রূপকথার রাজারানি–১ম পর্ব-সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। এক দেশে এক রাজা ছিল, তার একটা চোখ পাথরের। সেই রাজার তিন রানি, একজন জাদুবিদ্যা জানে, একজন সারাদিন ঘুমোয় আর সারারাত জাগে, সবচেয়ে ছোট রানির একটাও দাঁত নেই। জন্ম থেকেই তার দাঁত ওঠেনি, তাই সে চোখ দিয়ে হাসে। যে রানি জাদু জানে, তার নাম আশ্চর্যময়ী। আর নিশাচরী রানির … বিস্তারিত পড়ুন

রূপকথার রাজারানি–২য় পর্ব – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

গল্পের ৩য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন। যখন-তখন বেজে ওঠে বাঁশি। বাঁশির শব্দ গোপন রাখা যায় না। তবে যে বাজায়, সে থাকে লুকিয়ে। ফুটফুটির কান্না শুরু হলে আর থামতেই চায় না। তখন রাজা রক্তচক্ষে তাকায় সেদিনকার আহূত কবিটির দিকে। সে যে কাজের জন্য এসেছিল, তার উলটো ফল ফলেছে। কবিটি ভয়ে পালায়। রাজা মুঠো-মুঠো চিনেবাদাম খেয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

রূপকথার রাজারানি–৩য় পর্ব – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। চাঁদনি বলে, সে আমি কী করে দেব? তুই কেন মরতে গিয়েছিলি? মরার পর কি শরীর থাকে? ভূতটি বলল, কেউ যদি খুব করে চায়, তা হলে আমরা শরীর নিয়ে ফিরে আসতে পারি। তুমি কি একটিবারও আমাকে চাইবে না? চাঁদনি বলে, তুই আমার সঙ্গে সাঁতার কাটতে পারবি? ভূতটি বলল, ধ্যাত, … বিস্তারিত পড়ুন

রূপকথার রাজারানি–চতুর্থ পর্ব – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ফুটফুটির ঘরের দিকে যেতে যেতে রাজা অনেক সময় শোনেন সেই পাখি আর তাঁর ছোটো রানির বাক্যালাপ, কিছুই বুঝতে পারেন না। রাজা যে সব সময় প্রাসাদেই বসে থাকেন, তা নয়। মাঝে-মাঝে তিনি নগর পরিভ্রমণে যান ছদ্মবেশে। কোনওদিন ফকির-দরবেশ সাজেন, কোনওদিন স্ত্রীলোক। নগর ছাড়িয়ে পল্লীগ্রামেও চলে যান, শুনতে পান মানুষের … বিস্তারিত পড়ুন

রূপকথার রাজারানি–শেষ পর্ব – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। তারপর কথা বলল পাখির ভাষায়। এরপর দুদিন ধরে রাজা ফুটফুটিকে কথা বলাবার চেষ্টা করে গেল। কোনও লাভ নেই। ফুটফুটি মানুষের ভাষা একেবারেই ভুলে গেছে। রাজার মনে পড়ল, পাখিদের দাঁত থাকে না। ফুটফুটি আস্তে-আস্তে পাখি হয়ে যাবে? দুপুরবেলা হা-হা করছে বাতাস। প্রাসাদটা যেন বড় বেশি নির্জন। লোকজন সব গেল … বিস্তারিত পড়ুন

বাইল্লাচুলীর গল্প-৩য় পর্ব

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। কয়,”বড় ঘরে বিয়া হইতাসে রে তোর দুলি! কপাল খুইলা গেল রে তোর! নিশ্চয়ই এইটা কোন জমিদারের পোলা।” সোনার কলস ধরাধরি কইরা বাড়ি নিয়া আসে মায়ে ঝিয়ে। পরদিন থিকা বুড়ির বাড়িতে হৈ হৈ কান্ড! কেউ ইট টানে, কেউ সুড়কি আনে, কেউ আনে বালি। নতুন বাড়ি বানানের কাজে লাইগা যায় … বিস্তারিত পড়ুন

বাইল্লাচুলীর গল্প –চতুর্থ পর্ব

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। আর সাথেই সাথেই জিনিসটা কিলবিল কইরা আইসা বুড়ির হাতে ধাক্কা দেয়, পিদিম পইড়া নিভভা যায় বুড়ির হাত থিকা। সন্ধ্যা তখনো পুরাপুরি হয় নাই। সবাই দেখে তখন জামাই বাবাজিরে। বিরাট অজগর একটা! কিলবিল কইরা পাকাইতে পাকাইতে উঠতে থাকে উঠানে পোতা বাঁশটা বাইয়া। বুড়ি জামাই দেইখাই চোখ উল্টাইয়া ভিরমি খায়। … বিস্তারিত পড়ুন

বাইল্লাচুলীর গল্প-পঞ্চম পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। কিন্তু বুড়ি একবার ঘরে ঢুকলে আর সাড়া দেয় না। সদর দরজায় খিল দিয়া বইসা থাকে। পাঁচিল আরো উঁচা করে বুড়ি। সেইদিনের পর থিকা তেমন কোন কথা কয় না দুলি। মায় খাওন দিলে খায়, না দিলে অমনেই থাকে। মাইয়ার অবস্থা চোখে দেখন যায় না। কিন্তু আস্তে আস্তে সবকিছু মাইনা … বিস্তারিত পড়ুন

বাইল্লাচুলীর গল্প-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। আজ থিকা বারো বৎসর আগের ঘটনা। এই রাজ্যের রাজার পোলা আছিলাম আমি। একদিন শিকারে গেলাম বন্ধু বান্ধব নিয়া। শিকার টিকার কইরা ফিরা আসতেছি, হঠাৎ দেখি এক বিরাট এক অজগর এক গাছের ডালে কুন্ডলী পাকাইয়া রইসে। দেইখা আমার মনে কি হইলো, ভাবলাম সাপটারে মারুম। সবাই মানা করলো, বন্ধুরা কইলো … বিস্তারিত পড়ুন

সিন্ধু ঈগল–সুকুমার রায়

সমুদ্রের ধারে যেখানে ঢেউয়ের ভিতর থেকে পাহাড়গুলো দেয়ালের মতো খাড়া হয়ে বেরোয় আর সারা বছর তার সঙ্গে লড়াই করে সমুদ্রের জল ফেলিয়ে ওঠে, তারই উপরে অনেক উঁচুতে পাহাড়ের চূড়ায় সিন্ধু ঈগলের বাসা। সেখানে আর কোন পাখি যেতে সাহস পায় না— তারা সবাই নীচে পাহাড়ের গায়ে ফাটলে ফোকরে বসবাস করে। পাহাড়ের উপরে কেবল সিন্ধু ঈগল— তারা … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!