পৃথিবীর সর্ববৃহৎ প্লাবন-১ম পর্ব

সে দিন ছিল চন্দ্র মাসের ২ রজব। ভোররাত্র থেকে আকাশ থেকে গরম পানির বর্ষণ আরম্ভ হল। আর মাটি ফেটে উঠতে লাগল ভীষণ ঠান্ডা পানি। উভয় পানির মিশ্রণ যখন ঘটল, তখন আরম্ভ হল বাতাসের রুদ্র রোষ। সময় যত অতিবাহিত হতে লাগল বাতাস ও পানির প্রচন্ডতা তত বৃদ্ধি পেতে লাগল। দেখতে দেখতে মাটির উপর অনেক পানি জমে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত নূহ (আঃ)- এর জাহাজ তৈরি -৩য় অংশ

হযরত নূহ আঃ এর জাহাজ তৈরী -২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত নূহ (আঃ) তাঁর উম্মতের পরমর্শ অনুসারে একদা উজের নিকট গিয়ে তাকে পর্যাপ্ত খাবার দিবার অঙ্গীকার করে নীল নদ থেকে গাছ উত্তলনের কথা বললেন। উজ খাবার কথা শুনে রাজি হল এবং সঙ্গে সঙ্গে নীল নদের দিকে রওনা করল।  কিছুক্ষণের মধ্যে সে নীলনদ মন্থন … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত নূহ (আঃ)- এর জাহাজ তৈরি -১ম অংশ

হজরত নূহ (আঃ) আল্লাহ তা’য়ালার তরফ থেকে জাহাজ তৈরির কড়া নির্দেশ পেয়ে হয়রান হয়ে গেলেন। তিনি চতুর্দিকে ছুটাছুটি করতে আরাম্ভ করলেন। কোথায়  লোকজন, কোথায় প্রয়োজনীয় মালপত্র, কিছুই তার জোগাড় নেই। তবুও আল্লাহ তা’য়ালার নির্দেশ যথা সত্তর কার্যকারী করতে হবে। তাই তিনি তার গুটি কয়েক অনুসারীকে খবর দিলেন এবং আল্লাহর নির্দেশ সম্বন্ধে অবগত করলেন। তৎপর তাদেরকে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইদ্রীস (আঃ) এর শারীরিক গঠন

হযরত ইদ্রীস (আঃ) এর গায়ের রঙ বাদামী ছিল। তিনি দীর্ঘ অবয়ব বিশিষ্ট সুঠাম দেহের অধিকারী ছিলেন। পেট প্রশস্ত আর বক্ষদেশ ছিল চওড়া। তাঁর দেহের পশম ছিল খুব কম। কিন্তু মাথার কেশরাজি ছিল খুব ঘনা। তিনি অপরুপ সৌন্দর্যের অধিকারী ছিলেন। তাঁর মুখমন্ডলে ছিল এক প্রকার আকর্ষণীয় ভাব। তার শরীরে ছিল শুভ্র দাগ। কিন্তু তা শ্বেত রোগের … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইদ্রীস (আঃ) এর নামকরণ ও জন্ম

হযরত ইদ্রীস(আঃ) এর আসল নাম ছিল আখনুক। তিনি পড়ালেখা খুব বেশী করতেন এবং দেশের জনসাধারণকে শিক্ষা দিক্ষায় উপযুক্তরূপে গড়ে তুলেছিলেন। শিক্ষা প্রদান করাকে দারস বা প্রশিক্ষণ বলা হয়। সে দারস শব্দ হতেই তাকে ইদ্রীস নামে অভিহিত করা হয়। হযরত ইদ্রীস (আঃ) ইরাকের বাবেল (ব্যবিলন) শহরে জন্মগ্রহন করেন। তাই ব্যবিলনীয় সভ্যতাই হচ্ছে পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতা। বাবেল … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!