১৯৩২ খ্রিস্টব্দের ঘটনা- ৪র্থ পর্ব

১৯৩২ খ্রিস্টব্দের ঘটনা- ৩য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন   এর ফলে প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ নিজ জায়গা থেকে দাঁড়িয়ে ও বসে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব কিছু প্রত্যক্ষ করার এক বিরল সুযোগ পেয়ে যান। ফলে ঠেলা ধাক্কা এড়াতে পেরে সকলেই তাঁদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এদের এই খেদমতের দরুন লক্ষ লক্ষ জনতা তাঁদের চোখ জুড়িয়ে সব … বিস্তারিত পড়ুন

১৯৩২ খ্রিস্টব্দের ঘটনা- ৩য় পর্ব

 ১৯৩২ খ্রিস্টব্দের ঘটনা- ২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন অবশেষে সেই দিনটি এসে যায়, সেই দিনটির জন্য লক্ষ লক্ষ জ্ঞানী গুণী মানুষ অধীর আগ্রহে প্রহর গুনছিলেন। সেই দিন ছিল সোমবার। লক্ষ লক্ষ মানুষের উপস্থিতিতে বেলা ১২ (বার) ঘটিকার সময় কবর দুটি খুলে দেখা হয়। কবর খুলে দেওয়ার পর দেখা গেল সত্যি সত্যিই হযরত হুজায়ফাতুল ইয়ামান … বিস্তারিত পড়ুন

১৯৩২ খ্রিস্টব্দের ঘটনা- ২য় পর্ব

১৯৩২ খ্রিস্টব্দের ঘটনা- ১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন বাদশার কাছে যেহেতু ভূ-বিশেষজ্ঞদের রিপোর্ট ছিল, তাই তিনি মনে করলেন, এটা স্বপ্ন ছাড়া কিছু নয়। সুতরাং তিনি স্বপ্নের ব্যাপারে নিষ্ক্রিয় থাকলেন। পরের রাতে হুযায়ফাতুল ইয়ামান (রাঃ) পুনরায় মুফতি সাহেবকে দেখা দিয়ে বললেন, আমি বার বার বলে আসছি আমাদের স্থানান্তর কর, কিন্তু তোমরা এত নিষ্ক্রিয় হয়ে আছ … বিস্তারিত পড়ুন

১৯৩২ খ্রিস্টব্দের ঘটনা- ১ম পর্ব

ঘটনাটির শুরু একটি স্বপ্নের মাধ্যমে। এক রাতে হযরত হুযায়ফাতুল ইয়ামান (রাঃ) স্বপ্নযোগে ইরাকের বাদশা ফয়সালকে বললেন, আমাদের অবস্থান থেকে সরিয়ে টাইগ্রিসের অনতিদূরে অন্য কোন স্থানে দাফন করা হোক। কেননা, আমার কবরে পানি জমতে শুরু করেছে আর যাবের (রাঃ)-এর কবরে আর্দ্রতা দেখা দেয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় কাজের প্রচণ্ড ব্যস্ততায় দরুন বাদশা দিনের বেলায় স্বপ্নের নির্দেশটি একেবারেই ভুলে … বিস্তারিত পড়ুন

মুলতানের একজন সৎ জমিদার মৃত্যুর সময় বললেন, বন্ধুগণ অপেক্ষা করছে, আমাকে যেতে হবে

মুলতানের একজন জামিদারের সততা, ঈমানদারী ছিল প্রসংশনীয়। দীর্ঘদিন তিনি অসুস্থ ছিলেন। মৃত্যুর একদিন আগে বললেন, আমার যাওয়ার যময় ঘনিয়ে এসেছে-তোমরা দেউ দুনিয়াবী কথা বলবে না। সাক্ষাতকারদের দোয়া ইস্তেগফার করতে বলেছিলেন এবং কান্নাকাটি করতে নিষেধ করেছিলেন। তার মা দেখা করতে এলে তাকেও কাঁদতে নিষেধ করছিলেন এবং মায়ের খানা-পিনার ব্যবস্থা করার জন্য অন্যদের অনুরোধ জানালেন। বারবার বলছিলেন, … বিস্তারিত পড়ুন

