সাহসী হাসি, দামোদর ভূত

‘এই হাসি শোন!’ কথাটা শুনেই হাসি থমকে দাঁড়ায়। সাহসী মেয়ে হলেও ভয়ও যে কিছুটা পায়নি তা বলা যাবে না। হাসি এদিক ওদিক তাকায়। কেউই নেই। শুধু একটি বিড়াল। কটমট চোখে তাকিয়ে আছে তার দিকে। ডাকল কে? ভুল শুনেছি হয়তো, এ ভেবে হাসি ঘরের দিকে ফেরে। দুপা এগোয়, আবার ডাক, ‘কানে যায় না, শোন!’ এবার ধমক। … বিস্তারিত পড়ুন

এক দাঁতের রাক্ষসের গল্প

রাক্ষস রাজ্যে আজ খুশির বন্যা বইছে। রাজ্যজুড়ে হুম, হাম, দুম, দাম শব্দ হচ্ছে। রাক্ষসরাজা মন্ত্রীকে ডাকলেন – মন্ত্রী? – জি হুজুর। – শব্দ এতো কম হচ্ছে কেন? শব্দ বাড়াতে হবে। তুমি শব্দের ব্যবস্থা করো। – জি হুজুর। আমি এখনই যাচ্ছি। পুরো রাজ্য এবার টের পাবে, শব্দ কাকে বলে! – ৬০০ বছর পর আমার একটা পুত্র … বিস্তারিত পড়ুন

জ্বীনের দেশে বন্ধু বেশে—- ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ

গাছের আগায় একদল আগুন তখনও খেলা করছিলো। এ গাছ থেকে ও গাছে লাফিয়ে লাফিয়ে যাচ্ছিলো। একটা আগুন লাফিয়ে পড়ছিলো আর একটা আগুনের উপর। ‘হা ডু ডু’ খেলার মতো কখনো বা একটি আগুন একসাথে অনেককে ছুঁয়ে দিতে ব্যস্ত; ভালো করে খেয়াল করলে ‘ছি বুড়ি ছাই’ খেলার মতো মনে হতো। ভূতুড়ে সন্ধ্যায় বাড়ির দেউড়িতে বসে এ দৃশ্য … বিস্তারিত পড়ুন

বিজলের ডাঙা — ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

হুগলি জেলার রূপরাজপুরের প্রবোধকৃষ্ণ পাল মহাশয় গল্পটি আমাকে বলেছিলেন। তবে এও বলেছিলেন যে, এই গল্পের সময়সীমা সঠিক করে বলা শক্ত। কেননা বহুদিনের পুরনো ঘটনা এটি। হুগলি বর্ধমান বর্ডারে বর্ধমান জেলার মধ্যে বিজলে নামে একটি গ্রাম আছে। সেই গ্রামে এক ব্রাহ্মণ ছিলেন। ব্রাহ্মণ একদিন ব্রাহ্মণীর সঙ্গে ঝগড়া করে গ্রামের প্রান্তে ধু-ধু মাঠের ধারে একটি অশ্বখ গাছের … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!