হযরত যায়িদ (রাঃ) -৫পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -৪পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন অন্য একটি বর্ণনায় এসেছে— রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আমাকে বললেন, — “যায়িদ, তুমি কি সুরইয়ানী ভাষা ভালো জানো? এ ভাষায় আমার কাছে চিঠি-পত্র আসে।” আমি বললাম, — “না।” তিনি বললেন, — “তাহলে এই ভাষাটি লিখে ফেল।” এরপর আমি মাত্র সতের দিনেই সুরইয়ানী ভাষা শিখে ফেললাম। যায়িদ (রাঃ)-এর এই সীমাহীন … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -৪পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -৩পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন এরপর যখন নাযিল হয়, তখন রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন: “কাঠের দোয়াত হাড় নিয়ে যায়িদকে আমার কাছে আসতে বলো।” যায়িদ এলে তিনি আয়াতটি লিখতে বললেন। রাসূলুল্লাহর (সাঃ) পাশে তখন অন্ধ সাহাবী আমর ইবন উম্মে মাকতুম বসা ছিলেন। তিনি বললেন, — “ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার ব্যাপারে কি হুকুম? আমি তো একজন … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -৩পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -২পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন এ কাজে যায়িদকে সহোযোগিতার জন্য খলীফা আবু বকর (রাঃ) আরও একদল সাহাবাকে দিলেন। দলটির সংখ্যা ৭৫ বলে বর্ণিত হয়েছে। তাঁদের মধ্যে উবাই ইবন কা’ব ও সা’ঈদ ইবনুল আসও (রাঃ) ছিলেন। হযরত যায়িদ খেজুরের পাতা, পাতলা পাথর ও হাড়ের ওপর লেখা কুরআনের সকল অংশ সংগ্রহ করলেন। হাফেজদের পাঠের … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -২পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন যাইহোক, খন্দক যুদ্ধে যে তিনি সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন, এ ব্যাপারে কারো দ্বিমত নেই। যায়িদ (রাঃ) বলেনঃ রাসূল (সাঃ) আমাকে খন্দকে আংশগ্রহণের অনুমতি দেন এবং এক খন্ড কুবতী (মিসরীয় সূক্ষ্ম ও শুভ্র) বস্ত্র ও দান করেন। খন্দক খনন ও মাটি বহনে অংশ নেন। এ অবস্থায় আম্মার একবার রাসূলুল্লাহর … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১পর্ব

রাসূলুল্লাহর (সাঃ) অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহাবী হযরত যায়িদ (রাঃ) এর বেশ কয়েকটি উপনাম বা ডাকনাম সীরাত গ্রন্থসূমহে পাওয়া যায়। যেমনঃ আবু সাঈদ, আবু খারিজা, আবু আবদির রহমান ও আবু সাবিত। মুসলিম উম্মাহ তাকে অনেকগুলি উপধিতে ভূষিত করেছে। যেমনঃ হাবরুল উম্মাহ, কাতিুবুল ওহী ইত্যাদি। মদীনার বিখ্যাত খাযরাজ গোত্রের নাজ্জার শাখার সন্তান। পিতা সাবিত ইবন দাহহাক এবং মাতা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -২২পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -২১পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন মারওয়ান ইবনুল হাকাম, আবু সাঈদ আল-খুদরী (রাঃ) অনুযায়ী, একজন উচ্চ মর্যাদার সাহাবীকে মারার জন্য ছড়ি উঠিয়েছিলেন, তবু তিনিও যায়িদকে (রাঃ) অত্যন্ত সম্মান করতেন। দরবারে গেলে মারওয়ান তাঁকে আসানের পাশে বসাতেন। যায়িদ (রাঃ) অন্যান্য সাহাবী ও তাবেঈদের মাঝে মাঝে চিঠির মাধ্যমে উপদেশ দিতেন। প্রখ্যাত সাহাবী উবাই ইবন কা’বকে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -২১পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -২০পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন এক শাম সময় একজন মদীনায় এলো জয়তূনের তেল বিক্রি করতে। অনেক ব্যবসায়ী সেখানে কথাবার্তা বললেন। আবদুল্লাহ ইবন উমার (রাঃ) কথাবার্তা করে তেলটি কিনলেন না। মাল সেখানে থাকতেই দ্বিতীয় ক্রেতা উপস্থিত হল। সে আবদুল্লাহ ইবন উমারকে বললেন, “আমি আপনাকে এত লাভ দিচ্ছি, আমার কাছে বিক্রি করে দিন।” ইবন … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -২০পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৯পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন যায়িদ (রাঃ)-সহ কিছু সাহাবীকে নিয়ে উমার (রাঃ) মদীনার নিকটবর্তী জার নামক বন্দরে যান। খাদ্যশস্য ভর্তি জাহাজ পৌঁছালে সেখানে দুটি গুদাম বানিয়ে শস্য সংরক্ষণ করা হয়। উমার (রাঃ) যায়িদকে নির্দেশ দেন, দুর্ভিক্ষে কবলিত মানুষের একটি তালিকা তৈরি করতে এবং প্রত্যেকের জন্য বরাদ্দকৃত শস্যের পরিমাণও লিখে একটি ফর্দ (রেজিস্টার) … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৯পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৮পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন প্রথমত, এই ধারণার পশ্চাতে কোনো সনদ নেই। দ্বিতীয়ত, হযরত আব্বাসের (রাঃ) ফারায়েজ শাস্ত্রে তেমন কোনো বুৎপত্তি ছিল না। এ কারণে এই ধরনের উদ্ভাবন তাঁর প্রতি আরোপ করা যুক্তির পরিপন্থী। হযরত যায়িদ (রাঃ)-এর ফারায়েজ শাস্ত্রে যতোটুকু খিদমাত রয়েছে, তা উপরোক্ত আলোচনায় স্পষ্ট হয়েছে। হযরত রাসূলে করীম (সাঃ)-এর বানী … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৮পর্ব

হযরত যায়িদ (রাঃ) -১৭পর্ব -পড়তে এখানে ক্লিক করুন অন্যদিকে, ইবন আব্বাস (রাঃ) ধারণা করেছিলেন মাতা এক-তৃতীয়াংশ পাবেন। আকরাম আবার জানতে চাইলেন, “এ ধরনের বণ্টন কুরআনে আছে নাকি আপনার নিজস্ব ইজতিহাদ?” যায়িদ (রাঃ) বললেন: “এ আমার ইজতিহাদ। আমি মাতাকে পিতার ওপর প্রাধান্য দিতে পারি না।” খিলাফতের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ লিখিতভাবে ফাতওয়া চাইতে চিঠি পাঠাতেন। জায়িদ (রাঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!