ডকাত !

চীনের গুয়াংঝু শহরে একবার ব্যাংক ডাকাতি হলো, ব্যাংক ডাকাত ব্যাংকে ঢুকেই সবার উদ্দেশ্যে বন্দুক নাচিয়ে বললেন, এইটা সরকারী টাকা। আমার গুলিতে কেউ মারা গেলে সরকার এর কিছু যায় আসবে? কেউ বীরত্ব দেখানোর চেষ্টা না করাই ভালো নয় কি? মুহুর্তে সবাই শুয়ে পড়লো। ->এর নাম মানসিক অবস্থার বদলে দেয়া। এর মাঝে এক তরুনী আবেদনময়ী ভংগিমায় টেবিলের … বিস্তারিত পড়ুন

কলমের গল্প

ছোটবেলা আমি একটি কলম হারিয়ে ফেলেছিলাম । ক্লাস ফাইভে পড়ি তখন । টিয়া রঙের ফাউন্টেন পেন । আমাদের ফ্রি প্রাইমারী স্কুলে কোনো নলকূপ না থাকায় আমরা পাশের মসজিদের পুকুরে পানি খেতে যেতাম । টলটলে পরিষ্কার পানি, সিঁড়ির কয়েক ধাপ পর্যন্ত দেখা যেতো । পানি খেতে গিয়েই কোথাও কলমটি হারিয়ে ফেলি । আম্মা মোটেও বকা-ঝকা করেননি … বিস্তারিত পড়ুন

কাণ্ড জ্ঞান

গ্রামের রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল শেয়াল পণ্ডিত। হঠাৎ ইঁদুরের সাথে দেখা। ইঁদুরের খুব মেজাজ খারাপ। শেয়াল জানতে চাইলো কি হে ভাই ইদুর তোমাকে খুব রাগান্বিত মনে হচ্ছে। ব্যাপার কি বলো দেখি। ইদুর বললো আর বলোনা পণ্ডিত মশাই, রাস্তা দিয়ে আসছিলাম হঠাৎ শুনি লোকজন বলতেছে হাতকাটা জাহাঙ্গীর নাকি পুলিশের ভয়ে ইঁদুরের গর্তে লুকাইছে। আচ্ছা তুমিই বলো … বিস্তারিত পড়ুন

চার ষাঁড়ের গল্প

একটা বিখ্যাত গল্প আছে। কেউ কেউ হয়ত শুনে থাকবেন। গল্পটা চারটি গরুকে নিয়ে ৷ তিনটি কালো, একটি সাদা ৷ তারা একটা শ্বাপদসংকুল এলাকায় বাস করতো ৷এজন্য নিরাপত্তার খাতিরে তারা একসাথে থাকত এবং একে অপরের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখতো ৷ যার ফলে তারা টিকে ছিল ৷ একদিন কালো তিনজন একত্র হল এবং বলল ‘এই সাদা গরুটার … বিস্তারিত পড়ুন

বাহরে কোকিল বাহ — অণুগল্প

কাক-পেঁচার বন্ধুত্ব অনেক দিনের। বাসি-পঁচা দুজনেই খায়। কিন্তু ক’দিন ধরে পেঁচাকে দেখা যাচ্ছেনা। ব্যাপারটা জানার জন্য কাক এক বিকেলে গিয়ে- পেঁচাবন্ধু বাসায় আছো ? অসুস্থ শরীরটা কোনমতে টেলে তুলে, আছি বন্ধু। তবে অসুস্থ। কেন, কি হয়েছে? আর বলোনা, সেদিন মুখার্জি বাড়ির ঐ দুষ্টুছেলেটা গুলতি মেরে পেটটা ঝাঁঝরা করে দিয়েছে। ঐ দ্যাখো,কেমন ফুলে গ্যাছে।ব্যথায় নড়াচড়া করতে … বিস্তারিত পড়ুন

কাজের জমি

একটুখানি জায়গা । লম্বায় কিছুটা বড়। নবীন ভাল চাষী নয়। তাও বছরের শুরুতে কুপিয়ে তারপর জল ঢেলে কুড়ে কুড়ে মসৃণ করে ফেলল। সেখানেই রবিশস্য ধান তুলে ঝাড়াই মাড়াই করে । তারই একপাশে বিচুলী গাদা করতে হল । সারাবছর গরু ছাগল খাবে আর কিছু জ্বালানির কাজে লাগবে। ধান তুলে আবার মাটি কুপিয়ে কিছু শাক বেগুন আলু … বিস্তারিত পড়ুন

বাঘবন্দী

রামের ছেলে রমণীমোহন। গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া চিত্রা নদীতে বোশেখ মাসে হাঁটু জল থাকলেও কিন্তু জোয়ারের সময় অল্পস্বল্প জল ফুঁলে ওঠে। তা দূর থেকে ঠাহর করা না গেলেও নদীর পাশের লোকজন তা কিন্তু ঠাহর করতে পারে। ভাটার সময় আবার জল নেমে যায়। চোত বোশেখ এলেই ছোট্ট ছোট্ট ছেলেমেয়েরা নদীর হাঁটু জলে দাপদাপি করে। রমণীমোহন … বিস্তারিত পড়ুন

হাঁসের গান

একটি লোক শুনেছিল হাঁসদের কণ্ঠস্বর নাকি বড় মধুর, খু-উব ভাল গাইতে পারে তারা, তাই বাজারে হাঁস বিক্রি হতে দেখে একটা কিনে নিয়ে এল সে বাড়িতে | এরপর বাড়িতে সে একদিন বন্ধুকে খাবার নিমন্ত্রণ করেছে । তারা এসে খেতে বসেছে এমন সময় সে হাঁসটিকে নিমন্ত্রিতদের সামনে ধরে নিয়ে এসে বললে, আমার এ বন্ধুদের একটু গান শোনাও … বিস্তারিত পড়ুন

ভাগ্যের লেখা — ইংল্যান্ডের রূপকথা

  অনেককাল আগে ইংল্যাণ্ডের উত্তরাঞ্চলে ছিলেন এক ধনী ব্যারন । জাদুবিদ্যায় বিস্তর দখল ছিল তার। ভবিষ্যতে কখন কী ঘটতে যাচ্ছে তা সবই তিনি জাদুর বলে আগেভাগে জেনে নিতে পারতেন। চার বছর বয়সের এক ছেলে ছিল ব্যারনের। একদিন তিনি ভাবলেন, দেখা যাক ছেলের ভাগ্যে ভবিষ্যতে কী আছে। জাদুবিদ্যার বড় বড় পুথিপত্র ঘাঁটলেন তিনি, অনেক রকম হিসেব-নিকেশ … বিস্তারিত পড়ুন

অচ্ছুৎ

কাককে কেহ ভালবাসে না। তার গায়ের রং কালো। কথার সুরও কর্কশ । তাই বলিয়াই কি কাককে অবহেলা করিতে হইবে ? সকলেই কি সুন্দর ? সকলের স্বরই কি মিষ্টি ? যেখানে আবর্জনার মধ্যে দু’একটি খাবার জিনিস পড়িয়া থাকে, কাক তা খুঁটিয়া খায় ; ইঁদুর, আরসুলা, ব্যাঙ মরিয়া গেলে কাক তা কুড়াইয়া খায়। মাটির উপর যে কত … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!