►ক্যাথেড্রাল – তৃতীয় পর্ব◄

পানি থেকে ফটকের চৌকাঠের মত জায়গাটায় উঠে এলাম আমরা। এখানে ইলেক্ট্রিক তার আর হলুদ বাল্ভ দেখা যাচ্ছে দেয়ালে। বোধ হয় জেনারেটর থেকে লাইন দেয়া। সার্ভে টিমের লোকেরাই বসিয়েছে। গার্ড লোকটা আমাদের পৌছে দিয়ে চলে গেল নৌকা নিয়ে। একবার ভাবলাম লোকটাকে থাকতে বলি। পরে আর বললাম না। দিনের বেলা কয়েক মিনিটে কি হবে এখানে? তাছাড়া রাকিব … বিস্তারিত পড়ুন

►ক্যাথেড্রাল – চতুর্থ পর্ব◄

প্রচণ্ড খিদে পেয়েছিলো সবারই। ক্যাথেড্রালের মূল ফটকের সেই নৌকা ভেড়ানো ঘাটে যখন এলাম তখন বিকেল তিনটা বাজে। ভেতরে থাকা অবস্থায় বোঝাযায়নি- বাইরে তুমুল বৃষ্টি হচ্ছে। সামনের লেকের পানিতে ঝমঝমিয়ে বড় বড় ফোঁটায় বৃষ্টি নামছে। নৌকাটা সিঁড়ির কাছে বাঁধা। রাকিব চিন্তিত গলায় বলল- “বৃষ্টি শুরু হয়ে তো সমস্যা করে ফেলল! এমনিতেই পাহাড়ী এলাকা, ড্রেনেজ সিস্টেম জঘন্য। … বিস্তারিত পড়ুন

►ক্যাথেড্রাল – পঞ্চম পর্ব◄

সকাল দশটা বাজে। সার্কেল ভ্যালির ম্যাপটা হাতে একটা পাহাড়ের চূড়ায় উঠে দাঁড়িয়ে আছি একা একা। একটা দূরবীন নিয়ে পুরো এলাকাটা দেখছি। প্রফেসরনারায়ণ গাঙ্গুলির কথা শুনে নালা কাটার কাজে হাত দেয়াটা বোকামী হয়েছে এখন বুঝতে পারছি। দূরবীন দিয়ে চারপাশটা এক নজর দেখেই দমে গেছি। পুরাসার্কেল ভ্যালিটাকে বিশাল কোনো ফানেল কিংবা চোঙ কল্পনা করলে সেটার নিচের অংশটা … বিস্তারিত পড়ুন

►ক্যাথেড্রাল – ষষ্ঠ পর্ব◄

পরের এক সপ্তাহ কাজে তেমন কোনো অগ্রগতি হল না। ড. আবু তালেবের লোকজন মাটি খুঁড়ে ক্যাথেড্রালের আরো বেশ কয়েকটা রূম বের করল। মাটির নিচে ডানজন পাওয়া গেল গেল অনেক বড়। ঠিক কি কাজে ব্যবহার করা হত সেটা বোঝা গেল না। তবে ডানজনের অল্প নিচ দিয়েই পাতাল নদীর মত একটা অববাহিকা পাওয়া গেল। প্রফেসর নারায়ণের ধারণা … বিস্তারিত পড়ুন

►ক্যাথেড্রাল – সপ্তম পর্ব◄

সন্ধ্যার সময় ক্যাম্প ফায়ারের আলোতে বসে লেকের তীরে কথা বলছি সবাই। প্রফেসর নারায়ণ গাঙ্গুলিই বেশি কথা বলছেন। তাঁর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মাহিনও। ড. আবু তালেব ঝিম মেরে বসে আছেন। রাকিব এসেছে। ইভার জ্বর কমেছে দেখে চলে এসেছে। খুনের ঘটনার পর আসতে পারেনি। একটু আগে এলো। সঙ্গে কুকুরটাও। আমি সেই ছবির খাতাটা উল্টে দেখছি এখন ক্যাম্প … বিস্তারিত পড়ুন

►ক্যাথেড্রাল – শেষ পর্ব◄

প্রচন্ড যন্ত্রণায় মাথার বাম পাশটা ছিঁড়ে যাচ্ছে। চোখ খুলতে পারছি না ঠিক মত। চট চটে আঁঠালো কিছু দিয়ে বাম চোখের পাতা আর পাপড়ি জোড়া লেগে গেছে। দু হাত আর পা পিছ মোড়া করে বেঁধে রেখেছে। অনেক কষ্টে চোখ মেলে তাকালাম। সব কিছু ঘোলাটে লাগছে। মেঝেতে ফেলে রাখা হয়েছে আমাকে। মাথা ঘোরাবার শক্তি পাচ্ছি না। যতটা … বিস্তারিত পড়ুন

►লাল চোখ◄

রাত দশটা খড়মপাড়া গ্রামের জন্য বেশ অনেকই রাত। ফইজু মেম্বার ভাবে নাই কাজ শেষ করতে করতে এত রাত হয়ে যাবে। কিন্তু এই এলাকার মাতবর সে। চেয়ারম্যান থাকে সদরে। তাই গ্রামের বিচার আচার আর শালিশ-দরবার সব ফইজু মিঞাকেই সমলাতে হয়। দেখা যায় দরবার শেষ হয়ে গেলেও অনেকে ঘিরে ধরে তাকে, মিষ্টি পিচ্ছিল কথা বলে। তো আজকেও … বিস্তারিত পড়ুন

►মৃত্যুর পরে◄

এই যে ভায়া , হ্যাঁ আপনাকেই বলছি… কখনো কিজের চোখে ভুত দেখেছেন?” প্রশ্নটা যাকেই করা হোক সেই চোখ বন্ধ করে মাথা ঝাকিয়ে ডানে বামে নেড়ে না বোধক উত্তর দেবে।আমি জানি আপনি ও পারবেন না। ভুতের গল্প আপনি শুনেছেন আপনার দাদীমার মুখে, কিনবা আপনার নানীর মুখে। উনি আবার শুনেছেন উনার কোন এক ফুফাত বা খালাতো ভাইয়ের … বিস্তারিত পড়ুন

►রাতের আতঙ্ক◄

ঘটনাটি ঘটেছিলো আমার নানা ভাইয়ের সাথে। নানা ভাই তখন মাঝ বয়সের ছিলেন। ঘরে নানুজান আর উনাদের ২ ছেলে মেয়ে নিয়ে সংসার। পরবর্তীতে নানুজানের কাছ থেকেই ঘটনাটি শুনেছি আমি এবং আমার অন্য ভাইবোন। নানা ভাই আমাদের গ্রামেরই একটা স্কুলে হেড মাস্টার ছিলেন। ঘটনা অনেক আগের। ১৯৮০ সালের দিকের। তো, তখন গ্রামে গঞ্জে বিদ্যুৎ এর তেমন প্রচলন … বিস্তারিত পড়ুন

►ভৌতিক অভিজ্ঞতা◄

রাজশাহী জেলায় একটা আনসার ক্যাম্প আছে , যার পাশে একটা ঘন জঙ্গল অবস্থিত । লোকে বলে, ঐ জঙ্গলে নাকি একপাল শূকর ঘুরে বেড়ায় এবং কেউ যদি ঐ শূকরের পালের কোন একটাকে দেখে ফেলে , তবে ঐ লোক নাকি মারা যায় ! যা হোক , এই গুজবের কারণে পারতপক্ষে কেউ জঙ্গলের কাছে যেতে চাইতো না । … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!