ভূত দেশে দেশে

সিঙ্গাপুরের পশ্চিমের একটি প্রসিদ্ধ ভূতুড়ে স্থান আছে। জায়গাটা বুকিত তিমাহ রোডের পাশে অবস্থিত পুরাতন ফোর্ড মোটর ফ্যাক্টরি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানী সেনাবাহিনী এই ফ্যাক্টরিটা তাদের সদর দফতর হিসেবে ব্যবহার করা শুরু করে। মূলত: যুদ্ধাহত শত্রুসেনা বা প্রতিপক্ষের চর বা বন্দীদের এখানে ধরে এনে নির্যাতন এবং বন্দী করে রাখা হত। যুদ্ধ শেষ হলেও স্থানীয় লোকজন বলাবলি … বিস্তারিত পড়ুন

ভূতের গল্প-উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী

আমি ভূতের গল্প বড় ভালবাসি। তোমরা পাঁচ জনে মিলিয়া গল্প কর, সেখানে পাঁচ ঘন্টা বসিয়া থাকিতে পারি। ইহাতে যে কি মজা! একটা শুনিলে আর-একটা শুনিতে ইচ্ছা করে, দুটা শুনিলে একটা কথা কহিতে ইচ্ছা করে। গল্প শেষ হইয়া গেলে একাকী ঘরের বাহিরে যাইতে ইচ্ছে হয় না। তোমাদের মধ্যে আমার মতন কেহ আছ কি না জানি না, … বিস্তারিত পড়ুন

হুমায়ূন আহমেদের লেখা ভৌতিক গল্প-‘ছায়াসঙ্গী’ -১

প্রতি বছর শীতের ছুটির সময় ভাবি কিছুদিন গ্রামে কাটিয়ে আসব। দলবল নিয়ে যাব- হৈচৈ করা যাবে। আমার বাচ্চারা কখনও গ্রাম দেখেনি- তারা খুশি হবে। পুকুরে ঝাঁপাঝাঁপি করতে পারবে। শাপলা ফুল শুধু যে মতিঝিলের সামনেই ফোটে না, অন্যান্য জায়গাতেও ফোটে তাও স্বচক্ষে দেখবে। আমার বেশির ভাগ পরিকল্পনাই শেষ পর্যন্ত কাজে লাগাতে পারি না। এটা কেমন করে … বিস্তারিত পড়ুন

হুমায়ূন আহমেদের লেখা ভৌতিক গল্প ‘ছায়াসঙ্গী’ -২

‘ছায়াসঙ্গী’ ২য় অংশঃ তিন বছর আগে কার্তিক মাসের মাঝামাঝি মন্তাজ মিয়া দুপুরে প্রবল জ্বর নিয়ে বাড়ি ফেরে। সেই জ্বরের প্রকোপ এতই বেশি যে শেষ পর্যন্ত মন্তাজ মিয়ার হতদরিদ্র বাবা একজন ডাক্তারও নিয়ে এলেন। ডাক্তার আনার কিছুক্ষণের মধ্যেই মন্তাজ মিয়া মারা গেল। গ্রামে জন্ম এবং মৃত্যু দুটোই বেশ স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা হয়। মন্তাজ মিয়ার মা কিছুক্ষণ … বিস্তারিত পড়ুন

হুমায়ূন আহমেদের লেখা ভৌতিক গল্প ‘ছায়াসঙ্গী’ -শেষ

আমার স্ত্রী তাকে খুব যত্ন করে খাওয়াল। খাওয়ার শেষে তাকে শাড়িটি দেওয়া হলো। মেয়েটি অভিভূত হয়ে গেল। এ রকম একটা উপহার বোধহয় তার কল্পনাতেও ছিল না। তার চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়তে লাগল। আমি তাকে আমার ঘরে ডেকে নিলাম। কোমল গলায় বললাম, কেমন আছ রহিমা? রহিমা ফিসফিস করে বলল, ভালো আছি ভাইজান। ‘শাড়ি পছন্দ … বিস্তারিত পড়ুন

