পাইন-পাতার রূপকথা–৩য় পর্ব- সাত্যকি হালদার

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। নারিয়ারই একমাত্র কোনো কাজ নেই। সে মনাস্ট্রি থেকে বেরিয়ে এখানে বসে, ওখানে বসে, আধ-ঘণ্টাখানেক চক্কর মেরেই গোটা গ্রামটা ঘুরে নেয়। তারপর কোনো দিন গান গায়, কোনো দিন গায় না। সন্ধে হতে না হতে গ্রাম একদম চুপচাপ। যে যার ঘরে ঢুকে যায়। মনাস্ট্রিতে ঢুকে নারিয়া তখন ধুনো আর ধূপকাঠির … বিস্তারিত পড়ুন

পাইন-পাতার রূপকথা–চতুর্থ পর্ব-সাত্যকি হালদার

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। কথা হচ্ছিল না ঠিকই। আবার একটু-একটু কথা হলো। সে-কথাও হাত বাড়ানোর, কাছে টানার। এই গ্রামের যে-মাথা সেই সিজো লেপচার অনেকখানি বয়স হয়ে গেছে। বুড়ো আর আগের মতো প্রতিদিন ঘর থেকে বেরোয় না। উমাশংকরের দোকানে তো আসেই না। তবু বুড়ো খবর রাখত সবই। ঘরে বসেই রাখত। একদিন সারারাত হাড়-কাঁপুনি … বিস্তারিত পড়ুন

পাইন-পাতার রূপকথা–শেষ পর্ব-সাত্যকি হালদার

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। নারিয়া হাসল আবার। পাইনের পাতার মতো ওর হাসি। বলল, সে আমার সঙ্গে আসেনি। আমার জন্যও আসেনি। পাহাড়ের গাছপালা নিয়ে পড়াশোনা করতে হিমালয়ে বেরিয়েছে। আপাতত তাই তোমাদের এখানে এসে থাকছে। আর গান? মনাস্ট্রির পাশের ছোট ঘরে তোমার সামনে বসে যে গান শুনতে দেখি ওকে! অন্য সময়ও দেখেছি। নারিয়া উঠে … বিস্তারিত পড়ুন

বাইল্লাচুলীর গল্প–১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। কোন এক গ্রামে এক বুড়ি আর তার মাইয়া থাকতো। বুড়ির চাল-চুলাই সম্বল। বুড়া মারা গেছিল সে অনেকদিন আগে। রাইখা গেছিল একটা ছাগল। গ্রামের এক কোনায় বুড়ির বাসা। বাসার থিকা একটু হাঁটলেই বন। বুড়ির মাইয়া ঐ বনে ছাগল চড়াইতো, পথের ধারের শাক-লতা-পাতা, গাছের ফল কুড়াইতো, লাকড়ি টুকাইতো। সেই শাক … বিস্তারিত পড়ুন

বাইল্লাচুলীর গল্প–২য় পর্ব

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ঐটার নীচে তিন হাত খুড়বি। খুড়লেই দেখবি সোনার মোহর ভর্তি একটা কলস। ওই দিয়াই সবকিছু হইবো। কিন্তু খবরদার! .. বিয়া করতে চাইলেই শুধু কলস নিবি। যদি বুঝি ফাঁকি দিসস, তুইও শেষ, তোর মায়েও শেষ!” হা কইরা শুনতাছিল সব দুলি, একটু পর তাব্ধা ভাইঙ্গা কয়, “আপনে কে? আপনে সামনে … বিস্তারিত পড়ুন

কিছু না, কিছু না-২য় পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। একবার ভেবে দেখ দোস্ত এ’দুটো সোনার গয়না নিয়ে কী মুশকিলেই না পড়েছি আমি, এগুলো আমার কোন কাজে আসবে বলতে পার!’ বণিকের হাতে কাঁকনদুটো গছিয়ে ওয়ালি যেন পালিয়ে বাঁচল, আর যাবার আগে দূর থেকে হাঁক দিয়ে বলে গেল – ‘খাইস্তানের রাজকন্যেকে আমার নামটা বোলো কিন্তু দোস্ত! বোলো, এটা ওয়ালি … বিস্তারিত পড়ুন

কিছু না কিছু না-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। এসব নিয়ে বণিক যখন ওয়ালি দাদের কাছে হাজির হলো, ওস্তাদ তখন ঘরের উঠোনে বসে বাটালি দিয়ে কাঠ চেঁছে সমান করছিল | লটবহর সমেত বণিককে দেখে সে কেঁদেই ফেলল | ‘আমার কপাল পুড়েছে! কবে যে এইসব অনাসৃষ্টি কান্ড বন্ধ হবে!’ তারপর বণিককে ডেকে বলল – ‘তুমি বরং দুটো পছন্দসই … বিস্তারিত পড়ুন

দরবেশ ও দুই আগন্তুক— স্বপ্নীল

বহুকাল আগের কথা,এক দরবেশের কাছে দুইজন আগন্তুক একই সমস্যা নিয়ে দেখা করতে এল।তাদের চোখে মুখে সবসময় একধরনের  আক্রমনাত্মক ভংগি ও রাগ প্রকাশ পাচ্ছিল।তারা বলল যে তাদের মনে একটুও শান্তি নেই,তারা আশপাশের মানুষের সাথে ভালভাবে মিশতে পারে না।তাদেরকে কেউ পছন্দ করে না কেননা তারা সবসময় মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করে,মানুষের উপরে অত্যাচার করে।রাগ,হিংসা,প্রতিশোধ তাদের নিত্যদিনের সাথী।তারা … বিস্তারিত পড়ুন

কিছু না, কিচ্ছু না–১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ওয়ালি দাদ একজন করিতকর্মা ছুতোরের নাম | তার হাতের বাটালি ছুটত ঠিক যেমন ইঞ্জিনের মধ্যে ধকধক পিস্টন. ঠিক যেমন চিত্রকরের হাতে তুলি, ঠিক যেমন জল কেটে এগিয়ে যাওয়া রাজহাঁসের একজোড়া পা, ঠিক যেমন… নাহ থাক! ওয়ালি ওস্তাদ তার সম্পর্কে বানিয়ে বানিয়ে এত সব কথা বলা দু’চক্ষে সইতে পারে … বিস্তারিত পড়ুন

কাঠবিড়ালীর কাহিনী–রুপকথার গল্প

গাছে একটা কাঠবিড়ালী বসেছিল। সেখান থেকে বিড়ালীটা বললো “কাঠ” শব্দটা আমাকে মানায় না। কাঠ বললো বেশ, তুমি “বিড়ালী” হও। দীর্ঘ “ঈ”র মন খারাপ। সে বললো,”বিড়ালী আপু তুমিতো আমাকে ছাড়া বেশ ভাল থাকো। আমাকেও মুক্তি দাও”। সবুজ ঘাসের উপর বসে থাকলো বিড়াল। অনেকদিন ধরে সে ভাল খেতে পায়না। গাছে গাছে পেয়ারা খেয়ে মুখের রুচিটা চলে গেছে। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!