তালুত ও জালুতের ঘটনা – পর্ব ৪

তা হল তৌরাতসহ হযরত মূসা (আঃ) ও হযরত হারূন (আঃ)-এর পরিত্যক্ত বরকতময় জিনিসসমূহ যে পবিত্র সিন্দুকে রক্ষিত আছে- যা তোমাদের চোখের সামনে ফেরেশতারা তা বহন করে তোমাদের কাছে নিয়ে আসবে। এটা হবে তালুত আল্লাহর পক্ষ হতে প্রেরিত হওয়ার সত্যতার প্রমাণ। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে- وَقَالَ لَهُمْ نَبِيُّهُمْ إِنَّ آيَةَ مُلْكِهِ أَن يَأْتِيَكُمُ التَّابُوتُ فِيهِ سَكِينَةٌ … বিস্তারিত পড়ুন

তালুত ও জালুতের ঘটনা – পর্ব ৩

তাদের তো ধারণা ছিল যে হযরত শামভীল (আঃ) বাদশাহ নিয়োগ করলে তাদের মধ্য হতে কোন একজনকে করবেন। কিন্তু তিনি যখন তাদের ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত খবর দিলেন যে, তাদের বাদশাহ বেনইয়ামীনের বংশ হতে নিয়োগ করা হয়েছে। তখন তারা হিংসা ও ঈর্ষায় জ্বলে উঠল। তারা প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠল হযরত শামভীল (আঃ) তাদের আপত্তিকর জবাব প্রদান করতে … বিস্তারিত পড়ুন

তালুত ও জালুতের ঘটনা – পর্ব ২

এভাবে তারা পুনঃপুনঃ হযরত শামভীল (আঃ)-এর কাছে আবেদন করার পর তিনি আল্লাহর কাছে তাদের জন্য দোয়া করলেন। আল্লাহ তাঁর দোয়া কবুল করলেন এবং তাঁকে অবগত করালেন যে, তালুত নামক এক ব্যক্তিকে তাদের জন্য বাদশাহ নিয়োগ করা হয়েছে। তালুত এক গরীব আলেম ছিলেন। তিনি হযরত ইউসুফ (আঃ)-এর কনিষ্ঠ ভ্রাতা বেনইয়ামীনের বংশধর। বিখ্যাত মোহাদ্দেস হযরত সায়লাবী (রঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

তালুত ও জালুতের ঘটনা – পর্ব ১

হযরত শামভীন (আঃ) নবুয়ত লাভের পর আল্লাহ পাকের নির্দেশক্রমে বনী ইসরাইলীদের ঈমান ও আমলের সংশোধন কাজে নিজকে নিয়োজিত করলেন। বনী ইসরাইলীদের উপর আমলিকা সম্প্রদায়ের কাছে লুটতারাজ তখনও বন্ধ হয়নি বরং সুযোগ পেলেই তারা লুটতারাজ করত। জালুতের কাছে তাদের বার বার পরাজয় তাদেরকে আরও দুর্বল করে ফেলেছিল। এমতাবস্থায় বনী ইসরাইলীরা হযরত শামভীল (আঃ)-এর কাছে আবেদন করল … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত শামভীল (আঃ)

হযরত মূসা (আঃ)-এর ওফাতের পরই বনী ইসরাইলীদের বন্দী জীবনের অবসান হয়। এর পর হযরত ইউশা বিন নূন (আঃ) বনী ইসরাইলীদের নিয়ে ফিলিস্তিনে প্রবেশ করেছিলেন। আল্লাহ পাকের নির্দেশে তিনি ফিলিস্তিনকে তাদের মাঝে ভাগ করে দিলেন যাতে তারা শাস্তি ও নিরাপত্তার সাথে জীবনযাপন করতে পারে এবং দ্বীনে হকের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকে জীবন পরিচালনা করতে পারে। হযরত ইউশা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত আলইয়াসা (আঃ)

হযরত ইলইয়াস (আঃ)-এর আলোচনায় উক্ত হয়েছে যে, হযরত ইলইয়াস (আঃ) বনী ইসরাইলী নবী হযরত ইলইয়াস (আঃ)-এর চাচাত ভাই। তাঁর বংশসূত্র হচ্ছে- আলইয়াসা তাঁর পিতা আবী তাঁর পিতা শোতাম তাঁর আযারঈন তাঁর পিতা ইউসুফ তাঁর পিতা ইয়াকুব তাঁর পিতা ইসহাক তাঁর পিতা ইবরাহীম। প্রথম জীবনের অধিকাংশ দিনগুলো তিনি হযরত ইলইয়াস (আঃ)-এর সাহচর্যেই কাটান। হযরত ইলইয়াস (আঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইলইয়াস (আঃ) – শেষ পর্ব

হযরত ইলইয়াস (আঃ)-এর কথায় উদ্দীপ্ত হয়ে তারা নিজেদের উপাস্য দেবতার কাছে অনাবৃষ্টি ও দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য আবেদন নিবেদন করে ফল না পেয়ে হযরত ইলইয়াস (আঃ) -সমীপে আবেদন জানাল, তিনি যেন আল্লাহর দরবারে দোয়া করে এ দুর্দশা থেকে তাদেরকে মক্ত করে দেন। তিনি দোয়া করার সাথে সাথে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়, জমীনে ফল ফসল তরিতরকারী … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইলইয়াস (আঃ) পর্ব ৪

পরিশেষে হযরত ইলইয়াস (আঃ) ইয়াহুদার রাজাকে বলেন, তোমরা আমার আহবানে সাড়া বা’ল দেবতার পূজা ত্যাগ করে এক আল্লাহর উপর ঈমান না আনলে তোমাদের উপর আযাব ও গজব অবতীর্ণ হবে। যাতে তোমরা সবাই ধ্বংস হয়ে যাবে হযরত ইলইয়াস (আঃ)-এর চরম সাবধান বাণী উচ্চারণ সত্ত্বেও ইয়াহুদা রাজা তৎপ্রতি কর্ণপাত করেনি অবশেষে আল্লাহর আযাব ও গজব নিপাত হয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইলইয়াস (আঃ) পর্ব ৩

সুতরাং উভয় পক্ষের কুরবানির দিনক্ষণ ধার্য হয়। নিদির্ষ্ট দিনে বা’ল দেবতার উপাসকরা করমল পাহাড়ের পাদদেশে সমবেত হয়ে কুরবানী সম্পন্ন করে। সকাল বেলা কুরবানী সম্পন্ন করে দ্বিপ্রহর পর্যন্ত তারা কুরবানী কবুলের জন্য বা’ল দেবমূর্তি সমীপে অনুনয় বিনয় করতে থাকে, কিন্তু তাদের সব আবেদন নিবেদনই নিষ্ফল হয়। কুরবানী কবুল হওয়ার কোন লক্ষণই দেখা গেল না। দুপুরের পর … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইলইয়াস (আঃ) পর্ব ২

সে সময় থেকেই বিভিন্ন সম্প্রদায় বা’ল দেবতার উপাসনা করে আসছিল। ইতিহাসবেত্তাদের কেউ কেউ আবার মক্কার মূর্তি হোবল বা’লেরই অপর নাম বলে ধারণা করেন। ইবরানী ও শামী (সিরীয়) ভাষায় বা’ল শব্দের অর্থ মালিক, সর্দার, হাকিম। তাই আরবী ভাষায় স্বামীকে বা’ল বলা হয়। তাফসীরসমূহে বা’ল দেবমূর্তিটি স্বর্ণ নির্মিত ছিল বলে উল্লেখ রয়েছে। এটির চারটি মুখ। এর পরিচর্যায় … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!