উত্তর সিঁড়ির আলো (Misk Al Maruf)

ঢাকার সবচেয়ে নিরাপদ জায়গাগুলোর মধ্যে একটা হলো বঙ্গভবন। বিশাল দেয়াল কড়া নিরাপত্তা, সেনা গার্ড আর নিরবচ্ছিন্ন নজরদারি সব মিলিয়ে এটা যেন অন্য এক পৃথিবী। এখানকার বাতাস ভারী ইতিহাস আর ক্ষমতার নীরব সাক্ষী। ​কিন্তু ভেতরে কাজ করা পুরনো গার্ডরা ফিসফিস করে বলে বঙ্গভবনের সবচেয়ে নিরাপদ জায়গাটা নাকি একই সাথে সবচেয়ে অদ্ভুত, ভয়ঙ্কর এবং নিষিদ্ধও। ​এটা হলো … বিস্তারিত পড়ুন

সন্ধ্যা নদীর অভিশাপ (Misk Al Maruf)

বন্ধুরা আজ যে গল্পটি আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি তা নিছক কোনো কল্পকাহিনি নয়। এই ঘটনাগুলো আমাকে পাঠিয়েছেন আলভি তামিম, যিনি স্বয়ং এই নদীর পাড়ের বাসিন্দা এবং বহু বিভীষিকার চাক্ষুষ সাক্ষী। ​আলভি বলেছেন, “বরিশালের বানারীপাড়ার বুক চিরে বয়ে চলেছে সন্ধ্যা নদী। এই একটা নদী,যা শত মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে।শান্ত নদী হঠাৎ অশান্ত হয়ে লঞ্চ ডুবে ৩০–৪০ … বিস্তারিত পড়ুন

জিএক্স ব্লকের প্রেতছায়া (Misk Al Maruf)

সেদিনের কথা এখনো মনে হলে হাতের তালু ঘেমে ওঠে। ঢাকার বাতাসে এমন রাত খুব কম আসে যখন মনে হয় শহরটা নীরব হয়ে শুধু তোমার নিঃশ্বাস শুনছে। সেই রাতটা ছিল ঠিক সেরকমই। ​আমি তখন সদ্য বসুন্ধরা জিএক্স ব্লক এ শিফট করেছি রোড ১ক এর পাশে একদম নতুন ফ্ল্যাট। দিনের বেলায় জায়গাটা স্বাভাবিক মানুষজন, দোকান, গাড়ি সবকিছুই … বিস্তারিত পড়ুন

মগবাজারে কুকুরের ডাক !!

মগবাজারে কুকুরের ডাক! মিথিলা ওদের মগবাজারের ভাইয়ার বাসাতে বসে বসে টিভি দেখছিল ! এটা ওর ভাইয়ার গবেষনা কেন্দ্র ! কোন কাজ না থাকলেই ও এখানে চলে আসে । আজকেও এসেছিল সময় কাটানোর জন্য ! বেশ কিছুক্ষন ধরেই নিথিলা একটা ব্যাপার লক্ষ্য করছে ! একটু যেন অদ্ভুদ ! একবার মনে হল ওর মনে ভুল এমন টা … বিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ মর্গের মর্মান্তিক কাহিনী: মমতা ও মিলির ৩ ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা

১৯৯৬ সাল।ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ। ঘটনা টি শোনা আমার নানার কাছ থেকে। কতখানি সত্য তা আমার জানা নাই তবে ঘটনা টি সত্যই বলা চলে। কারন তখন আমি বেশ ছোট এবং ঘটনাটি আমার নানা নিজ চোখে দেখেছিলেন। দুই বান্ধবী মিলি এবং মমতা। ছোট বেলা থেকেই দুই জন এক সাথেই পড়াশোনা করে। মেডিকেল কলেজে এক সাথে ভর্তি হয়েছে। … বিস্তারিত পড়ুন

রহস্য-১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। রাত আটটা বাজবার সঙ্গে সঙ্গে পাশের গলি দিয়ে বীরেন গাঙ্গুলি রোডে এসে দাঁড়াল লোকটা। বেশি বয়স নয়, অথচ হাতে রয়েছে একটা বেতের ছড়ি। হাতলটা রুপোর, গোল বলের মতো। বাড়ি ফেরার হিড়িক শুরু হয়েছে আশপাশের দোকানে। জিনিস গুছোচ্ছে ফুটপাতের ফেরিওয়ালারা। চৈত্র মাস। বেশ গরম পড়েছে। লোকটা তাই কলারওয়ালা নীল … বিস্তারিত পড়ুন

রহস্য-২য় পর্ব

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। বলেছিলেন,“আটটা বাজতেই রোলিং শাটার নামিয়েছি আমি নিজে। তারপরেই শোকেস থেকে হিরেগুলো তুলে ভল্টে রাখবার জন্য যেই ঘুরেছি, অমনই ভাঙল কাঁচ।” বড়বাবু বলেছিলেন, “কত টাকার হিরে গেল?” “আন্দাজ হিসেবে এক কোটি তো হবেই। ঝামেলা হবে হিরের বকলসটা নিয়ে।” “হিরের বকলস!” “আজ্ঞে। কুকুর পোষার শখ ছিল ময়নাগড়ের মহারাজার। সেরা কুকুরকে … বিস্তারিত পড়ুন

রহস্য-৩য় পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। “রাইট। একটা মন্দিরের সূর্যদেবতার রক্তের তেষ্টা ছিল নাকি সবচেয়ে বেশি। যতক্ষণ না তেষ্টা মিটত, ততক্ষণ জ্বলজ্বল করত না একটা রক্তমুখী নীলা। তেষ্টা মিটলেই দপদপ করে দুবার ভেতরে জ্বলে উঠত লালরশ্মি। তেষ্টা পাওয়ার আগে জ্বলত একবার।” “অদ্ভুত গল্প! কেউ দেখেছে?” “হা হা! আমিও দেখিনি, তবে কিউরেটর যখন বলল, সেই … বিস্তারিত পড়ুন

রহস্য-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। সারা মুখে উপহাসের হাসি ছড়িয়ে কথা শেষ করলেন জহর দাশ। এখনও তিনি হাত বুলোচ্ছেন রিমোট কন্ট্রোলারে। বাইরে গম্ভীর ডেকে ‍উঠল একটা কুকুর। একবার… দু’বার… তিনবার। তারপর সব চুপ। চৌবাচ্চার দিক থেকে এতক্ষণ চোখ সরায়নি ইন্দ্রনাথ। এখন আচমকা বলল, “সত্যিই জেলখানায় যেতে চান?” “সত্যি! মাথায় ব্যামো আছে ভাবছেন?… “তা একটু … বিস্তারিত পড়ুন

একটি অসম্ভব সত্য ঘটনা– নিরব আহমেদ

  আজকে আমি ছোট্ট একটি অসম্ভব সত্য ঘটনা আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি। যার ব্যাখ্যা আমার কাছে নেই। এটি আমার এক বন্ধুর বাবার সাথে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। ঘটনাটি ছিল এইরকম যে, তিনি অর্থাৎ আমার বন্ধুর বাবা ঢাকা চাকরী করতেন। প্রায়ই সে ছুটিতে রাতে বাসায় ফিরতেন এবং বাসায় ফিরতে তার মোটামুটি বেশ রাত হয়ে যেত। একদিন … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!