চিনিউটে বৃষ্টির পানিতে বৃদ্ধের বেরিয়ে আসা লাশ ছিল অবিকৃত

১৯৯২ সালে প্রবল বৃষ্টিতে চিনিউট থানা সদরে কবরস্থানে পানি জমে যায়। একটি কবরে আশি বছরের বয়ষ্ক একজন বৃদ্ধের লাশ পানিতে ভাসছিল। এ খবর দাবানলের মত থানা শহরে ছড়িয়ে পড়লে দলে দলে লোক বৃদ্ধের লাশ দেখার জন্য ছুটে যায়। দেড় বছরে আগে সমাধিস্থ বৃদ্ধের লাশ যেভাবে দাফন করে হয়েছিল, দেড় বছর পরেও একই রকম রয়েছে। তার … বিস্তারিত পড়ুন

কবরে লাশের চিৎকার! বাঁচাও বাঁচাও, মরে গেলাম

পাকিস্তানের কোয়েটার কাছাকাছি জায়গায় এক যুবক মারা গেল। যুবককে দাফন করা হল। কয়েকদিন পর যুবকের ভাই কবরে গিয়ে শুনতে পেলেন বাঁচাও! বাঁচাও চিৎকার। বাড়িতে এসে বাবাকে বললো, বাবা! ভাই তো মারা যায়নি, বেঁচে আছে। কয়েক দিন এরকম চিৎকার শোনার পর এক রাতে কবর খনন করা হল। কবর ছিল ভীষণ গরম। যুবক কবরে বসে বাঁচাও বাঁচাও, … বিস্তারিত পড়ুন

কবরে বেহেশতী ফুলের সুবাস

একটি লাশকে দাফন করার জন্য কবর খনন করা হল। এতে পাশের কবরের মাটি সরে গেল। দেখা গেল, সেই কবরের লাশের ডানে বায়ে নানা রকম ফুল ছড়িয়ে আছে। সেই ফুলের সুবাস ছিল মন মাতানো। খবর নিয়ে জানা গেল, সেই কবরে যাকে দাফন করা হয়েছে তিনি সব সময় দুরুদ শরীফ পাঠ করতেন। সূত্রঃ চোখে দেখা কবরের আযাব

ডেপুটি কমিশনারকে বলা হলো, তোমার মুখে তামাকের গন্ধ; তুমি রাসূল (সাঃ) এর কাছে যেতে পারবে না

ভাওয়ালপুরের অবসরপ্রাপ্ত ডেপুটি কমিশনার নিয়মিত ধূমপান করতেন। একদিন তিনি স্বপ্নে কিয়ামতের বিভীষিকাময় দৃশ্য দেখতে পালেন। এসব দেখে তিনি ভীষণ অস্থির এবং দিশেহারা হয়ে পড়লেন। হঠাৎ তাকিয়ে দেখেন একদিকে আলো দেখা যাচ্ছে। একজন জানালো যে, ওখানে রাসূল (সাঃ) রয়েছেন। তিনি বলেন, আলো দেখে আমিও সেদিকে গেলাম। রাসূল (সাঃ) এর কাছাকাছি যেতেই একজন লোক আমাকে ধাক্কা দিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুছা ও হারুন (আঃ) এর পরলোকগমন-৩য় পর্ব

 হযরত মুছা ও হারুন (আঃ) এর পরলোকগমন-২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন    আজরাইল এই অবস্থায় সরাসরি আল্লাহার দরবারে চলে গেলেন এবং আল্লাহা নিকট তিনি সমস্ত ঘটনা খুলে বললেন, আল্লাহ তায়ালা আজরাইল এর চক্ষু ঠিক  করে দিয়ে বললেন, আমার নবীদের মধ্যে হযরত মুছা (আঃ) এর ন্যায় এত গরম মেজাজ ও জালালী তরবিতের নবী দ্বিতীয়  কেউ … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!