দুঃখীরাম-২য় অংশ

দুঃখীরামের এই সাজার হুকুম হইল যে, তাহাকে থলের ভিতর পুরিয়া পাথর বাঁধিয়া সমুদ্রে ফেলিয়া দেওয়া হইবে। রাজামশায়ের সামনেই থলে আর পাথর আনিয়া সব বাঁধিয়া ঠিক করা হইল,তারপর রাজা চারিটা জল্লাদকে যে, ‘একে সমুদ্রে ফেলিয়া দিয়া আয়।’ দুঃখীরামকে সকলেই ভালবাসিত। সুতরাং তাহার এই সাজার কথা শুনিয়া সকলেরই ভারি ক্লেশ হইল। পথে যাইতে যাইতে জল্লাদেরা চুপিচুপি পরামর্শ … বিস্তারিত পড়ুন

ঠাকুরদা-১ম অংশ

একগ্রামে এক বুড়ো ব্রাহ্মণ ছিলেন। তাঁর নাম ছিল ভবানীচরণ ভট্রাচার্য। গ্রামের ছেলেদের সঙ্গে তাঁর খুব ভাব ছিল। তাঁরা তাঁকে বলত ঠাকুরদাদা। তাদের কাছ থেকে শিখে দেশসুদ্ধ লোকেও তাঁকে ঐ নামেই ডাকত। ছেলেরা ঠাকুরদার কাছে খুবই আদর পেত, আর তাঁকে জ্বালাতন করত তার চেয়েও বেশি। ঠাকুরদা ভারি পণ্ডি আর বুদ্ধিমান ছিলেন। খালি এক বিষয়ে তাঁর একটা … বিস্তারিত পড়ুন

ঠাকুরদা-২য় অংশ

পরসা খরচ নিয়ে কিন্তু ঠাকুরদার একটু বদনাম ছিল। ঐ যে হুঁকোর খাতিরে ছেলেদের একপোয়া সন্দেশ কিনে খাইয়েছিলেন, তা ছাড়া আর তাঁর জীবনে তিনি কখনো কাউকে কিছু কিনে খাওয়ান নি। লোকে বলত, তাঁর ঘরের ভিতরে তিন-জালা টাকা পোঁতা আছে। কিন্তু নিজে তিনি এমনভাবে চলতেন যেন অনেক কষ্টে তাঁর দুটি খাবার জোটে, সেও বুঝি-বা একবেলা বই দুবেলা … বিস্তারিত পড়ুন

ভাগ্যবানের ভাগ্য

আমাদের পাশের দেশ ভারত।দুনিয়ার প্রাচীন দেশগুলোর মধ্যে ভারত অন্যতম।এদেশের হাজার হাজার রূপকথা লোককাহিনী সমাজে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।সেই ভারতের এক হতভাগা যুবকের কাহিনি শোন।হত ভাগা যুবকটি তার ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য জাহাজে করে অন্য দেশে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ল।কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে ভিষম ঝড়ের কবলে পড়ে জাহাজটি।পাহাড়ের গায়ে ধাক্কালেগে জাহাজটি ঢুবে যায়।যুবকটি ছাড়া সবাই মারা যাই।অনেক কষ্টে সাঁতার কেটে … বিস্তারিত পড়ুন

সেডনা আর শিকারি

পৃথিবীর প্রাচীন জাতি এস্কিমো।তাদের জীবনযাত্রা এখনো প্রাচীনত্ব রয়েছে রয়েছে।উত্তর আমেরিকা ও পূর্ব সাইবেরিয়া আর্কটিক অঞ্চালে আধিবাসিদের এস্কিমো বলে।এরা গ্রিকল্যান্ড,থাইল্যান্ড,আইসল্যান্ড,ও অন্যান্য সুমেরু অঞ্চালে বাঁশ করে। ঐতিহাসিক ও নতৃত্ববিদরা মনে করেন এরা এশিয়ার মঙ্গঅলীয় জাতির বংশোদ্ভুত এবং বহু বছর আগে এশিয়া থেকে এসব অঞ্চালে ছরিয়ে পড়েছ।এস্কিমোরা ছোট ছোট দলে বাঁশ করে। এস্কিমোরা খুব কঠিন জীবনযাপন অভ্যস্ত। এরা … বিস্তারিত পড়ুন

বড়লোক কিসে হয়?

