বারো শাহজাদীর কাহিনী!

এক বাদশাহের ছিল বারোটি মেয়ে। তারা ছিল যেমনি সুন্দরী, তেমনি মেধাবী। বারোটি মেয়ে একটি কক্ষের বারোটি বিছানায় ঘুমাতো। ঘুমানোর আগে তারা জানালা দরজা বন্ধ করে দিতো। কিন্তু প্রতিদিন সকালে তাদের জুতাগুলো জীর্ণশীর্ণ অবস্থায় পাওয়া যেত, মনে হতো এ জুতাগুলো পরে সারারাত তারা যেন নাচগান করে কাটিয়েছে। কেউই বলতে পারতো না এটি কেমন করে হলো অথবা … বিস্তারিত পড়ুন

লোভী জেলের গল্প!

এক গ্রামে দুই বন্ধু বাস করত। রফিক আর রমিজ ছিল ওদের নাম। রফিক ছিল ফেরিওয়ালা। নিজ হাতে কুলা-ডুলা বানিয়ে বিক্রি করত সে। আর রমিজ মাছ বিক্রি করে সংসার চালাত। দু’জনকেই কঠোর পরিশ্রম করে সংসার চালাতে হতো। তবে তা নিয়ে দু’জনার মনোভাব ছিল দু’রকম। রফিক ভাবত, আল্লাহ ওকে যা দিচ্ছেন, বেঁচে থাকার জন্য তা-ই যথেষ্ট। আর … বিস্তারিত পড়ুন

বাঘের পালকি চড়া | উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

বাঘ কিনা মামা আর শিয়াল কিনা ভাগ্নে, তাই দুজনের মধ্যে বড্ড ভাব। শিয়াল একদিন বাঘকে নিমন্ত্রণ করল, কিন্ত তার জন্যে খাবার কিছু তয়ের করল না! বাঘ যখন খেতে এল, তখন তাকে বললে, ‘মামা, একটু বস। আর দু-চারজনকে নিমন্ত্রণ করেছি, তাদের ডেকে নিয়ে আসি।’ এই বলে শিয়াল চলে গেল, আর সে রাত্রে ফিরল না। বাঘ সারারাত … বিস্তারিত পড়ুন

দোয়েল এবং প্রজাপতিটা রাগ করেছিলো | আবেদীন জনী

খুকির নাম টুসটুসি। খুব পুচ্চি খুকি। কেবল অ আ ক খ পড়ে। তার একটা বর্ণমালার বই আছে। বইটা খুব সুন্দর। পাতায় পাতায় রঙিন বর্ণমালা। রঙিন রঙিন ছবি। প্রজাপতির ছবি। পাখির ছবি। ফুলের ছবি। হাঁসের ছবি। গাছের ছবি। মাছের ছবি। আরও অনেক অনেক ছবি। জানালার পাশে বসে টুসটুসি বর্ণমালার বই পড়ে। প্রতিদিন। সকাল-বিকেল। জানালার ওপাশেই একটি … বিস্তারিত পড়ুন

বাঘ মামা আর শিয়াল ভাগ্নে | উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী

শিয়াল ভাবে,`বাঘমামা, দাড়াঁও তোমাকে দেখাচ্ছি!’ এখন সে আর নরহরি দাসের ভয় তার পুরোনো গর্তে যায় না, সে একটা নতুন গর্ত খুজে বার করেছে। সেই গর্তের কাছে একটা কুয়ো ছিল। একদিন শিয়াল নদির ধারে একটা মাদুর দেখতে পেয়ে, সেটাকে তার বাড়িতে নিয়ে এল। এনে, সেই কুয়োর মুখের উপর তাকে বেশ করে বিছিয়ে বাঘকে গিয়ে বললে,’মামা, আমার … বিস্তারিত পড়ুন

টুনটুনি আর রাজার কথা | উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

রাজার বাগানের কোণে টুনটুনির বাসা ছিল। রাজার সিন্দুকের টাকা রোদে শুকোতে দিয়েছিল, সন্ধ্যার সময় তার একটি টাকা ঘরে তুলতে ভুলে গেল। টুনটুনি সেই চকচকে টাকাটি দেখতে পেয়ে তার বাসায় এসে রেখে দিলে, আর ভাবলে, `ঈস্! আমি কত বড়োলোক হয়ে গেছি। রাজার ঘরে যে ধন আছে, আমার ঘরে সেই ধন আছে!’ তারপর থেকে সে কেবলি এই … বিস্তারিত পড়ুন

ইঁদুর দিল ভোঁ-দৌড় || সহীদ সরকার অনূদিত

বিড়াল আর ইঁদুরে বড়ই ভাব। সিদ্ধান্ত নিলো তারা একসঙ্গে এক চালের নিচে বাস করবে। যেই বলা সেই কাজ। শুরু হলো একই বাড়িতে বসবাস। শীতকালে খাবার-দাবারের খুবই অভাব। শীতের জন্য তারা কিনলো একটি চর্বির পাত্র। লুকিয়ে রাখলো দূরের একটি গির্জার পেছনে। যখন খাবারে টান পড়বে তখন এই পাত্রের খাবার খাবে তারা। একদিন বিড়ালটি বলল, শোনো পুচ্চি … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!