হযরত মূসা (আঃ)-এর মোজেযা

হযরত মূসা (আ)-এর মোজেযাসমূহ “অতপর আমি মূসা ও তার ভাই হারুনকে আমার নিদর্শনসমূহ ও অকাট্য প্রমাণসহ ফেরাউন ও তাঁর দলবলের কাছে পাঠালাম”।–(সূরা আল-মুমিনূনঃ ৪৫-৪৬) ‘নিদর্শনসমূহের’ পর ‘অকাট্য প্রমাণ’ এর উল্লেখের তাৎপর্য এ হতে পারে যে, এসব নিদর্শন তাঁদের সাথে থাকাই দু’জনের নবুয়াতের অকাট্য প্রমাণ ছিল। আবার এও হতে পারে যে, মিসরে তিনি লাঠি ছাড়া আর … বিস্তারিত পড়ুন

মুসা (আঃ) এর লজ্জাশীলতা

আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘মূসা (আঃ) ছিলেন খুব লজ্জাশীল ও পর্দানশীন ব্যক্তি। তাঁর লজ্জাশীলতার কারণে তাঁর দেহের কোন অংশ দেখা যেত না। ফলে বনী ইসরাঈলের লোকেরা তাঁকে যা কষ্ট দেয়ার দিল। তারা বলল, তাঁর চামড়ায় কোন দোষ-ত্রুটি থাকার কারণেই তিনি এ পর্দা করছেন। তাঁর চামড়ায় কুষ্ঠরোগ বা তাঁর হার্নিয়া রয়েছে কিংবা সে … বিস্তারিত পড়ুন

মুসা (আঃ)-এর তূর পাহাড়ে গমন

যেহেতু এ পথে হযরত মূসা (আঃ)-এর নিজের বা তাঁর সঙ্গীদের কারোরই চলাফেরা কোন সময়ই ছিল না। তাই রাস্তা ঘাট সবারই অপরিচিত। পথ ভুলেই তারা মিসর অভিমুখী সাধারণ রাস্তা থেকে সরে তুর পর্বতগামী রাস্তায় চলতে থাকেন। এক সময় তিনি যখন স্ত্রী এবং সেবকদের তুর পর্বতের কাছে পৌঁছলেন, অন্য সঙ্গীরা তখন পথ হারিয়ে তাঁদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

মুসা (আঃ)-কে গ্রেফতারের নির্দেশ

কিবতী হত্যাকারী শনাক্তকরণে বনী ইসরাইলের আজকের কথায় সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট। সুতরাং কিবতী বিবাদের পাট চুকিয়ে তাড়াতাড়ি কেটে পড়ে। কিবতীও বনী ইসরাইলের ঝগড়া এখানেই শেষ হল বটে, কিন্তু কিবতী ঘটনাস্থল থেকে গিয়ে পূর্বের হত্যাকারীর অন্বেষণেরত লোকদের কাছে ঘটনা সবিস্তরে বলল। সে এও বলল, স্বয়ং বনী ইসরালীই গতকালকের হত্যাকাণ্ড মূসার দ্বারা সংঘটিত হয়েছে বলে সুস্পষ্ট উল্লেখ করেছে। … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা আঃ এর বিয়ের প্রস্তাব

ঘরে ফিরেও দু বোন এ অপরিচিত যুবকের মাঝে দেখা গুণ বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করছিলেন। তাদের কথাবার্তার শব্দ শুনে হযরত শুআইব (আঃ) কন্যাদ্বয়কে অন্য দিনের তুলনায় এত দ্রুত ঘরে ফিরার কারণ জিজ্ঞেস করলে তারা পিতার কাছে ঘটোনা সবিস্থরে বর্ণনা করেন। তারা এও বলল, যুবকটি অতুলনীয় দৈহিক শক্তি ও সুঠাম দেহের অধিকারী, পুণ্যবান ও আমানতদার। সুতরাং আমাদের … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মূসা (আঃ)-এর সত্তর জন প্রতিনিধির সম্প্রদায়ের লোকদের কাছে প্রত্যাবর্তন

বনী ইস্রাইলের সত্তর জন প্রতিনিধিসহ হযরত মূসা (আঃ) স্বীয় সম্প্রদায়ের কাছে প্রত্যাবর্তন করলেন। তারা তাদের জাতির লোকদের সামনে তূর পাহাড়ে গমনের পর যা যা ঘটেছে তার সবই একে একে বর্ণনা করল। অতঃপর তারা এ কথাও বলল যে, হযরত মূসা (আঃ) যা কিছু বলছেন তার সবই সত্য এবং বাস্তব। তার কথায় এবং কাজে বিন্দু মাত্র সন্দহের … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – শেষ পর্ব

অনন্তর ফেরাউন সম্প্রদায়ের লোকেরা এ পরিকল্পনায় ব্যর্থ হয়ে বনী ইসরাইলীদের সাথে একত্রে বসে আহার করতে চাইল। তারা এতেও বাধা দিল না বরং তাদের সাথে বসে আহার করতে অনুমতি দিল। কিন্তু আহারের সময় বনী ইসরাইলীরা যে লোকমা মুখে দিত তা কোন পরিবর্তন হত না। কিন্তু ফেরাউনের লোকেরা যখন লোকমা মুখে দিত তা কোন পরিবর্তন হয়ে যেত। … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৬

পুনরায় আল্লাহ্‌ তাদেরকে একমাসের সময় দিলেন। কিন্তু তাদের অবস্থান কোন পরিবর্তন আসল না। তাই তাদের ওপর পুনরায় আল্লাহ্‌ আযাব নাযিল করলেন। এবার পাঠালেন উকুন ও ঘুন। উকুনে ফেরাউন সম্প্রদায়ের লোকদের মাথায় কেশ এবং পোশাক পরিচ্ছদ পরিপূর্ণ হয়ে গেল। যেন উকুনের ঢল নেমেছে। উকুনের কামড়ে তারা অতিষ্ট হয়ে উঠল অধিকাংশ নর নারী পাগলের ন্যায় হয়ে পড়ল। … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৫

আল্লাহ তায়ালা হযরত মূসা (আ)-এর দোয়া মঞ্জুর করলেন এবং বন্যা দিয়ে তাদেরকে শস্তি দেয়ার ফয়সালা করলেন। নীল নদের পানি ও আকাশের বৃষ্টির পানি মিলে মিসরে বন্যার তাণ্ডব শুরু হল। মিসরীদের ঘরবাড়ি, শস্যক্ষেত সবকিছু বন্যায় প্লাবিত হয়ে গেল। ফেরাউন সম্প্রদায়ের এমন কোন গৃহ বা বাড়ি এবং স্থান বাকী ছিল না যেখানে তারা একটু বসতে শুতে পারে। … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৪

আল্লাহ্‌ তায়ালা হযরত মূসা ও হযরত হারুন (আ)-এর প্রতি ওহী পাঠালেন যে, ফেরাউনের লোকেরা বনী ইসরাঈলীদের ইবাদতখানা ভেঙ্গে দেওয়াতে তারা যেন মানসিক দিক থেকে দুর্বল না হয়ে পড়ে। আপনারা তাদেরকে বলুন, তারা যেন প্রত্যেক স্ব স্ব গৃহে আলাদা আলাদা ইবাদতখানা তৈরি করে নেয়। আর প্রত্যেকটি ইবাদতখানা যেন কেবলামূখী করে নির্মাণ করা হয়। তাফসীরবিদরা লিখেন তাদের … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!