১৯৯৫ সাল। পৌষ মাসের শীতে তখন সবাই বেশ কাবু। তারিখ আর বার আমার ঠিক মনে নেই। আমি তখন চট্রগ্রাম ভার্সিটিতে পড়াশোনা করছিলাম। আমার হবি ছিল ছুটি পেলেই কোনও না কোনও আত্মীয়ের বাসা থেকে বেরিয়ে আসা। যাই হোক, তেমনি এক ছুটিতে আমার এক কাজিনের বাসায় বেড়াতে গেলাম। তিনি থাকেন বান্দরবানে বাজার টাইপের একটা ছোটখাট এলাকায়। তিনি … বিস্তারিত পড়ুন
একটা বেসরকারি ফার্মে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে শহরে গিয়েছিল তানজিম। ফিরতে বেশ রাত হয়ে গেল। চাকরির ইন্টারভিউ শেষ হয়েছে দুপুর নাগাদ। সেখান থেকে বেরিয়ে সোজা বাসস্ট্যান্ডে চলে এলো ও। বাস ছাড়তে তখনো আধঘণ্টা বাকি আছে জেনে বাসস্ট্যান্ডের পাশেই একটা চায়ের দোকানে এক কাপ চা আর একটা বনরুটি খেয়ে বাসে উঠে বসলো তানজিম। বাস ছাড়লো নির্দিষ্ট সময়ের … বিস্তারিত পড়ুন
আমি একজন স্টুডেন্ট। মেসে থাকি। মেসের বাকি সবাই আমার মতই স্টুডেন্ট। যেহেতু সবাই পড়াশোনা নিয়ে বিজি থাকে, ক্লাসে যেতে হয়, টিউশনি করতে যেতে হয়, তাই আমরা আর রান্না বান্নার ঝামেলা না করে সিদ্ধান্ত নেয় যে একটা বুয়া রেখে নিবো। সে শুধু রান্না বান্না করবে আর ঘর ঝাড়ু দেবে। মেস লাইফ শুরু হবার আগে কত কথাই … বিস্তারিত পড়ুন
ছোটবেলা থেকেই ব্যাখ্যার অতীত বিষয়সমূহ নিয়ে আমার সীমার অতীত আগ্রহ ! এসব বিষয়ে তথ্য সংগ্রহে আমার কোন ক্লান্তি নেই। তাই রহস্যের খোঁজ পেলে আর দেরি করি না, ছুটে যাই ঘটনাস্থলে। আর এধরণের ঘটনা সংগ্রহের জন্য নানা ধরণের লোকের সাথেই কথা বলতে হয়। এবারও তেমনি এক লোকের সাথে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলার সুযোগ এসে গেল। … বিস্তারিত পড়ুন
রাতের খাবার খেয়ে বারান্দায় বসে আছি আমি, সাত্তার সাহেব ও তাঁর স্ত্রী জয়গুন নাহার। বাহিরে গুড়ি গুড়ি মিহি বৃষ্টি, হাল্কা বাতাস। কারেন্ট আসেনি এখনো। আমিবসেছি চেয়ারে। সাত্তার সাহেব মাদুর বিছিয়ে দেয়ালে হেলান দিয়ে বসেছেন। হুক্কা টানছেন। গুড়গুড় শব্দ হচ্ছে। চারপাশে মিষ্টি জাফরানের ঘ্রাণ। জয়গুন নাহারস্বামীর পাশে বসে পানের খিলি সাজাচ্ছেন। “এরপর কি হল? তাজল মারা … বিস্তারিত পড়ুন
আমার দাদীর ছোট বোনের মেয়ে আরমিন।।আরমিন ফুপ্পি আমেরিকায়ে থাকেন। শুধু মাত্র বিজনেসর কাজে ওনার বাংলাদেশে আসা হয়।। কয়েকমাস থাকার পর তিনি আবার চলে যান আমেরিকায়।। গত বছর তিনি বেশ সময় নিয়েই দেশে এসেছিলেন।। ওনার খুব কাছের একজন বান্ধুবি যার সাথে উনি ওনার পড়ালেখা শেষ করেছেন, তার মা আরমিন ফুপ্পিকে খুবই পছন্দ করতেন।। এমন কি উনি … বিস্তারিত পড়ুন
আজকে আমি যে ঘটনাটি শেয়ার করবো সেটা ঘটেছে ১০-১২ বছর আগে। আমার আম্মু আব্বু দুজনেই সরকারি চাকুরী করেন। উনাদের চাকরীর সুবাদে আমরা অনেক জায়গায় থেকেছি, যেমন, মাধবপুর, হবিগঞ্জ, পলাশ, ছুনারঘাট, ত্রিশাল। আবারো আব্বুর বদলী হল। এবার হল কিশোরগঞ্জ। আব্বুর পৈত্রিক নিবাস। তাই আব্বু ঠিক করলেন যে এবার আর কোথাও যাবেন না। এখানেই থেকে যাবেন। তাই … বিস্তারিত পড়ুন
আমার জন্ম চট্রগ্রামের কদমতলিতে। ওই বাড়িতে কত যে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটত তা বলে শেষ করা যাবে না। তার মধ্যে আজকে দুটো বলছি। ঘটনাটা আমার বড় দুবোনের সাথে ঘটেছে। ওরা তখন ছোট। আমি সদ্য হয়েছি। মা আর বাবা এক খাটে ঘুমায় আর আমার বড় দু বোন পাশের রুমে আমার দাদির আমলের বিশাল উচু খাটে ঘুমায়। একরাতে … বিস্তারিত পড়ুন
হয়তো বা গল্পটি খুব ভয়ের নয়। তবে এখানের প্রতিটি বর্ণনা নিখুঁত এবং সত্য। যারা খুব বেশি ভয়ের গল্প পড়তে চান, তাদের বলছি। গল্পটি পড়ে হতাশ হতে পারেন। তাই নিজ দায়িত্বে পড়ুন। এই ঘটনাটি আমি আমার কাকার মুখে শুনি। আমার কাকা একজন সরকারি চাকুরীজিবি। চাকুরীর খাতিরে উনাকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় থাকতে হয়েছে। একদিন আমাদের বাসায় আসার … বিস্তারিত পড়ুন
প্রিয় সোনামণি আমার, আমি জানি না মা এই চিঠিটা তোমার কাছে কবে পৌছাবে…তোমার বয়স তখন কত…কি করছ তুমি,কোথায় পড়ছ…কিছুই জানি না…আমি ওদের বলেছি এই চিঠিটা তোমার দাদুমণির কাছে পৌছে দিতে…যখন তুমি বড় হবে…তখন পড়বে…তাহলে হয়ত তোমার মা,এই অভাগিনী মাকে ঘিরে থাকা সব প্রশ্নের কয়েকটার জবাব অন্তত পাবে…। আজ তোমাকে একটা গল্প শোনাব মা…মনে আছে,তোমাকে ছোটবেলায় … বিস্তারিত পড়ুন
দুঃখিত!