মক্কা বিজয়ে আনসার (রাঃ) দের ঘটনা – শেষ পর্ব

হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) বলেন, আমরা এই নির্দেশের পর অগ্রসর হইলাম। কোরাইশের সেই বাহিনীর অবস্থা এই হইল যে, আমাদের প্রত্যেকেই যত ইচ্ছা তাহাদেরকে হত্যা করিল, তাহাদের কাহারই আমাদের আক্রমণ প্রতিহত করিবার ক্ষমতা রহিল না। হযরত আবু সুফিয়ান (রাঃ) বলিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আজ তো কোরাইশ গোষ্ঠী শেষ হইয়া যাইবে। আজকের পর আর কোরাইশ অবশিষ্ট থাকিবে না। … বিস্তারিত পড়ুন

মক্কা বিজয়ে আনসার (রাঃ) দের ঘটনা – পর্ব ১

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে রাবাহ (রহঃ) বলেন, একবার রমজান মাসে কয়েকটি প্রতিনিধিদল হযরত মুআবিয়া (রাঃ) এর নিকট আসিল। সেই প্রতিনিধি দলের মধ্যে আমিও ছিলাম এবং হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) ও ছিলেন। আমরা পরস্পর একে অন্যের জন্য খাবার তৈয়ার করিয়া দাওয়াত করিতাম। হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) আমাদিগকে অনেক বেশী দাওয়াত করিয়া খাওয়াইলেন। বর্ণনাকারী হাশেম (রহঃ) বলেন, হযরত … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) কর্তৃক হযরত আবু আইয়ুব (রাঃ)এর খেদমত

হাবীব ইবনে সাবেত (রহঃ) বলেন, একবার হযরত আবু আইয়ুব (রাঃ) হযরত মুআবিয়া (রাঃ) এর নিকট গেলেন এবং নিজের ঋণ সম্পর্কে অভিযোগ করিলেন। (অর্থাৎ ঋণ পরিশোধের ব্যাপারে কিছু সাহায্য প্রার্থনা করিলেন।) কিন্তু তিনি হযরত মুআবিয়া (রাঃ) এর পক্ষ হইতে সাহায্যের ব্যাপারে আশানুরূপ কোন সাড়া পাইলেন না, বরং এরূপ বিমুখ ভাব দেখিলেন, যাহা তাহার নিকট অপ্রিয় লাগিল। … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত উসাইদ ইবনে হুযাইর (রাঃ) এর ঘটনা – শেষ পর্ব

অতএব আমি রাসূল (সাঃ)-এর সহিত এই ব্যাপারে কথা বলিলে তিনি বলিলেন, হ্যাঁ, আমি প্রত্যকে পরিবারকে বন্টনের সময় কিছু না কিছু দিব। এখন তো এই পরিমাণই দিবার মত আছে পরে যখন আল্লাহ তায়ালা আমাদিগকে আরো দিবেন তখন তাহাদিগকে আরো দিব। আমি বলিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন। রাসূল (সাঃ) বলিলেন, আল্লাহ তায়ালা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত উসাইদ ইবনে হুযাইর (রাঃ) এর ঘটনা – পর্ব ১

হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, হযরত উসাইদ ইবনে হুযাইর (রাঃ) নবী কারীম (সাঃ)-এর খেদমতে হাজির হইলেন। তিনি তখন খাদ্যদ্রব্য বন্টন করিতেছিলেন। হযরত উসাইদ (রাঃ) বনু যাফর গোত্রের এক আনসারী পরিবারের কথা উল্লেখ করিয়া বলিলেন, তাহারা খুবই অভাবগ্রস্থ এবং তাহাদের অধিকাংশই মহিলা। নবী কারীম (সাঃ) বলিলেন, হে উসাইদ, তুমি আমার নিকট আগে বলিলে না, এখন তো যাহা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুহাম্মাদ ইবনে মাসলামা (রাঃ) এর ঘটনা

হযরত মুহাম্মাদ ইবনে মাসলামা (রাঃ) বলেন, আমি মসজিদে যাওয়ার সময় এক কোরাইশী যুবকের পরিধানে এক জোড়া কাপড় দেখিলাম। তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলাম, তোমাকে এই কাপড়ে জোড়া কে দিয়াছেন? সে বলিল, আমীরুল মুমিনীন দিয়াছেন। তারপর কিছুদূর অগ্রসর হওয়ার পর অপর একজন কোরাইশীকে দেখিলাম, তাহার পরিধানেও এক জোড়া কাপড় রহিয়াছে। আমি তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলাম, তোমাকে এই কাপড় জোড়া … বিস্তারিত পড়ুন

বনু কায়নুকার ঘটনা – শেষ পর্ব

বনু কায়নুকার ঘটনা – ২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন আপনি বলিয়া দিন, আমি কি তোমাদিগকে সেই পন্থা বলিয়া দিব, যাহা প্রতিদান প্রপ্তি হিসাবে উহা হইতেই যাহাকে তোমরা মন্দ বলিয়া জান আল্লাহর নিকট অধিক নিকৃষ্ট! তাহা ঐ সমস্ত লোকদের পন্থা, যাহাদের প্রতি আল্লাহ অভিসস্পাত করিয়াছেন এবং যাহাদের প্রতি ক্রোধান্বিত হইয়াছেন এবং যাহাদের কতককে তিনি বানর … বিস্তারিত পড়ুন

বনু কায়নুকার ঘটনা – পর্ব ২

বনু কায়নুকার ঘটনা – পর্ব ১ পড়তে এখানে ক্লিক করুন আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই বলিল, আমি তাহাকেই কবুল করলাম। এই পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ তায়ালা এই আয়াতসমূহ নাযিল করিলেন– يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْيَهُودَ وَالنَّصَارَىٰ أَوْلِيَاءَ ۘ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ ۚ وَمَن يَتَوَلَّهُم مِّنكُمْ فَإِنَّهُ مِنْهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ…….وَاللَّهُ يَعْصِمُكَ مِنَ النَّاسِ … বিস্তারিত পড়ুন

বনু শাইবান গোত্রকে দাওয়াত প্রদান – শেষ পর্ব

বনু শাইবান গোত্রকে দাওয়াত প্রদান – ৩য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন অবশ্য আরবের পার্শ্ববর্তী এলাকায় অপরাধ মার্জনা করা হয় এবং তাহার ওজরও গ্রহণ করা হয়। কিন্তু পারস্যদেশের পার্শ্ববর্তী এলাকায় অপরাধীর অপরাধ মার্জনা করা হয় না বা তাহার কোন ওজরও গ্রহণ করা হয় না। অতএব আপনি যদি চান যে, আরবের পার্শ্ববর্তী এলাকায় আমরা আপনাকে সাহায্য … বিস্তারিত পড়ুন

বনু শাইবান গোত্রকে দাওয়াত প্রদান – পর্ব ২

বনু শাইবান গোত্রকে দাওয়াত প্রদান – পর্ব ১ পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত আবু বকর (রাঃ) বলিলেন, (কোরাইশ বংশে) একজন আল্লাহর রাসূল (আবির্ভূত) হইয়াছেন বলিয়া যদি তোমরা সংবাদ পাইয়া থাক তবে ইনিই সেই ব্যক্তি। মাফরুক বলিল, হ্যাঁ, আমরা এই সংবাদ পাইয়াছি যে, কোরাইশের মধ্যে এক ব্যক্তি আল্লাহর রাসূল বলিয়া দাবী করিতেছেন। তারপর সে রাসূল (সাঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!