হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৭পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৬পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন ইসলাম পূর্ব আমলে মদীনায় গাছে ফল পরিপক্ক হওয়ার আগেই বিক্রির প্রথা ছিল। যখন ক্রেতার লোকসান হতো, তখন দুই পক্ষের মধ্যে বিবাদ শুরু হতো। রাসূল (সাঃ) মদীনায় এসে এ অবস্থা দেখে এ ধরনের কেনাবেচা করতে নিষেধ করেন। ফিকাহর অন্যান্য সকল অধ্যায়ের চেয়ে ফারায়েজের অধ্যায়ে হযরত যায়িদ (রাঃ) ছিলেন … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৬পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৫পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফকীহ সাহাবীদের তিনটি তাবকা বা স্তর ছিল। এর প্রথম তাবকায় ছিলেন হযরত যায়িদ (রাঃ)। তিনি জীবনে বিপুল পরিমাণ ফাতওয়া দিয়েছেন। সবগুলো একত্রে সংগ্রহ করা হলে বিরাট আকারে একটি বই হবে। হযরত যায়িদের (রাঃ) ফিকাহ তাঁর জীবনকালে জনগণের নিকট ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছিল। হযরত সা’ঈদ ইবন মুসায়্যাব বলতেন, যায়িদ … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৫পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৪পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফিকাহ্ শাস্ত্রে হযরত জায়িদ (রাঃ) দারুণ পারদর্শী ছিলেন। রাসূলুল্লাহর (সাঃ) জীবদ্দশায় তিনি ইফতার আসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। সাহল ইবন আবী খায়সামা বলেনঃ রাসূলুল্লাহর (সাঃ) জীবদ্দশায় মুহাজিরদের তিনজন এবং আনসারদের তিনজন ফাতওয়া দিতেন। আনসারদের সেই তিনজনের একজন হলেন যায়িদ ইবন সাবিত (রাঃ)। ইমাম শা’বী ও প্রখ্যাত তাবে’ঈ মাসরুকও একই … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৪পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৩পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন কোনো হাদীস সহীহ হলে এবং সে সম্পর্কে তাঁর নিকট কেউ জিজ্ঞেস করলে তিনি সমর্থন জানাতেন। একবার হযরত আবু সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) স্বৈরাচারী উমাইয়্যা শাসক মারওয়ানের সামনে সাহাবীদের মর্যাদা বিষয়ে একটি হাদীস বর্ণনা করেন। মারওয়ান বললেন— “আপনি অসত্য বলছেন।” যায়িদ ইবন সাবিত ও রাফে ইবন খাদীজা (রাঃ) মারওয়ানের … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৩পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১২পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন আবদুর রহমান আসসুলামী একবার খলীফা উসমানকে কুরআন পাঠ করে শুনাতে চাইলে তিনি বললেন— “তাহলে তো তুমি আমাকে মানুষের কাজ থেকে বিরত রাখবে। বরং তুমি যায়িদ ইবন সাবিতের কাছে যাও। এ কাজের জন্য তাঁর হাতে যথেষ্ট সময় আছে। তাঁকে শুনাও, তাঁর ও আমার পাঠ একই। দুজনের পাঠে কোন … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১২পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১১পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন ইবনুল আসীরের মতে, তিনি সাহাবা সমাজের মধ্যে সর্বাধিক জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। হযরত আবদুল্লাহ ইবন মাসউদের (রাঃ)-এর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ছাত্র, মাসরুক ইবন আজাদা বলেন— “আমি রাসূলুল্লাহর (সা)-এর সাহাবাদের মধ্যে ইলম ও জ্ঞান পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছি। তাঁদের সকালের জ্ঞানের সমাবেশে উমার, আলী, আবদুল্লাহ, মুয়াজ, আবুদ দারদা ও যায়িদ … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১১পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১০পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন তাঁর মৃত্যুর সংবাদ শুনে জনগণ শোকাভিভূত হয়ে পড়েন। হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) তাঁর মৃত্যুর দিন মন্তব্য করেন— “আজ হাবরুল উম্মাহ, উম্মাতের ধর্মীয় নেতা চলে গেলেন।” সালেম ইবন আবদুল্লাহ বলেন, “যায়িদ ইবন সাবিত যে দিন মারা যান, সেদিন আমরা আবদুল্লাহ ইবন উমারের (রাঃ) সঙ্গে ছিলাম। আমি বললাম—আজ জনগণের … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১০পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -৯পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত আবু আইউব (রাঃ) ছিলেন বিশাল মর্যাদার অধিকারী একজন আনসারী সাহাবী। তাঁর সামনে হযরত যায়িদ (রাঃ)-এর চুপ করে যাওয়া ছাড়া অন্য কোন উপায় ছিল না। তাহজীবুল কামাল গ্রন্থে হযরত যায়িদ (রাঃ)-এর একাধিক স্ত্রী ও ঊনত্রিশজন ছেলে-মেয়ের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁর স্ত্রীদের মধ্যে প্রখ্যাত শহীদ সাহাবী হযরত … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -৯পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -৮পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত যায়িদ (রাঃ)-এর মধ্যে এ আমানদারীর পূর্ণ বিকাশ ঘটেছিল। তাই রাষ্ট্রের অর্থ বিষয়ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব বিভিন্ন সময় তাঁর ওপর অর্পিত হয়েছে। হযরত রাসূলুল্লাহ (সা)-এর সময়কালে যে গনিমতের মাল আসতো, তার বেশীর ভাগ তিনি নিজ হাতে বন্টন করতেন। এটি নির্দেশ করে যে, এই কাজের গুরুত্ব কতখানি ছিল। … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -৮পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -৭পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত জায়িদ (রাঃ)-এর মধ্যে ইলম ও দ্বীনের পূর্ণতার সঙ্গে প্রশাসনিক যোগ্যতাও ছিল। তাঁর ওপর খলীফা উমার (রাঃ)-এর এতখানি আস্থা ছিল যে, যখনই তিনি মদিনার বাইরে সফরে যেতেন, তাঁকেই স্থলাভিষিক্ত করে যেতেন। খলীফা উসমান (রাঃ) ও একই পন্থা অনুসরণ করতেন। ইবনে উমার থেকে বর্ণনা এসেছে— “উমার (রাঃ) যখন … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!