‘সহজে কি বড়লোক হওয়া যায়’ এই নামের প্রস্তাবটি শেষ করিবার সময় আমরা গিরিশের পরে কি হইল, তৎসম্বন্ধে কিছু বলিতে প্রতিশ্রুত হইয়াছিলাম। কিন্ত গিরিশের জীবনে এত কষ্ট সহ্য করিতে হইয়ছিল যে আমরা সে-সব বলিতেও কষ্ট বোধ করি। তবে এইমাত্র বলা আবশ্যক যে, বেচারা কোন দিনই বড়লোক হইতে পারে নাই। দুঃখ কষ্টের একশেষ তাহার জীবন হইয়াছিল। পরিশেষে … বিস্তারিত পড়ুন

বারো শাহজাদীর কাহিনী!

এক বাদশাহের ছিল বারোটি মেয়ে। তারা ছিল যেমনি সুন্দরী, তেমনি মেধাবী। বারোটি মেয়ে একটি কক্ষের বারোটি বিছানায় ঘুমাতো। ঘুমানোর আগে তারা জানালা দরজা বন্ধ করে দিতো। কিন্তু প্রতিদিন সকালে তাদের জুতাগুলো জীর্ণশীর্ণ অবস্থায় পাওয়া যেত, মনে হতো এ জুতাগুলো পরে সারারাত তারা যেন নাচগান করে কাটিয়েছে। কেউই বলতে পারতো না এটি কেমন করে হলো অথবা … বিস্তারিত পড়ুন

ফাটাফাটি হাসির গল্প

কর্ণফুলী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণি অনুষ্টানে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রন পেয়েছন নজর আলী। স্কুলের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন বলে একথা ভাবার অবকাশ নেই যে নজর আলী খুব বিদ্যান লোক। বরং এর বিপরীত ভাবাটাই শ্রেয় হবে। শিক্ষা দিক্ষা বলতে অনেক কস্টে প্রাইমারি স্কুলের আঙিনা পেরিয়েছিলেন সেই বাল্যকালে। কিন্তুু শিক্ষ-দিক্ষা তার যতটা কম টাকা-পয়সা তার … বিস্তারিত পড়ুন

লোভী জেলের গল্প!

এক গ্রামে দুই বন্ধু বাস করত। রফিক আর রমিজ ছিল ওদের নাম। রফিক ছিল ফেরিওয়ালা। নিজ হাতে কুলা-ডুলা বানিয়ে বিক্রি করত সে। আর রমিজ মাছ বিক্রি করে সংসার চালাত। দু’জনকেই কঠোর পরিশ্রম করে সংসার চালাতে হতো। তবে তা নিয়ে দু’জনার মনোভাব ছিল দু’রকম। রফিক ভাবত, আল্লাহ ওকে যা দিচ্ছেন, বেঁচে থাকার জন্য তা-ই যথেষ্ট। আর … বিস্তারিত পড়ুন

অদ্ভুত সেই হাতিটি

এক লোক রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। রাস্তার পাশেই একটা হাতি দড়ি দিয়ে বাঁধা । হাতিটাকে এই অবস্থায় দেখে লোকটা খুব অবাক হলো। কোন শিকল নেই, কোন খাঁচাও নেই। হাতিটার এক পা শুধু একটা পাতলা দড়ি দিয়ে বাঁধা । চাইলেই হাতিটা যে কোন মুহূর্তে দড়ি ছিঁড়ে চলে যেতে পারে। কিন্তু হাতিটা সেখানেই দাঁড়িয়ে আছে। দড়ি ছিঁড়ে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!