হযরত ইসহাক (আঃ) এর বিবাহ

হযরত ইব্রাহীম (আঃ) স্বীয় খাদেমকে বললেন, আমি এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত করে ফেলেছি যে, ইসহাক কে ফিলিস্তিনে কেনানী বংশে বিবাহ করাব না। বরং আমার একান্ত ইচ্ছা হল আমি তাঁকে স্বীয় খান্দানে বিবাহ করাব। এ উদ্দেশ্যে তুমি ফাদ্দানে সফর করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ কর। সেখানে আমার ভ্রাতুষ্পুত্র বতুইল বিন নাখুর বসবাস করতেছে। তার নিকট আমার সংবাদ পৌঁছাও … বিস্তারিত পড়ুন

দায়িত্ব পালনে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর তৎপরতা

নমরুদের শোচনীয় মৃত্যুর পড়ে রাজ্যের চিন্তাশীল ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গের একটি দল হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর নিকট চলে আসেন। তারা হযরত ইব্রাহীম (আঃ) কে রাজ তখতে সমাসীন হবার জন্য অনুরোধ করেন। হযরত ইব্রাহীম (আঃ) বলেন, রাজকার্য আমার মুখ্য দায়িত্ব নয়। দাওয়াতী কার্য যা আমার উপর অর্পিত আছে তা সমাধা করে রাজকার্য পরিচালনা করার অবকাশ আমার নেই। … বিস্তারিত পড়ুন

নমরুদের গজবী মৃত্যু-পর্ব ৬

নমরুদের গজবী মৃত্যু-পর্ব ৫ পড়তে এখানে ক্লিক করুন  হযরত ইব্রাহীম (আঃ) বললেন, যদি এবারেও তুমি ইসলাম কবুল না কর তবে তোমার গজবী মৃত্যু হবে, পরকালে দোজখের কথিক আজাব ভোগ করবে এবং তোমার রাজ্য ছিন্ন ভিন্ন হয়ে সেখানে বহু লোকের রাজত্ব কায়েম হবে। নমরুদ নবীর কথার উত্তরে বলল, আমার যাই হোক তাতে তোমার কি যায় আসে? … বিস্তারিত পড়ুন

নমরুদের গজবী মৃত্যু-পর্ব ৪

নমরুদের গজবী মৃত্যু-পর্ব ৩ পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত ইব্রাহীম (আঃ) নমরুদের কথায় অগ্নিশর্মা হয়ে উঠলেন কঠোর ভাষায় বললেন, হে আল্লাহ্‌র গজবি বান্ধা! তুই আমাকে ধন-সম্পদ ও রাজ্যের প্রলোভন দেখাচ্ছিস। তুই, জানিস না যে, আমি আল্লাহ্‌র নবী। নবীদের দোয়া কখনই বিফল হয় না। এতএব তুই সাবধান হয়ে যা । তিন দিনের মধ্যে আল্লাহ্‌র গজব এসে … বিস্তারিত পড়ুন

নমরুদের গজবী মৃত্যু-পর্ব ৩

নমরুদের গজবী মৃত্যু-পর্ব ২ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   নমরুদ ঘোড়সওয়ার, পদাতিক ও যন্ত্র বিশেষজ্ঞ সৈনিকদেরকে তিনদিনের মধ্যে ব্যাবিলণের উন্মুক্ত ময়দানে সমবেত হয়ার জন্য নির্দেশ দিলেন। মহারাজার হুকুম অনুসারে সারা দেশে সমর সজ্জা আরম্ভ হল। সেনাবাহিনীকে তৃপ্তি দান কল্পে মহিলা ব্যাটেলিয়ন পর্যন্ত ময়দানে হাজির হতে দ্বিধা বোধ করল না। দু’দিনের মধ্যে ব্যাবিলনের উন্মুক্ত ময়দান সেনাছাউনিতে … বিস্তারিত পড়ুন

