আদম ও হাওয়া (আঃ) কে দুনিয়ার প্রেরণ

বেহেশতবাসী সকলে বলল— “আদম–হাওয়া আল্লাহর দরবারে পাপী হয়ে পাগলের ন্যায় বেহেশতে ঘোরাফেরা করছে।”দরবারে এলাহী থেকে তিন বার তাঁদেরকে ডাকা হল, কিন্তু তারা সে ডাকের জবাব দেন না। হযরত জিব্রাঈল (আঃ) এসে বললেন— “হে আদম! আপনার রব আপনাকে ডাকছেন।”এবার আদম (আঃ) বললেন— “লাব্বায়ক! হে রব আমি হাজির। আমি আপনার নিকট লজ্জিত।” আদম ও হাওয়াকে এ আহ্বান … বিস্তারিত পড়ুন

আদম (আঃ)-এর দেহে রুহের প্রবেশ

এ ঘটনার চল্লিশ দিন পর হযরত আদম (আঃ) এর রুহ সৃষ্টি হলে তখন জিব্রাইল, মিকাঈল, ইসরাফীল (আঃ) এর প্রতি আদমনের রুহ দেহ পিঞ্জরে পৌঁছে দেয়ার আদেশ করা হয়। তাঁদের প্রত্যেকের সাথে সত্তর হাজার ফেরেশতা। আদমের রুহ একটি নূরের পাত্রে করে আরেকটি নূরের ঢাকনা দিয়ে ঢেকে এনে আদম (আঃ) এর মস্তকের ওপর রেখে ঢাকনা উঠিয়ে ফেলে। … বিস্তারিত পড়ুন

যুল-কারনাইন

শাহ সেকান্দার বা ইস্কান্দার যুল-কারনাইনের আবির্ভাবকাল  এবং পরিচয় নিয়ে গ্রন্থকারও ও ইতিহাসবৃত্তের মধ্যে বিতর্কের শেষ নেই। বিভিন্ন জনে বিভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন। এর কোন টা ঠিক এবং কোনটা বেঠিক তা নির্ণয় করা খুবই কঠিন। অনেকের মতে শাহ সিকান্দার বা ইস্কান্দার যুল-কারনাইন একই ব্যক্তি কেবল নামের পার্থক্য। কারো কারো মতে এরা দু যামানার দুজন। পরষ্পরের আগমনে … বিস্তারিত পড়ুন

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর নিকট যুলকারনাইন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা

ইমাম ইবনে তাবরী (রাঃ) হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন যে, যখন মক্কা ভূমে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর নবুয়তের বেশি বেশি আলোচনা হচ্ছিল। আর ইসলাম দিন দিন প্রসার লাভ করেছিল। ইসলামের অগ্রগতি রোধ করতে মক্কার কুরাইশরা অক্ষম হয়ে পড়েছিল। তখন তারা ইসলামের জয়যাত্রা ব্যাহত করবার জন্য বিভিন্ন  সুযোগের সন্ধান করেছিল। বিভিন্ন রকম ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার … বিস্তারিত পড়ুন

ইবলীসের দুনিয়ায় আগমন

আল্লাহর আদেশে ফেরেশতারা শেষবার জিনদেরকে হত্যা করার পরও পাহাড়-পর্বত ও বনে-জঙ্গলে লুকিয়ে থেকে কিছু সংখ্যক জিন প্রাণরক্ষা করে। ক্রমে তাদের বংশ বৃদ্ধি পেয়ে আবার জিনদের দিয়ে জগত পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তাদেরকে হিদায়েত করার জন্য পয়গাম্বর বা আল্লাহর দূত ছিল না। ফলে জিন জাতি ভীষণ পাপাচারী হয়ে উঠেছিল। আল্লাহ তাআলা ইবলিসকে  আদেশ করলেন, হে ইবলিশ! … বিস্তারিত পড়ুন

লাওহে মাহফুজ দর্শন

ইবলীশ আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা জানাল হে প্রভু! তোমারাই অসীম অনুগ্রহে আমি অতি সামান্য স্তর থেকে সসম্মানে অতিচ্চস্তরে পৌঁছেছি। তোমারই অসীম অনুগ্রহে আমি তোমার নৈকট্য লাভ করতে সমর্থ হয়েছি। এখন আমার মনের একান্ত বাসনা হল তোমার পবিত্র লাওহে মাহফুজ দর্শন করে আমার জীবন ধন্য ও সার্থক করি। তুমি অনুগ্রহ করে আমার এই আকাঙ্খা পূর্ণ কর। পরম … বিস্তারিত পড়ুন

মূর্তিরা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর নবুয়তের সাক্ষ্য দিয়েছিল

বনী খাশতাম গোত্রের একজন লোক বর্ণনা করেছিল যে, আরবরা হালাল-হারাম সম্পর্কে জানত না। তারা মূর্তিপূজা করত। নিজেদের মধ্যে মতানৈক্য বা বিভেদ দেখা দিলে মূর্তির কাছে গিয়ে সাহায্য চাইতো। মূর্তির পেট থেকে কথা বের হতো সে কথার উপর আমল করতো। বনু খাশআম গোত্রের উক্তি লোকটি বলল, একবার আমরা নিজেদের মধ্যে ঝগড়ার মিমাংসার জন্য মূর্তির সামনে গিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এবং আবূ জেহেলের মাঝখানে আগুনের পরিখার বাঁধা তৈরি

আবূ হোরায়রা (রাঃ) বলেন, আবূ জেহেল একবার ইচ্ছা করলো রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে সিজদা করতে দেখলে তার মাথা ভারী কিছু দিয়ে থেঁতলে দেবে। একদিন রাসূলুল্লাহ (সাঃ) যখন নামায আদায় করছিলেন, আবূ জেহেল তখন তার উপর হামলা করার নিয়ত করলো। কিন্তু রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর কাছাকাছি গিয়েই সে পেছনে সরে এলো। তাকে এর কারণ জিজ্ঞেস করায় সে বলল, … বিস্তারিত পড়ুন

মহান আল্লাহর প্রতি ভালোবাসায় একজন আবেদের আঙ্গুল পোড়ানোর কাহিনী

বনী ইস্রাঈলের একজন আবেদ ‘ইবাদাত খানায় ‘ইবাদত করতেন। তাঁর প্রতি ইর্ষান্বিত হয়ে কয়েকজন লোক পতিতা নারীর কাছে গিয়ে অর্থ দিয়ে প্রলুব্ধ করলো। এক বৃষ্টিঝরা রাতে পতিতা নারী আবেদের ঘরের দরোজায় গিয়ে দরোজা নক করতে লাগলো। আবেদ উকি দিয়ে দেখলেন, একজন যুবতী নারী। তিনি কোন কথা না বলে নামায আদায় করতে লাগলেন। পতিতা নারী কাতরকণ্ঠে বলছিল, … বিস্তারিত পড়ুন

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর দস্তরখান আগুন পোড়াতে অস্বীকার করেছিল

আনাস ইবনে মালেকের কাছে একজন মেহমান এসেছিল। সে মেহমান জানালো দস্তরখানে খাবার খাওয়ার পর সেখানে গোশতের সুরুয়ার দাগ লেগে গিয়েছিল। আনাস তাঁর দাসীকে ডেকে বললেন, এ দস্তরখান কিছুক্ষণের জন্য তন্দুরের জ্বলন্ত আগুনে ফেলে রাখো। দাসী আদেশ পালন করলো। উপস্থিত মেহমান অবাক হয়ে আনাস (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করলেন কাপড়ের এ দস্তরখান আগুনে পুড়লোনা কেন? আনাস (রাঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!