রাতের সেই মেয়ের কান্না

দিচ্ছি একটা ভয়ংকর ভুতের গল্প । যারা ভীতু তারা পড়বেন না । কেউ আপনারা টোকিওর আসাকাসাতে এলেই দেখতে পাবেন, আসাকাসা রোডের ধারে “কি-নো-কুনি- যাকা‘ নামে একটা ঢাল আছে। এটার মানে হল ‘কি‘ প্রদেশের ঢাল। আমি জানি না, এটার নাম কেন ‘কি‘ প্রদেশের ঢাল হল। সেই ঢালের এক ধারে দেখতে পাবেন একটি পুরোনো মোটেল। অনেক বড় … বিস্তারিত পড়ুন

চরিত্রহীন– শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ––চতুর্থ পরিচ্ছেদ

বেলা দশটার পর কোনমতে স্নানাহ্নিক সারিয়া লইয়া দিবাকর রান্নাঘরের সুমুখে দাঁড়াইয়া খাতির করিয়া ডাক দিল, ঠাকুরমশাই গো! তাড়াতাড়ি ভাত বাড়ো, বড় বেলা হয়ে গেছে। পার্শ্বেই ভাঁড়ার। তাহার গলার শব্দে মামাতো বড়বোন মহেশ্বরী বাহিরে আসিয়া বলিলেন, ও দিবু, তোর জন্যেই অপেক্ষা কচ্ছি দাদা! একবার ওপরে গিয়ে ঠাকুরপূজোটি সেরে এস। সমস্ত যোগাড় ঠিক আছে, লক্ষ্মী ভাইটি আমার … বিস্তারিত পড়ুন

হলদে ঝুঁটি মোরগটি

রাশিয়ার লোককাহিনিতে ভালুক সর্বদাই মাথামোটা,খরগোশ,ভিরু,সবার কাছেই সে সন্ত্রস্ত, আর শেয়াল ধূর্ত।এক বনের ধারে ছোট্ট কুটিরে বেড়াল।মোরগ ছানা আর পাখি মিলে মিশে থাকত।একদিন বিড়াল আর পাখি কাঠ আনতে জাবে।তারা মোরগ ছানা কে বলল,শেয়াল এলে দরজা খুলবে না,উঁকি দিস না জানালা দিয়ে।এক দিন বনে কাঠ আনতে গেল বেড়াল আর পাখি।আর শেয়াল চুপি চুপি সেখানে গান ধরল,হলদে ঝুঁটি,মোরগটির … বিস্তারিত পড়ুন

রাজর্ষি –- একত্রিংশ পরিচ্ছেদ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

দ্বাত্রিংশ পরিচ্ছেদ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   মোগল-সৈন্যের কর্তা হইয়া নক্ষত্ররায় পথের মধ্যে তেঁতুলে-নামক একটি ক্ষুদ্র গ্রামে বিশ্রাম করিতেছিলেন। প্রভাতে রঘুপতি আসিয়া কহিলেন, “যাত্রা করিতে হইবে মহারাজ, প্রস্তুত হোন।” সহসা রঘুপতির মুখে মহারাজ শব্দ অত্যন্ত মিষ্ট শুনাইল। নক্ষত্ররায় উল্লসিত হইয়া উঠিলেন। তিনি কল্পনায় পৃথিবীসুদ্ধ লোকের মুখ হইতে মহারাজ সম্ভাষণ শুনিতে লাগিলেন। তিনি মনে মনে ত্রিপুরার … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত শামাউন (আঃ)-এর শারীরিক গঠন ও নবুয়ত লাভ-শেষ পর্ব

হযরত শামাউন (আঃ)-এর শারীরিক গঠন ও নবুয়ত লাভ- ৫ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত শামাউন (আঃ) অতঃপর তাঁর নিজ গৃহে গিয়ে উপস্থিত হলেন। তাঁকে এভাবে জীবিতাবস্থায় গৃহে প্রত্যাবর্তন করতে দেখে তাঁর স্ত্রীর অন্তরাত্না ভয়ে কেঁপে উঠল। তিনি তাঁর জীবনাবসান একেবারে আসন্ন মনে করলেন। হযরত শামাউন (আঃ) ও ইচ্ছা করলেন, তিনি তাঁকে ধরে শূণ্যে তুলে … বিস্তারিত পড়ুন

