কাইল্লা চোরা( পর্ব:-০৪(শেষ পর্ব))-সোহেল রানা

পরদিন গ্রামে এক সাধু বাবা ডাকা হলো গ্রাম থেকে কাইল্লা চোরার আত্মা দূর করতে। সাধু বাবা সারা গ্রামে একবার চক্কর দিয়ে এসে একটা বটগাছের নিচে এসে দাঁড়ালেন। লম্বা লম্বা দাড়িতে হাত বুলিয়ে গ্রামবাসীর উদ্দেশ্যে বললেন, -এই গ্রামে পাপ লেগেছে পাপ, ধ্বংস করে ছাড়বে…’ কিছু জনতা ভয়েভয়ে প্রশ্ন করলো, -এখন উপায়? -ভয় নেই, আমি তো আছি। … বিস্তারিত পড়ুন

কাইল্লা চোরা(পর্ব:-০৩)-সোহেল রানা

কয়েকদিনেই গ্রামের সবার কাছে কালু নিজেকে চোর হিসেবে চিনিয়ে দিলো। লোকের বদনা থেকে শুরু করে গরু, ছাগলও—কিছুই বাদ রাখেনি সে। পারলে তো লোকের টয়লেটও চুরি করে নিয়ে যেতো। তবে টয়লেট চুরির চিন্তা যে তার মাথায় নেই, তা নয়। হাতে গ্লাভস পরে টয়লেটের সবকিছু পার্ট-পার্ট করে খুলে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা সে ইদানীং করে বেড়ায়। তার এমন … বিস্তারিত পড়ুন

কাইল্লা চোরা(পর্ব:-০২)-সোহেল রানা

কয়েকদিনেই গ্রামের সবার কাছে কালু নিজেকে চোর হিসেবে চিনিয়ে দিলো। লোকের বদনা থেকে শুরু করে গরু, ছাগলও বাদ রাখেনি চুরি করতে। পারলে সে লোকের টয়লেটও চুরি করে নিয়ে যেতো। তবে টয়লেট চুরির চিন্তা তার মাথায় যে আসেননি, তা কিন্তু নয়। হাতে গ্লাভস লাগিয়ে টয়লেটের সবকিছু পার্ট পার্ট করে খুলে নিয়ে যাওয়ার চিন্তা করেছে সে ইদানীং। … বিস্তারিত পড়ুন

কাইল্লা চোরা(পর্ব:-০১) -সোহেল রানা

এক গ্রামে দুই যমজ ভাই ছিল। একজনের নাম কালু, আরেকজনের নাম ধলু। নাম কালু আর ধলু হলেও দুইজনই দেখতে কালো। আর কালুর নামের মতো তার কাজকর্মও সব কালো। এলাকার এমন একটা বাসা নেই, সে চুরি করতে ঢুকেনি। দা, বাটি, চামচ থেকে শুরু করে সে বড়বড় জিনিসও চুরি করতো। মাঝেমাঝে ধরা খেয়ে মারও খেতো, আবার অনেক … বিস্তারিত পড়ুন

অন্ধের বর চাওয়া–সুকুমার রায়

অতি গরিব এক অন্ধ। তার ভারি দুঃখ—তার ঘরবাড়ি নেই, টাকা-পয়সা নেই, ছেলেপিলে নেই, আর সে চোখে দেখতে পায় না। মনের দুঃখে অনেক কষ্টে তার দিন কাটে। একদিন স্বর্গ থেকে দেবদূত এসে বললেন, “ওরে অন্ধ, তুই আর কাঁদিস নে, আমি তোকে বর দিতে এসেছি। তুই কী বর চাস আমায় বল। একটিমাত্র বর তুই পাবি, সুতরাং ভালো … বিস্তারিত পড়ুন

আজগুবী প্রশ্ন

বাদশাহ নিজেকে একজন খুব বুদ্ধিমান ব্যক্তি বলে মনে করতেন। তাই তিনি প্রায়ই অন্যদের হেয় প্রতিপন্ন করানোর জন্যে তাদের অদ্ভুত অদ্ভুত সব প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতেন। একবার তিনি বারো হাজার পন্ডিত ব্যক্তিকে এক সমাবেশে ডেকে তাঁদের জিজ্ঞেস করলেন, ‘পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু কোথায়?’ কিন্তু তারা কেউ এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলেন না। তা দেখে বাদশাহর মনে আর খুশি ধরে … বিস্তারিত পড়ুন

মোল্লার সদুপদেশ জীবন শিক্ষা: তিনটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা

একদিন মোল্লা কিছু পয়সা রোজগারের আশায় হাতে দড়ি ও টুকরি নিয়ে বাজারে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ঠিক তখন একজন মোটাসোটা জমিদার এসে চিৎকার করে বললেন, “আমি এক বাক্স সুন্দর চীনামাটির জিনিস কিনেছি। যে এই বাক্স আমার বাড়ি বয়ে নিয়ে যাবে, তাকে আমি তিনটি সদুপদেশ দেব।” মোটেরা কেউই জমিদারের কথায় আগ্রহী হলো না। তবে মোল্লা মনে মনে ভাবল, … বিস্তারিত পড়ুন

লোকসান দু’পয়সা

গোপাল একবার নদীর ঘাটের ইজারা নিয়েছিল। ফেরিঘাটের ইজারাদার হিসেবে গোপাল ভাড়া ছয় পয়সা থেকে কমিয়ে চার পয়সা করে দিল— যাতে গরিব মানুষদের কিছুটা উপকার হয়। কারণ, সে বছর দেশের অবস্থাও খুব ভালো ছিল না। তাই গোপাল চেয়েছিল গরিব লোকেরা যেন খুশি থাকে এবং পারাপারে সুবিধা পায়। একদিন একদল ছেলে গোপালের কাছে এসে বলল,“ভাড়া কমানো চলবে … বিস্তারিত পড়ুন

সীতাভোগ খাওয়ার জ্বর

গোপাল আর তার প্রাণের বন্ধু নেপাল নৌকায় করে একবার চাঁদপুর যাচ্ছিল। নৌকায় ছয়জন মাঝি ছাড়া আরও দুজন ভদ্রলোক ছিলেন। একজনের হাতে আবার বর্ধমানের নামকরা এক হাঁড়ি, যাতে সুগন্ধ ছড়ানো সীতাভোগ ছিল। তিনি সঙ্গী ভদ্রলোককে বললেন,“আজ বিয়ের লগ্ন, তাই সীতাভোগের দাম বেড়ে দ্বিগুণ, মশায়।শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছি বলে চড়া দাম দিয়েই দই আর সীতাভোগ নিয়ে এলাম। আমার শ্বশুর-শাশুড়ি … বিস্তারিত পড়ুন

গোপাল ভাঁড় এর বাংলাদেশ জয়

আজ আমরা জানবো বাংলার হাসির রাজা গোপাল ভাঁড় কিভাবে বাংলাদেশ জয় করেছিলেন! কি, শুনে অবাক হচ্ছেন তো! তবে লেখাটি মনযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। বহু বছর আগে গোপাল ভাঁড় একজবার বাংলাদেশ তথা বঙ্গদেশ জয় করেছিলেন আর এ গল্পটি সম্পর্কে বলতে হলে শুরুতেই আরো একটি গল্প বলে নেওয়া ভালো, এতে বুঝতে সুবিধা হবে। গোপাল ভাঁড়ের সময় একবার … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!