বাবা মতলিব

পাড়া পড়শীর মতে মতলিব নাকি উঠানি কপাল নিয়ে জন্মেছে। লেখা পড়া কম জানা মতলিব মাশাল্লাহ বউ পাইছে শিক্ষিতা এবং সুন্দরী।তাই মতলিব এখন স্মার্ট হওয়ার চেষ্টার সাথে কটর কটর ইংরেজী কথা বার্তা বলতে শুরু করেছে। একদিন ডাক্তার থেকে ফেরার পর মতলিব স্ত্রীকে বলছে… …Hear Dear ডাক্তার কইছে আমার নাকি পেটে Culture এর ভাব আছে ঔষধ দিয়েছে … বিস্তারিত পড়ুন

খাওয়ায় হলো রাজার মৃত্যুর কারন !

  এক দেশে ছিল এক বীর রাজা৷ তার ছিল অনেক শক্তি৷ কেউ তাকে যুদ্ধে হারাতে পারত না৷ তার চারপাশের দেশের রাজারা পড়ল মহা চিন্তায়… কোনদিন না সে আবার তাদের দেশ নিয়ে নেয়৷ তাই তারা অনেক ভেবে চিনতে একটা উপায় বের করলো ৷ তারা ডেরা পিটিয়ে পুরস্কার ঘোষণা করলো – যে এই বীর রাজাকে যুদ্ধে হারাতে … বিস্তারিত পড়ুন

অসহায় পাখি —— মোঃ শামীম মিয়া।

অনেক দিন আগের কথা। এক দেশে ছিলো এক রাজা। তার ছিলো একটি পোষা বুলবুলিপাখি। বুলবুলি দেখতে যেমন সুন্দর তেমনী তার মিষ্টি সুর। মুধুর সুরে গান গেয়ে ঘুম ভাঙ্গাতো রাজার। রাজা মুগ্ধ বুলবুলির গানে। রাজার রানী ছিলো দুটি। তবে রাজ্যের রানীদের গানে কাজে মুগ্ধ করতে পারিনী বুলবুলি। বুলবুলি কে রাণীরা ভালো তো বাসেই না। বুলবুলি যেন … বিস্তারিত পড়ুন

একটু সহানুভুতি

চটুক চটুকির এখন বড়ো সমস্যা। ওরা তো বাসা বাঁধে মানুষের বাড়ির ঘুলঘুলিতে – যাকে ভেন্টিলেটার বলে। আজকাল তো মানুষেরা এমন বিদঘুটে বাড়ি বানায় যাতে ভেন্টিলেটার থাকেই না। ওরা থাকবে কোথায়? মানুষকে বাদ দিয়েও ওদের থাকা মুস্কিল। মানুষের আশেপাশে থেকে, মানুষের ফেলে দেওয়া নানা খাবার, একটু পচা খাবার বা মাটিতে জন্মানো পোকামাকড় খেয়েও ওদের জীবন চলে। … বিস্তারিত পড়ুন

বাড়ির পথে কুহু

কুহুর যখন ঘুম ভাঙ্গলো, সে ভারি অবাক হয়ে দেখলো একটা অন্ধকার মাঠে একলা পড়ে আছে। কিছুক্ষন আগের মেলাভর্তি লোক, বেলুনওয়ালা, ফুচকাওয়ালা, দোকানী আর ওই নাচাগানা করা লোকগুলো কেউ নেই। উঠে বসে গোল গোল চোখ করে চারিদিক খুঁজে কুহু একটা কুকুরও দেখতে পেল না। এই তো সন্ধ্যাবেলা কত আলো জ্বলছিল সারা মাঠ জুড়ে। কত মানুষজন, হইচই, … বিস্তারিত পড়ুন