আসহাবে কাহাফের নিদ্রা ভঙ্গের ঘটনা- পর্ব ২

তখনকার দিনে রোমের বাদশাহ ছিলেন একজন দীনদ্বার মুসলমান। তাঁর কথা বার্তা ও আচার আচরণে ছিল নমনীয়তা, ভদ্রতা, সহনশীলতা। তিনি এমলেখার আগমনের খবর পেয়ে তাঁকে সম্মুখে নিয়ে আসার হুকুম দিলেন। যখন এমলেখা বাদশার সম্মুখে হাজির হলেন তখন তিনি কিছু সময় তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকলেন। এরপর তিনি তাঁকে সসম্মানে নিজের পাশে বসালেন এবং এমলেখাকে প্রশ্ন করে খুটিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

আসহাবে কাহাফের নিদ্রা ভঙ্গের ঘটনা- পর্ব ১

আসহাবে কাহাফগণ গুহার অভ্যন্তরে এক নাগাড়ে তিনশত নয় বছর নিদ্রামগ্ন থেকে চেতনা লাভ করলেন এবং একে অপরকে সজাক করলেন। প্রত্যেকের শরীরে ও বসনে ধুলা ময়লার স্তুপ ছিল। সকলে নিজ নিজ শরীরের ধুলা ময়লা ঝেড়ে নিলেন। অতঃপর নিজেরা জিজ্ঞাসাবাদ করলেন – আমরা কতক্ষোণ নিদ্রামগ্ন ছিলাম? উত্তরে কেউ বললেন, একদিন। কেউ বললেন একদিনের অংশবিশেষ। এ বিষয় পবিত্র … বিস্তারিত পড়ুন

আসহাবে কাহাফের প্রকৃত ঘটনা-পর্ব ২

এদিকে যুবকদের বন্ধুরা দিবাভাগে যথেষ্ট ব্যস্ততা প্রদর্শন করে সকল কর্মচারীর সাথে তাল মিলিয়ে সকল কাজ কর্ম সমাধান করলেন এবং গোপনে সকলে পরামর্শ করে রাজ দরবার পরিত্যাগের সংকল্প গ্রহণ করলেন। তাঁরা আস্তাবলের কয়েকটি ঘোড়া প্রস্তুত করে রাখল। কোন পথে কিভাবে অগ্রসর হতে হবে তার সূক্ষ্ম একটি প্রোগ্রাম ঠিক করে নিলেন। সন্ধ্যার পর রাজ দরবারের প্রোগ্রাম অনুসারে … বিস্তারিত পড়ুন

আসহাবে কাহাফের প্রকৃত ঘটনা-পর্ব ১

আসহাবে কাহাফের রহস্যপূর্ণ ঘটনা-পরিচিতি পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত ঈসা (আঃ) এর আবির্ভাবের কিছু পূর্বে রোম সম্রাজ্যে এক ধর্মদ্রোহী প্রভাবশালী ও জালেম রাজার আবির্ভাব ঘটে। তার নাম ছিল দাকিয়ানুস। সে ছিল একজন নাস্তিক ও ধর্মদ্রোহী। সে এক পর্যায়ে নিজে খোদায়ী দাবি করে দেশের মানুষের ধর্মানুভূতি ভূলুণ্ঠিত করে। ধর্মপরায়ণ মানুষদেরকে নানা রকম নির্যাতন ও অত্যাচার … বিস্তারিত পড়ুন

আসহাবে কাহাফের রহস্যপূর্ণ ঘটনা-পরিচিতি পর্ব

হযরত ঈসা (আঃ) এর আবির্ভাবের প্রাক্কালে রোম সাম্রাজ্যের একদল ধর্মপরায়ণ যুবক ধর্মদ্রোহী রাজার আক্রমণ হতে স্বীয় ধর্ম ও জীবন রক্ষার নিমিত্ত এক নির্জন পর্বত গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। এরাই আসহাবে কাহাফ নামে পরিচিত। আসহাবে কাহাফের শাব্দিক অর্থ গুহাবাসী। পূর্ববর্তী নবীগণের যুগে আসহাবে কাহাফের ঘটনা একটি অলৌকিক সত্তা হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। এ নিয়ে তখনকার সমাজে বহু অলিক … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!