এক যে রাজা; তার ভারি গল্প শোনার শখ। কিন্তু তা থাকলে কি হয়, রাজামশাইকে কেউ গল্প শুনিয়ে খুশি করতে পারে না। রাজামশাই বললেন, ‘যে আমাকে গল্প শুনিয়ে খুশি করতে পারবে, তাকে আমার অর্ধেক রাজ্য দিব, না পারলে কান কেটে নিব’। তা শুনে দেশ বিদেশের কত ভারি ভারি নামজাদা গল্পওয়ালা কোমর বেঁধে গোঁফে তা দিয়ে গল্পের … বিস্তারিত পড়ুন

শাওয়ারের নিচে দাঁড়িয়ে ভিজেছে বেশ কিছুটা সময় ধরে। সারা গায়ে সাবান মেখেছে। ধারাজলে সেই সাবানের সবটুকু ফেনা শরীর বেয়ে নেমে যাওয়ার পর কল বন্ধ করে সরে এলো শাওয়ারের নিচ থেকে। এতক্ষণ যে গুনগুন গানটা পানির শব্দে হারিয়ে যাচ্ছিল, সেটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে এবার। বাথরুমে ঢোকার আগে কোনো একটা টিভি চ্যানেলে গান শুনেছিল। সেই গানের রেশ … বিস্তারিত পড়ুন

মানসদের স্কুলে সেবার নানা ছুটি জুড়েটুড়ে একটা মিড-টার্ম ব্রেক হয়ে গেলো। প্রাণের বন্ধু শুভময়ের আদি বাড়ি তিলডাঙা, ওর দাদু-কাকারা এখনও সেখানে থাকেন – এই মওকায় সে সেখানে ঘুরে আসবে ঠিক করলো। মানসের কোনো প্ল্যান নেই শুনে শুভময় ওকে ধরে ঝুলোঝুলি শুরু করলো সঙ্গে আসার জন্য। শেষ অবধি মা-বাবার হাইকোর্ট-সুপ্রীম কোর্ট থেকে অনুমোদন আদায় করা গেলো … বিস্তারিত পড়ুন

সন্ধ্যার পর এই নদীর ঘাটে কেউ আর আসে না। লোকে বলে এখানে এমন সময় ভূত আসে। কিন্তু, সেই বাঁধানো ঘাটে সন্ধ্যের পর রঞ্জন আসে।অফিসের দরজায় ধর্না দিতে দিতে যে এখন ক্লান্ত, বিষন্নতার তীব্র আঘাতে প্রায় অনুভূতি শূন্য। এমন লোকের কাছে আবার কিসের ভূতের ভয়! প্রতিদিন সন্ধ্যা গড়িয়ে গেলে তাকে একবার আসতেই হত এখানে। হঠাৎ একদিন … বিস্তারিত পড়ুন

গল্পটা পাঠকেরা নিতান্ত অমূলক অথবা অলৌকিক মনে করিবেন না। যখন সহমরণপ্রথা প্রচলিত ছিল তখন এমন ঘটনা কদাচিৎ মাঝে মাঝে ঘটিতে শুনা গিয়াছে। মহামায়ার হাত পা বাঁধিয়া তাহাকে চিতায় সমর্পণ করিয়া যথাসময়ে অগ্নিপ্রয়োগ করা হইয়াছিল। অগ্নিও ধূ ধূ করিয়া ধরিয়া উঠিয়াছে, এমন সময়ে প্রচণ্ড ঝড় ও মুষলধারে বৃষ্টি আরম্ভ হইল। যাহারা দাহ করিতে আসিয়াছিল তাহারা তাড়াতাড়ি … বিস্তারিত পড়ুন