শেষের কবিতা–৩য় অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষের কবিতা

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন পূর্ব ভূমিকা বাংলাদেশে ইংরেজি শিক্ষার প্রথম পর্যায়ে চণ্ডীমণ্ডপের হাওয়ার সঙ্গে স্কুল-কলেজের হাওয়ার তাপের বৈষম্য ঘটাতে সমাজবিদ্রোহের যে ঝড় উঠেছিল সেই ঝড়ের চাঞ্চল্যে ধরা দিয়েছিলেন জ্ঞানদাশংকর। তিনি সেকালের লোক, কিন্তু তাঁর তারিখটা হঠাৎ পিছলিয়ে সরে এসেছিল অনেকখানি একালে। তিনি আগাম জন্মেছিলেন। বুদ্ধিতে বাক্যে ব্যবহারে তিনি ছিলেন তাঁর বয়সের লোকদের … বিস্তারিত পড়ুন

শেষের কবিতা–৪র্থ অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষের কবিতা

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন লাবণ্য-পুরাবৃত্ত লাবণ্যের বাপ অবনীশ দত্ত এক পশ্চিমি কালেজের অধ্যক্ষ। মাতৃহীন মেয়েকে এমন করে মানুষ করেছেন যে, বহু পরীক্ষা-পাসের ঘষাঘষিতেও তার বিদ্যাবুদ্ধিতে লোকসান ঘটাতে পারে নি। এমন-কি, এখনো তার পাঠানুরাগ রয়েছে প্রবল। বাপের একমাত্র শখ ছিল বিদ্যায়, মেয়েটির মধ্যে তাঁর সেই শখটির সম্পূর্ণ পরিতৃপ্তি হয়েছিল। নিজের লাইব্রেরির চেয়েও তাকে … বিস্তারিত পড়ুন

শেষের কবিতা–৫ম অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষের কবিতা

গল্পের ষষ্ঠ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন আলাপের আরম্ভ অতীতের ভগ্নাবশেষ থেকে এবার ফিরে আসা যাক বর্তমানের নতুন সৃষ্টির ক্ষেত্রে। লাবণ্য পড়বার ঘরে অমিতকে বসিয়ে রেখে যোগমায়াকে খবর দিতে গেল। সে ঘরে অমিত বসল যেন পদ্মের মাঝখানটাতে ভ্রমরের মতো। চারি দিকে চায়, সকল জিনিস থেকেই কিসের ছোঁওয়া লাগে, ওর মনটাকে দেয় উদাস করে। শেলফে, পড়বার … বিস্তারিত পড়ুন

শেষের কবিতা–৬ষ্ঠ অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষের কবিতা

গল্পের সপ্তম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন নূতন পরিচয় অমিত মিশুক মানুষ। প্রকৃতির সৌন্দর্য নিয়ে তার বেশিক্ষণ চলে না। সর্বদাই নিজে বকা-ঝকা করা অভ্যাস। গাছপালা- পাহাড়পর্বতের সঙ্গে হাসিতামাশা চলে না, তাদের সঙ্গে কোনোরকম উলটো ব্যবহার করতে গেলেই ঘা খেয়ে মরতে হয়; তারাও চলে নিয়মে, অন্যের ব্যবহারেও তারা নিয়ম প্রত্যাশা করে; এক কথায়, তারা অরসিক, সেইজন্যে … বিস্তারিত পড়ুন

শেষের কবিতা–৭ম অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষের কবিতা

গল্পের অষ্টম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন ঘটকালি অমিত যোগমায়ার কাছে এসে বললে, “মাসিমা, ঘটকালি করতে এলেম। বিদায়ের বেলা কৃপণতা করবেন না।” “পছন্দ হলে তবে তো। আগে নাম ধাম বিবরণটা বলো।” অমিত বললে, “নাম নিয়ে পাত্রটির দাম নয়।” “তা হলে ঘটক-বিদায়ের হিসাব থেকে কিছু বাদ পড়বে দেখছি।” “অন্যায় কথা বললেন। নাম যার বড়ো তার সংসারটা … বিস্তারিত পড়ুন

শেষের কবিতা–৮ম অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষের কবিতা

গল্পের নবম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন লাবণ্য-তর্ক যোগমায়া বললেন, “মা লাবণ্য, তুমি ঠিক বুঝেছ?” “ঠিক বুঝেছি মা।” “অমিত ভারি চঞ্চল, সে কথা মানি। সেইজন্যেই ওকে এত স্নেহ করি। দেখো-না, ও কেমনতরো এলোমেলো। হাত থেকে সবই যেন পড়ে পড়ে যায়।” লাবণ্য একটু হেসে বললে, “ওঁকে সবই যদি ধরে রাখতেই হত, হাত থেকে সবই যদি খসে … বিস্তারিত পড়ুন

শেষের কবিতা–নবম অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষের কবিতা

গল্পের দশম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন বাসা বদল গোড়ায় সবাই ঠিক করে রেখেছিল, অমিত দিন-পনেরোর মধ্যে কলকাতায় ফিরবে। নরেন মিত্তির খুব মোটা বাজি রেখেছিল যে, সাত দিন পেরোবে না। এক মাস যায়, দু মাস যায়, ফেরবার নামও নেই। শিলঙের বাসার মেয়াদ ফুরিয়েছে, রংপুরের কোন্‌ জমিদার এসে সেটা দখল করে বসল। অনেক খোঁজ করে যোগমায়াদের … বিস্তারিত পড়ুন

শেষের কবিতা–১ম অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষের কবিতা

গল্পের দ্বিতীয় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন অমিত-চরিত অমিত রায় ব্যারিস্টার। ইংরেজি ছাঁদে রায় পদবী “রয়” ও “রে” রূপান্তর যখন ধারণ করলে তখন তার শ্রী গেল ঘুচে, কিন্তু সংখ্যা হল বৃদ্ধি। এই কারণে, নামের অসামান্যতা কামনা করে অমিত এমন একটি বানান বানালে যাতে ইংরেজ বন্ধু ও বন্ধুনীদের মুখে তার উচ্চারণ দাঁড়িয়ে গেল– অমিট রায়ে। অমিতর … বিস্তারিত পড়ুন

শেষের কবিতা–২য় অংশ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষের কবিতা

গল্পের তৃতীয় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন সংঘাত অমিত বেছে বেছে শিলঙ পাহাড়ে গেল। তার কারণ, সেখানে ওর দলের লোক কেউ যায় না। আরো একটা কারণ, ওখানে কন্যাদায়ের বন্যা তেমন প্রবল নয়। অমিতর হৃদয়টার ’পরে যে দেবতা সর্বদা শরসন্ধান করে ফেরেন তাঁর আনাগোনা ফ্যাশানেবল পাড়ায়। দেশের পাহাড়-পর্বতে যত বিলাসী বসতি আছে তার মধ্যে শিলঙে এদের … বিস্তারিত পড়ুন

এক ভাল্লুকের গল্প–রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর

সে অনেক বছর আগেকার কথা। ১৯১৪ সালে ইউরোপে মহাযুদ্ধ বেধেছিলো। যুদ্ধবাধবারও কয়েক মাস আগেকার একটা গল্প বলছি। গল্পটা বানানো নয়, একেবারে সত্যি ঘটনা। সেই সময় নইনিতাল ও আলমোড়ার মাঝামাঝি রামগড় পাহাড়ে আমাদের একটা বাড়ি ছিল। সেখানে যাওয়া সহজ ছিল না, এত চড়াই ভাঙতে হয় যে সে রাস্তায় মোটর যেতে পারত না। রামগড়ে যেতে গেলে বেরিলিতে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!