তারার নানা রং

মিটমিটে তারার মাঝে চিকন স্বচ্ছ কাঁচির মতো চাঁদ শোভা হাজার গুণ বাড়িয়ে দেয় আকাশের। আর রাতের আকাশে নির্জনতায় তারা দেখার মজাই আলাদা। কিন্তু বন্ধুরা কি জানো এই তারার রয়েছে নানা রং, নানা আকৃতি? এমনকি আছে জন্ম-মৃত্যু? চলো জেনে নেয়া যাক তারা নিয়ে কিছু অজানা তথ্য। অন্ধকার আকাশে তাকালেই দেখা যায় অসংখ্য সুন্দর মিটি মিটি জ্বলতে … বিস্তারিত পড়ুন

পুনরায় মায়ের স্নেহনীড়ে মূসা (আঃ) – শেষ পর্ব

বনী ইসরাঈলের প্রতি কিবতীদের অত্যাচার যদিও হ্রাস পেয়েছিল কিন্তু তা একেবার নির্মুল হয়ে যায় নি। কিবতীরা যখনই সুযোগ পেত তখনই বনী ইসরাঈলের লোকদের উপর অত্যাচার ও যুলুমের হাত প্রসারিত করত। তবে খোলাখুলিভাবে অত্যাচার ও যুলুম করার জন্য অনেক ক্ষেত্রে সাহসী হত না। বনী ইসরাঈলরা তাদের অত্যাচার ও যুলুম এখনও নীরবে সহ্য করে আসছে। কেননা, বনী … বিস্তারিত পড়ুন

দেবদাস – শরৎ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় —অষ্টম পরিচ্ছেদ

সতর্ক এবং অভিজ্ঞ লোকদিগের স্বভাব এই যে, তাহারা চক্ষুর নিমিষে কোন দ্রব্যের দোষগুণ সম্বন্ধে দৃঢ় মতামত প্রকাশ করে না—সবটুকুর বিচার না করিয়া, সবটুকুর ধারণা করিয়া লয় না; দুটো দিক দেখিয়া চারিদিকের কথা কহে না। কিন্তু আর একরকমের লোক আছে, যাহারা ঠিক ইহার উলটা। কোন জিনিস বেশীক্ষণ ধরিয়া চিন্তা করার ধৈর্য ইহাদের নাই, কোন-কিছু হাতে পড়িবামাত্র … বিস্তারিত পড়ুন

ঈগল আর চিলের গল্প

(সবাই তো জান, ঈগল হছে পাখীদের রাজা।) একদিন গাছের ডালে বসে ছিল এক মেয়ে ঈগল। মনে বড় দুঃখ তার। তার পাশেই বসে ছিল এক ছেলে চিল। “কি হয়েছে,” জিজ্ঞেস করল সেই চিল, “এমন দুঃখী দুঃখী মুখ কেন?” “কত খুঁজলাম,” বলল ঈগল, “আমার উপযুক্ত একজন সঙ্গী, যার সাথে ঘর বাঁধতে পারি। কিন্তু কাউকে মনে ধরল না।” … বিস্তারিত পড়ুন

দেওঘরে অদ্ভুত ঘটনা– প্রথম অংশ

  বাড়ীর চারিদিকে যে কম্পাউণ্ড আছে তাহা পনের বিঘা জমী। কম্পাউণ্ডের চারিদিকে কেয়া গাছের বেড়া দিয়া ঘেরা। এই বাড়ী এক্ষণে বাবু প্রেমচাঁদ বড়ালের। এই বাড়ীর বারাণ্ডা ব্যতীত আর সবই পাকা ছাতওয়ালা। ১২৮৯ সালের ১০ই বৈশাখ। সন্ধ্যাকাল। সমস্ত দিন গরম বাতাস বহিয়া এখন থামিয়াছে। উত্তর বারাণ্ডার ট চিহ্ণিত স্থানে আমরা সকলে বসিয়া আছি, এমন সময়ে আমার … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!