ভূতবাগিচা

তামিম আর শামিম ভালো বন্ধু। তাদের বাসাটাও একই এলাকায়। তারা স্কুলে যাওয়া-আসা করে একই সঙ্গে। তাদের স্কুলের উল্টো পাশে রয়েছে একটি সুন্দর বাগান। প্রায়ই দুই বন্ধু ওই বাগান দেখতে যাবে বলে পরিকল্পনা করে। কিন্তু কোনো না কোনো কারণে যাওয়া হয় না। তাই ভাবল বৃহস্পতিবার হাফ ছুটিতে যাবে। আজ বৃহস্পতিবার হাফ ছুটি। সিদ্ধান্ত নিল আজই যাবে। … বিস্তারিত পড়ুন

“ভুতুড়ে বাড়ি ” একটি ভৌতিক রহস্য গল্প

আমাদের ক্লাসে আমিই ছিলাম সব চাইতে আসর জমানো ছাত্র । মেজ মামার কাছে ছোটবেলা গল্প শুনতে শুনতে আমি ও গল্প বলায় বেশ তুখোর হয়ে উঠে ছিলাম । যে কোন বিষয়ে বানিয়ে বানিয়ে গল্প বলায় আমার জুরি ছিল না । আর এর জন্য ক্লাসে আমার কদর ও ছিল বেশ। গল্প শুনাবার বাহানা দিয়ে কতো বার যে … বিস্তারিত পড়ুন

“নাশ” একটি ভৌতিক রহস্য গল্প

তিথির সঙ্গে আমার পরিচয় রমনা পার্কে । ছোট ফুপার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছি মৎস্য ভবনে তার অফিসে । তিনিই আমাকে দেখা করতে বলেছেন । অনেকদিন যাবৎ একটা চাকরির জন্য ধরনা দিচ্ছিলাম । এই হবে ; এই হচ্ছে করে বছর চলে যাচ্ছে; কিন্তু চাকরি হচ্ছে না । ফাঁকে আজ এটা কর ; তো কাল ওটা নিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

টুনু চাচার টুনটুনি রহস্য

টুনু চাচার সাথে রোজ দেখা হয়। বাজারে যে নতুন চা স্টলটা হয়েছে সেখানে প্রতিদিন চা খেতে যাই। সেখানেই দেখা হয়। সাদা পাকা চুল চাচার। চোখে একটা মান্ধাতার আমলের মোটা ফ্রেমের চশমা। ভারি আমুদে লোক। আর আজগুবি সব গল্পের একেবারে যাকে বলে ডিপো। ধোয়া উঠা গরম চায়ে চুমুক দিয়ে প্রতিদিন দলবেঁধে শুনি চাচার সে গল্প। অবশ্য … বিস্তারিত পড়ুন

সেই ভয়ঙ্কর কালো পোল

আমি এখন যে ঘটনাটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি সেটা আমার মেঝ ফুফুর কাছ থেকে শোনা।ফেনী থেকে পরশুরাম গামী যে রেল লাইটি আছে এক সময় ভোর ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত নিয়মিত এই লাইনে একটি ট্রেন যাতায়াত করত।বৃটিশ আমলে চট্রগ্রাম থেকে ত্রিপুরা রাজ্যে মালামাল নেয়ার জন্য এই লাইটি তৈরি করা হয়।বর্তমানে অবশ্যই এই লাইনে সব ধরনের … বিস্তারিত পড়ুন

ভৌতিক গল্পঃ- নূপুরধ্বনি

অন্ধকার রাত। চারপাশ অন্ধকারের কালো কুয়াশায় ঢেকে রয়েছে। যতদূর চোখ যায় শুধু ঘুটঘুটে অন্ধকার। নয়জি বয়েস। মেসের নাম। মেসটা ছিল লোকালয় ছেড়ে প্রায় উত্তর পশ্চিম সীমান্তে। মেস থেকে কয়েক কদম হাটলেই চন্ডি পাড়া শুরু হয়। কালীমন্দিরের সামনে দিয়ে মেসের রাস্তা চলে গেছে। কালীমন্দিরের দিকে আমি অন্তঃনয়ন দিয়ে যতই না তাঁকাতে চাই তবুও দৃষ্টি চলে যায়। … বিস্তারিত পড়ুন

পথ—ভূতের গল্প

  আমাদের গ্রামের পাশ দিয়ে একটি কাঁচা সড়ক সরাসরি যুক্ত ছিল ফরিদপুর থানার সাথে। সড়কটা ছিল ৩টি গ্রামের কৃষকদের কৃষি জমির মাঝ বরাবর। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের কোন এক সময় পাকিস্তানী সৈনিকদের একটি ছোট বাহিনী সেই রাস্তা দিয়েগ্রামে প্রবেশ করার চেষ্টা চালিয়েছিল। কিন্তু আমাদের গ্রামের সাথে রাস্তাটির সংযোগ সড়কের একটা অংশ কাটা থাকায় তারা গ্রামে প্রবেশ … বিস্তারিত পড়ুন

তৈয়ব পাগলা

আমাদের এলাকায় তৈয়ব নামের এক পাগল থাকতো । সে সারাদিন মানুষের কাছ থেকে খাবার চেয়ে খেতো । তবে কেউ তাকে মানা করতো না । কারণ, তাকে খাবার না দিলে নাকি মানুষের ক্ষতি হতো । দুটো ঘটনার বর্ণনা দেইঃ আমার ছোট খালা একদিন বাসায় তার মেয়েটিকে স্কুলের পড়া পড়াচ্ছেন । এমন সময় হটাত গেটের বাইরে হেঁড়ে … বিস্তারিত পড়ুন

ভয়ংকর কল্পনা

সিয়াম বললো বাজি লাগ তারপর দেখ আমি কি পারি আর কি পারি না।সিয়ামের আকস্মিক এই কথা শুনে আরিফ কে বললাম বাদ দে ছেলে আমনিতেই নাছর বান্দা পরে বিপদে পরবে বাদ দে।সিয়াম ছিল আমাদের মধ্য সাহসী শুধু সাহসী তা না অতিরিক্ত সাহসী। আরিফ জাকে ভালবাসে তার নাম রত্না এবং সে সিয়াম এর কাজিন।এক কথায় সিয়ামের মাধ্যমেই … বিস্তারিত পড়ুন

সাহসী সামদ্রুপ (ভূটানের রূপ কথা)

সে অনেক কাল আগের কথা ,দূর হিমালয়ের কোলে ছিল এক ছোট্ট গ্রাম । সেই গ্রামে বাস করত সামদ্রুপ নামে এক অসীম সাহসী তরুন । সারা দিনমান চমরী গাই চড়াত আর রাতে চুলার পাশে বসে বসে চাদর বুনত । গ্রামে সবাই তাকে ভীষণ পছন্দ করত । একবার হয়েছি কি সামদ্রুপ এর দাদীর ভীষণ অসুখ ,এখন কি … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!