তার মুখ পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে না। আমার ভয় করছে। এমনিতে শুনেছি আমাদের বাড়িতে নাকি ভূত-প্রেতের আসর আছে। এটা ভাবতেই এই রাতে … বিস্তারিত পড়ুন

কুঁজো আর ভূত-উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

কানাই বলে একটি লোক ছিল, তার পিঠে তার পিঠে ছিল ভয়ঙ্কর একটা কৃঁজ। বেচারা বড্ড ভালমানুষ ছিল, লোকের অসুখ-বিসুখে ওষুধপত্র দিয়ে তাদের কত উপকার করত। কিন্তু কুঁজো বলে তাকে কেউ ভালবাসত না। কানাইয়ের ঝুড়ির দোকান লোক ছিল। আর কোনো ঝুড়িওয়ালা তার মত ঝুড়ি বুনতে পারত না। তারা তাকে ভারি হিংসা করত, আর তার নামে যা-তা … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!