রাজকন্যা বানেছা পরী– তৃতীয় খন্ড

রাতুলের দাদা মাওলানা মনির উদ্দিন । খুব জানা শোনা মানুষ । বয়স প্রায় সত্তরের কাছাকাছি । স্বনাম ধন্য ব্যক্তি । বিভিন্ন কাজে তাঁর কাছে সর্বদাই লোকজন আসতে থাকে । তিনি একজন সাদা মনের মানুষ । সবার উপকার করার চেষ্টা করেন যথাসাধ্য । জিন-ভুতে ধরা রোগীদের তিনি আরোগ্য করে থাকেন । রাতুল যেই দিন দাদু বাড়িতে … বিস্তারিত পড়ুন

রাজকন্যা বানেছা পরী– চতুর্থ খন্ড

তারা তিন জনেই চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে । কেউ কথা বলছে না । একেক জনের মনে একেক রকম চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে । রাতুলই প্রথম নীরবতা ভাঙল । জামশেদের দিকে তাকিয়ে বলল, ভালো যেহেতু বেসেছ তাহলে চিন্তা ভাবনা করে লাভ নেই । বানেছার সাথে পরীস্থান চলে যাও। সুখেই থাকবে । জামশেদ মাথা নিচু করেই বলল, তা কি … বিস্তারিত পড়ুন

রাজকন্যা বানেছা পরী– পঞ্চম খন্ড

হুজুর একটি চেয়ারে বসে আছেন । ফালানি ছটফট করছে । এখন ছাড়া পেতে চাইছে সে । চারপাশে বৃত্তাকারে মানুষের সারি । রাতুল দাদার হাতে তেল দিয়ে কোনরকমে বলল, এই নিন দাদা । অনেক কষ্ট করে আনলাম । দাদু ঘরে নেই । পুকুর ঘাটে । খুঁজতে খুঁজতে আমার অনেকক্ষণ চলে গেল । এইটুকু বলেই সে হাফাতে … বিস্তারিত পড়ুন

রাজকন্যা বানেছা পরী– ষষ্ঠ খন্ড

  রাত প্রায় একটা বাজে ।অমাবশ্যা । ঘোর অন্ধকার । কোন ঘরে বাতি নেই । পরিষ্কার আকাশ । দু একটি তারা মিটিমিটি জ্বলছে । অহনার ঘুম ভেঙে গেল । বিছানা ছেড়ে উঠে বসল । কোথা থেকে ভেসে আসছে সানাইয়ের সুর । মিষ্টি মধুর । অন্ধকারে হাতড়িয়ে টর্চ খুঁজে বের করল । পাশেই রাতুল ঘুমাচ্ছে । … বিস্তারিত পড়ুন

বোকা কুমিরের কথা

কুমির আর শিয়াল মিলে চাষ করতে গেল। কিসের চাষ করবে? আলুর চাষ। আলু হয় মাটির নিচে, আর গাছ থাকে মাটির ওপরে। তা দিয়ে কোনো কাজ হয় না। বোকা কুমির সে কথা জানত না। তাই সে শিয়ালকে ঠকানোর জন্য বলল, গাছের আগার দিক আমার আর গোড়ার দিক তোমার। শুনে শিয়াল হেসে বলল, আচ্ছা, তা-ই হবে। তারপর … বিস্তারিত পড়ুন

আলী জাহামের গল্প— মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ হাস্সান

পৃথিবীর বিখ্যাত নগরী বাগদাদের নাম অবশ্যই শুনেছ। মুসলমানদের অনেক কিছুই জড়িয়ে আছে এ শহরের সাথে। তখনকার যুগে আজকালকার মতো এতো ঝাঁকঝমক ছিল না। শহরের পরিধি ছিল খুব সঙ্কীর্ণ। শহর থেকে বের হয়ে একটু দূরে গেলেই মরুভূমি। আরবের মরুভূমি বলেই কথা। খুব দূরে-দূরে এখানে-সেখানে ছড়িয়ে থাকত কিছু ঝুপড়ি। রুক্ষ-গরম আবহাওয়া। ফল নেই, ফুল নেই। সারি সারি … বিস্তারিত পড়ুন

ব্যাখ্যাতীত — মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ

ছোট্ট একটি গ্রাম কুসুমপুর। শামত্মশিষ্ট ও সৌন্দর্যমন্ডিত গ্রাম। চারদিকে সবুজের সমারোহ। আধুনিক শহুরে যান্ত্রিকতার ছোঁয়া এখনও লাগেনি। অনেকটা অজ পাড়া গাঁ বলতে যা বুঝায় তাই। গ্রামের অধিকাংশ লোক অশিক্ষিত কৃষক। সকালের মোরগের ডাকে, পাখির কলতানে তাদের ঘুম ভাঙ্গে। তারপর সারাদিন কাঠফাটা রোদ মাথায় নিয়ে ক্ষেতে কাজ করে, ফসল ফলায়। সেই ফসল চলে যায় শহরে। কৃষকরা … বিস্তারিত পড়ুন

রাজকন্যা বানেছা পরী– প্রথম খন্ড

উজাড় বাড়ি । আসলে এটি কোন বাড়ি নয় । জনমানবহীন বিরান জংলা ভুমি । এর আশেপাশেও কেউ বাস করে না । অবশ্য বাস করা তো দূরের কথা; দিনেও একলা কেউ যেতে চায় না । আর রাতে তো এই বাড়ির ত্রিসীমানায় কেউ যায় না । যত বড় সাহসী লোকই হোক না কেন ! এ বাড়ির নাম … বিস্তারিত পড়ুন

দেওঘরে অদ্ভুত ঘটনা– প্রথম অংশ

  বাড়ীর চারিদিকে যে কম্পাউণ্ড আছে তাহা পনের বিঘা জমী। কম্পাউণ্ডের চারিদিকে কেয়া গাছের বেড়া দিয়া ঘেরা। এই বাড়ী এক্ষণে বাবু প্রেমচাঁদ বড়ালের। এই বাড়ীর বারাণ্ডা ব্যতীত আর সবই পাকা ছাতওয়ালা। ১২৮৯ সালের ১০ই বৈশাখ। সন্ধ্যাকাল। সমস্ত দিন গরম বাতাস বহিয়া এখন থামিয়াছে। উত্তর বারাণ্ডার ট চিহ্ণিত স্থানে আমরা সকলে বসিয়া আছি, এমন সময়ে আমার … বিস্তারিত পড়ুন

দেওঘরে অদ্ভুত ঘটনা– দ্বিতীয় অংশ

পড়বার প্রায় এক মিনিট পরে ঘর হইতে যাই, যাবার সময়ও দেখে গিয়েছি।” আমরা আশ্চর্য্যান্বিত হইলাম। বাহির হইতে কোন লোক স চিহ্ণিত দরজা দিয়া কোন রকমে ঐ কথিত পদার্থটা ফেলিযা, পরে মা চলিয়া যাইবার পর তাহা তুলিয়া লইয়া গিয়াছে, এই সন্দেহ উপস্থিত হওয়াতে আমি ঐ দরজা কিরূপ বন্ধ আছে পরীক্ষা করিতে গেলাম; দেখিলা উহা ভিতর হইতে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!