কেংটুং-এর দৈত্য

ঝমঝমে বৃষ্টি আর কড়াৎ কড়াৎ করে বিদ্যুতের কান ফাটানো আওয়াজ। দুর্যোগ যে এত সাংঘাতিক হতে পারে এই পরিস্থিতিতে না পড়লে জানতেই পারতাম না। আমরা যে তাঁবুর ভিতরে আছি সেটা যেকোনো মূহুর্তে হয়ত উড়ে যাবে ঝোড় হাওয়ায়। পাহাড়ের ঢালে পায়ের নীচে দিয়ে কলকল করে জলের স্রোত বয়ে যাচ্ছে। ফ্লোর ম্যাট ভিজে চুপচুপ করছে। এরকম প্রলয়ঙ্কর বৃষ্টিতে … বিস্তারিত পড়ুন

সোনার মেডেল

অনেক বছর পরে এবার চিকুদের গ্রামের বাড়িতে আবার কালীপুজো হবে। গ্রামের বাড়ি ওরা বলে বটে, এককালে গ্রামই ছিল সেটা, এখন নয়। তবে কলকাতার তুলনায় কিছুই নয়। গ্রামের বাড়ি নামটাই রয়ে গেছে। সেখানে চাকরবাকর নিয়ে থাকেন শুধু বড়োমা, চিকুর বাবার ঠাকুমা। বুড়ি হয়ে গেছেন কিন্তু ওই বাড়ি ছাড়তে নারাজ। আগে প্রতিবছরই খুব ঘটা করে কালীপুজো হত। … বিস্তারিত পড়ুন

বিষাক্ত গ্যাস রহস্য

মাঝে মাঝে নিজে ড্রাইভ করে বেরিয়ে পড়া তাঁর বহুদিনের স্বভাব। সেদিনও তেমন এক সফরের মধ্যে তিনি বাংলার এক ছোট্ট শহরের বাস স্টেশনে একটু থেমেছিলেন। সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত নেমেছে। দূরপাল্লার বাসগুমটিতে তখন অজস্র যাত্রী লটবহর নিয়ে বাসের অপেক্ষায়। কেউ বসে আছে, কেউ আবার অস্থির পায়চারি করছে। তার মধ্যে দুটি কিশোর একটা কুকুর নিয়ে খেলা দেখাচ্ছে আর … বিস্তারিত পড়ুন

কাগা চলে ইস্কুলে

সকালবেলা। বাইরের বারান্দায় পড়তে বসেছে পুটুরানী। পড়া তো নয়, সে এক হুলস্থূল কাণ্ড! চারদিকে বইখাতা ছড়ানো, কাগজ উড়ছে, গোছা গোছা রংপেন্সিল, মোম-পেন্সিল এধারে ওধারে গড়াচ্ছে, পুটুরানীর প্রিয় পুতুল আর খেলনাগুলো এদিকওদিক ছড়ানো, মেঝেতে তিন-চারটে বিস্কুটও গড়াগড়ি খাচ্ছে। পুটুরানী একমনে খাতা-পেন্সিল নিয়ে পড়াশুনো করছে আর মাঝে মাঝে এক একটা বিস্কুট তুলে কুটুস কুটুস করে কামড়াচ্ছে। উঠোনের … বিস্তারিত পড়ুন

হরিণশিশু – দিব্যেন্দু পালিত

প্রথম চোখে পড়েছিল অর্ণবের। গাড়ির পিছনের সিটে মা’র থেকে অল্প তফাতে জানলার কাচে মুখ চেপে বসে বাইরের দৃশ্য দেখছিল—খানিক আগে পর্যন্ত ‘এটা কী, ওটা কী’ বলে প্রশ্ন করলেও লোকালয় পেরিয়ে আসার পর দিদির বকুনি খেয়ে চুপচাপ হয়ে গেছে একটু। হঠাৎই সে চেঁচিয়ে উঠল, ‘বাবা, হরিণ—হরিণ—’ অনন্ত অন্যমনস্ক ছিল। যেতে যেতে তারা যে একটা মেলা পেরিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!