আশ্চর্য ভূতের গল্প

তখন আমার বয়স দশ বছর। আমি বরাবর একটু ঘরকুনো টাইপের। আমার ছোটো চাচা ছিলো আমার সর্বক্ষণের সঙ্গী। সে ছিলো খুব সাহসী আর বেপরোয়া। আর তার উপর গ্রামে থাকে। কিছুই ভয় পেতোনা সে। তো এবার আসল ঘটনায় আসা যাক। ভাদ্র মাস, তাল পাকার মাস। তো একদিন রাত ৪ টায় সে গেল তাল টোকাতে। কিন্তু সেদিন কপালে … বিস্তারিত পড়ুন

ভয়ংকর ‍ভূত

এই ঘটনাটি ঘটেছিলো আজ থেকে প্রায় ৭ বছর আগে। আমি এবং আমার স্বামী দেশের বাইরে থাকতাম। কিন্তু আমার গর্ভধারণকালে নিরাপত্তার জন্য আমার আম্মু আমাকে দেশে চলে আসতে বলে। আমি আমার স্বামী সহ বাংলাদেশে চলে আসি। এখানে এসে আমাদের উত্তরায় একটি ফ্লাট ভাড়া করে থাকতে বলা হয়। আম্মু আমাদের সাথেই থাকতেন। যেইদিনের ঘটনা বলছি সেদিন ছিল … বিস্তারিত পড়ুন

ভূত মন্ত্র-হুমায়ূন আহমেদ

বাবলুকে একা বাসায় রেখে তার মা-বাবা ভৈরবে বেড়াতে গেছেন। সকালের ট্রেনে গেছেন, ফিরবেন রাত ৯টায়। এই এত সময় বাবলু একা থাকবে। না, ঠিক একা না, বাসায় কাজের বুয়া আছে। বাবলুর খুব ইচ্ছা ছিল সেও ভৈরব যাবে। অনেক দিন সে ট্রেনে চড়ে না। তার খুব ট্রেনে চড়তে ইচ্ছা করছিল। তা ছাড়া ভৈরবে ছোটখালার বাড়িতেও অনেক মজা … বিস্তারিত পড়ুন

হানাবাড়ির ভাড়াটে-ভয়ংকর ভূতের গল্প

মেঘলা আকাশের কালো অন্ধকারটা ক্রমে ঘন হয়ে আসছে। অল্প অল্প হাওয়া বইছে। ছোট্ট শহরটার একেবারে শেষপ্রান্তে পুরোনো বাড়িটা একলা চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে। হঠাৎ তীব্র নিস্তব্ধতা চিরে একটা ট্যাক্সি এসে দাঁড়ালো বাড়িটার সামনে। ট্যাক্সি থেকে একজন আরোহী নেমে পকেট হাতড়ে ভাড়া মিটিয়ে দিল। অন্যজন ট্যাক্সির ভেতর থেকে ভারী সুটকেসটা টেনে নামালো। ভাড়া মিটতেই ট্যাক্সি ড্রাইভার … বিস্তারিত পড়ুন

ভূতোর ভূত

নাম ছিল তার ভূতো।নামে যাই মনে হোক না কেন– আসলে ভূতো ছিল বেশ বুদ্ধিমান। সে দিন আমি ও খোকন দা রাস্তায় পায়চারী করছিলাম–এমনি সময় ভুতো এসে আমাদের সঙ্গে যোগ দিলো।কথায় কথায় আমি আমার ভূত দেখার কথা বললাম ওকে।ও ইন্টারেস্ট নিয়ে বলল,‘কোথায় দেখেছিস?’ বললাম,‘ওই তো শ্যামরাই পাড়ার পোড়ো বাড়িটায়’।খোকন দা মাঝখানে বলে উঠলো,‘কে জানে ভূত দেখেছে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!