মুজিনা

আপনারা টোকিওর আসাকাসাতে এলেই দেখতে পাবেন, আসাকাসা রোডের ধারে “কি-নো-কুনি- যাকা’ নামে একটা ঢাল আছে। এটার মানে হল ‘কি’ প্রদেশের ঢাল। আমি জানি না, এটার নাম কেন ‘কি’ প্রদেশের ঢাল হল। সেই ঢালের এক ধারে দেখতে পাবেন একটি পুরোনো মোটেল। অনেক বড় আর প্রশস্ত। মোটেলের চারপাশের খালি জায়গাটুকুর কোথাও কোথাও ঘন এবং লম্বা সবুজ ঝোপঝাড়ে … বিস্তারিত পড়ুন

রোমহর্ষক !!

আমি সুমন, পেশায় একজন ইলেক্টিশিয়ান । এটা আমার নিজের সাথে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা । ঘটনাটা 2011সালের, তখন আমি ও আমার পাঁচ সহকর্মি সিলেটের শিবের বাজার নামক এক জায়গায় কাজে যাই । সেইখানে একটা কমিউনিটি সেন্টারে আমাদের কাজ । বাসাটা দো’তালা, আমাদের কাজ… ছিল দোতালায় । প্রথম দিন কোন রকম সমস্যা হয় নাই । সমস্যাটা … বিস্তারিত পড়ুন

লটকন গাছে জ্বিন থাকে”

ঢাকার এক জনবহুল ও পরিচিত জায়গায় আমাদের বাড়ি।। ১৯৬৫ সাল থেকে একই জায়গায় আমার দাদা তার স্ত্রী, সন্তান সন্ততি নিয়ে বসবাস শুরু করেন।। প্রথমে টিনের ঘর, তারপর একতলা পাকা দালান।। তারপর ৩/৪ তালা পর্যন্ত হয়েছে।। বিয়ের পর থেকে প্রতি তলায় বাপচাচারা তাদের ঘর সংসার নিয়ে থাকেন।। এই বাড়ির সামনেই একটা উঠান ছিল যেখানে আম ও … বিস্তারিত পড়ুন

মশানবাস (ভৌতিক)

প্রবাসের স্ট্রাগল পিরিয়ডটা তখন শেষের দিকে। ঘনঘন চাকুরী বদলের কারনে থাকার জায়গা বদল করতে হচ্ছিলো। এমন একটা সময়ে একজন রহস্যজনক ক্যারেকটারের সাথে রুম শেয়ার করতে হয়েছিলো। বয়সে হয়তো সে আমার ৫/৬ বছরের বড়ই হবে। প্রথমে আলাপচারিতা ও পরে বন্ধুর মত সহজ সম্পর্ক হয়ে গিয়েছিল তার সাথে, কিন্তু সে কখনোই ঠিক আমার বন্ধু হতে পারেনি। এমনো … বিস্তারিত পড়ুন

সাবধান, মিসির আলি সাবধান!!

বর্ষণ মুখর একটা সন্ধ্যা। ৭ টা বেজে ৩১ মিনিট। সেই সকাল থেকে ঝিরঝির বৃষ্টি হচ্ছে। ইউনুস মিয়া তার বাগান বাড়ির পাশে যে শান বাঁধানো পুকুর ঘাট আছে সেখানে দাঁড়িয়ে আছেন। জমাট অন্ধকারে একা, মাথার উপর শরিফ মার্কা ছাতা ধরা। গায়ে সাদা পাঞ্জাবি। ভয়ে বেচারার মুখ পাংশু হয়ে আছে। গ্রামে বিদ্যুৎ থাকলেও ইউনুস মিয়া তার এই … বিস্তারিত পড়ুন

সে ও ভয়

তাকে প্রথম বার দেখি যখন আমার বয়স ৯বছর। সেই বয়সের অনেক স্মৃতিই মনে নেই, কিন্তু তাকে আমার স্পস্ট মনে আছে। হয়ত নিউরন কোষে স্থায়ী দাগ পড়ে গেছে ওই ভয়ঙ্কর স্মৃতিটার। আমাদের তখনকার বাসাটা ছিল টিনের ঘর, আম কাঠালের বাগানের এক পাশে বাসা; আরেক পাশ দিয়ে সরু গলি চলে গেছে মহল্লার ভেতর দিয়ে মসজিদের দিকে। ঠিক … বিস্তারিত পড়ুন

সত্যি,সত্যি ভূত !!

দেশের বাড়ি কাজলদীঘিতে যাচ্ছি আমার এক আত্মীয়ের বিবাহ অনুষ্ঠানে। যাওয়ার আগে বার বার করে আমার সেই আত্মীয়দের বলেছি, একজন যেনো লোক কিংবা একটা ট্রলি যেনো চকে থাকে। কেনোনা আমার দেশের বাড়ি যাওয়ার সবচেয়ে দুর্গম রাস্তা হচ্ছে এই শেষের দশ কিলোমিটার। ট্রলি ছাড়া যাওয়ার একমাত্র বাহন এগারো নম্বর গাড়ি। মানে পায়দল। অফিসের কাজ শেষ করে ঠিক … বিস্তারিত পড়ুন

আমি নাইম– ভূতের গল্প

আমাদেরকে ঘটনা পাঠিয়েছেন নাঈম আহমেদ। তার ভাষায় ঘটনাটা শেয়ার করছি। আমি নাঈম। আমার বাবা একজন আর্মি ছিলেন। তাই না চাওয়া সত্ত্বেও তাঁকে বিভিন্ন জায়গায় বদলি করা হয়।বর্তমানে আমরা এখন যশোরে আছি। কিন্তু যে ঘটনাটি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই, সেটি ঘটেছিল ৬ বছর আগে। তখন আমরা ছিলাম বগুড়াতে। তখন আমি ক্লাস ৬ এ পড়তাম। … বিস্তারিত পড়ুন

সংগ্রহীত ভুতের গল্প

তখন ইন্টারমিডিয়েট সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি। সেদিন ছিল অমাবশ্যার রাত। চারিদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। একহাত সামনের জিনিসও দেখা যায়না। তখন প্রায় রাত ১১টা। আমার দেশের বাড়িতে কিন্তু রাত ১১টা অনেক রাত। সবাই লাইট নিভিয়ে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমি রাস্তা দিয়ে হাটছি। হাটছি মানে বাসায় ফিরছি। এক বন্ধুর বার্থডে ছিলো। সেই বন্ধুর বাড়িতে আড্ডা মেরে, খাওয়া-দাওয়া সেরে বাসায় … বিস্তারিত পড়ুন

অগ্নিচক্ষু

ঘটনাটি ২০০৪ সালের। তখনকার ঈদের ছুটি কাটাতে আমি আমার ফ্যামিলি সহ নানুর বাড়িতে বেড়াতে যাই। জায়গাটি নেত্রকোনার কলমাকান্দায়।তো ঈদের দিন মামার সাথে সিনেমা দেখে বাড়ি ফিরছিলাম। রাত আনুমানিক ১১:৩০। মামার নোকিয়া ক্লাসিক ১১০০ সেট এর টর্চ দিয়ে আমরা বাড়ি ফিরছিলাম। তো হঠাৎ মামার মোবাইলের চার্জ শেষ হয়ে গেল। এখানে বলে রাখছি, যে আমারদের বাড়িতে যেতে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!