হযরত সুলায়মান (আঃ) এর মোজেযা

হযরত সুলায়মান (আঃ) এর মোজেযা “এবং তিনি বললেন, হে জনগণ! আমাকে পাখির ভাষা শিখানো হয়েছে”।–(সূরা আন নামলঃ ১৬) হযরত সুলায়শান পশুপাখির ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান রাখতেন এ বিষয়ে বাইবেল নীরব। তবে ইসরাঈলী কিংবদন্তিতে এ সম্পর্কে স্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে।–(জিউরিশ ইনসাইক্লোপেডিয়া, ১১শ’ খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৩৯) জ্বিনেরা তাঁর অনুগত ছিল “সুলায়মানের জন্যে জ্বিন, মানুষ ও পাখির সুনিয়ন্ত্রিত বাহিনীর সমাবেশ … বিস্তারিত পড়ুন

‘মান্না’ ও ‘সালওয়া’

‘মান্না’ ও ‘সালওয়া’ “আমি তোমাদের ওপর মান্না ও সালওয়া নাযিল করেছি”।–(সূরা ত্বাহাঃ ৮০) বাইবেলের বিবরণ এই যে, মিসর থেকে বেরিয়ে আসার পর যখন বনী ইসরাঈল সীন মরুভূমিতে এলিম ও সিনাই এর মাঝখানে পথ অতক্রম করছিল এবং খাদ্য ভাণ্ডার নিঃশেষ হয়ে যাওয়ায় তাদের অনাহারে কাটানো উপক্রম হয়েছিল, তখন মান্না ও সালওয়া নাযিল হওয়া শুরু হয় এবং … বিস্তারিত পড়ুন

হুনায়েনের যুদ্ধে মহানবী (সাঃ)

মক্কা ও তায়েফের মধ্যবর্তী এক জায়গার নাম হুনাইন। মক্কা বিজিত হলে আরবের গোত্রগুলো স্বেচ্ছায় ইসলামের প্রতি ঝুঁকে পড়ল। কিন্তু হাওয়াযিন ও সক্কিফ গোত্রদ্বয় বিচলিত হয়ে গেল। তারা ইসলামকে দুনিয়া থেকে উৎখাত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হলো। হাওয়াযিন ও সক্কিফ গোত্রদ্বয় তীর নিক্ষেপণে ও যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী ছিল। মক্কা বিজয়ের পর তাদের বদ্ধমূল ধারণা হলো, এখন আক্রমণ ত্বরান্বিত … বিস্তারিত পড়ুন

পিপীলিকার এলাকায় হযরত সুলাইমান (আঃ)

একদিন হযরত সুলাইমান (আঃ) তাঁর সৈন্য সামন্তের বিরাট এক বাহিনীসহ কোন এক স্থানে ভ্রমণে বের হলেন। তাঁর এ বহরে প্রত্যেক মাখলুকের জন্য তাদের মর্যাদা অনুযায়ী স্থান নির্ধারিত ছিল। কোন এক শ্রেণী নির্ধারিত স্থানে সারিবদ্ধ হওয়া ছাড়া আগে পিছে হওয়ার সাহস পেত না। সুশৃঙ্খল বিরাট সেনাবাহিনীসহ হযরত সুলাইমান (আঃ) চলেছেন। চলতে চলতে এক গ্রাম্য এলাকায় এসে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইব্রাহীম (আঃ)-এর মুযিযা

গোশতের কিমা আকাশে উড়ে আল্লাহর নবী হযরত ইব্রাহীম (আঃ) যখন স্বীয় প্রভুর পুনর্জীবিত করার পদ্ধতি স্বচক্ষে দেখার জন্য প্রার্থনা করলেন তখন মহান বিধাতা তাঁকে সম্বোধন করে বললেন হে ইব্রাহীম (আঃ) তবে কি তুমি এর প্রতি বিশ্বস্ত নও? আমার সব ক্ষমতার প্রতি তুমি কি আস্থা স্থাপন করতে পারছ না? হযরত ইব্রাহীম (আঃ) অত্যন্ত মিনতির সাথে বললেন, … বিস্তারিত পড়ুন

বনি ইসরাইলদের বানর হওয়ার ঘটনা-৩য় পর্ব

বনি ইসরাইলদের বানর হওয়ার ঘটনা-২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন আর যারা মাছ ধরছিল তারাও মাছ ধরা শেষ করে রাত্রি বেলা নিজ ঘরে আসে বিশ্রাম করে। ভোর বেলা মুছুল্লিরা নামাজ শেষ করে যখন বাইরে যাবার প্রস্তুতি নিলেন তখন তাদের নিকট পাড়া শুদ্ধ নিস্তব্ধ বলে মনে হল। কারণ অন্য দিন এমন সময় সকল জেলেরা হৈচৈ করে … বিস্তারিত পড়ুন

বনি ইসরাইলদের বানর হওয়ার ঘটনা-২য় পর্ব

 বনি ইসরাইলদের বানর হওয়ার ঘটনা-১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন শরীয়ত বিরোধী নেতা একদিন বলল, মাছ ধরার সাথে শরীয়তের সম্পর্ক কি? এ ধরনের আদেশ কোন নবীর জামানায় দেখা যায় না। এটা একটি খাম খেয়ালী হুকুম। এর কোন যুক্তিগত দিক নেই। অতএব এ হুকুম আমারা মানতে রাজি নয়। আমরা শনিবার দিন প্রকাশ্যে মাছ ধরা আরম্ভ করব। … বিস্তারিত পড়ুন

বনি ইসরাইলদের বানর হওয়ার ঘটনা-১ম পর্ব

হযরত দাউদ (আঃ) এর কঠোর হেদায়াতের ফলে তাঁর শেষ জীবনে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে শরীয়তের হুকুম প্রতিষ্ঠিত করতে তিনি সক্ষম হয়েছিলেন।  দেশের অধিকাংশ মানুষ শরীয়তের আইন মেনে চলত এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রাখত। তখনকার সরীয়তের বিধান অনুসারে শনিবার ছিল জুমার নামাযের দিন। শরীয়তের বিভিন্ন আদেশ নিষেধ এর সাথে জুমার দিনে ব্যাবসা করা, শিকার করা ও মাছ ধরা … বিস্তারিত পড়ুন

তালুত ও জালুতের কাহিনী-৬ষ্ঠ পর্ব

বিশেষ  করে তাকে হত্যা ষড়যন্ত্রে বার বার ব্যর্থ হওয়ার ঘটনা গুলো একা একা ভেবে খুবই অস্থিরতা বোধ করলেন।  তখন তিনি পরিষদ কে বললেন, আমি দাউদ এর নিকট কন্যা শাদী দিব এবং তাকে রাজ্যর অর্ধেক লিখে দেব। আপনারা এ ব্যাপারে সময় নির্ধারন করে আমাকে অবগত করুন। তালুতের কথা অনুসারে পরিষদ সময় নির্ধারন করে তাকে জানাল। তালুত … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুসা (আঃ) এর মোজেযাপূর্ণ নয়টি ঘটনা-১২তম পর্ব

হযরত মুসা(আঃ) এর মোজেযাপূর্ণ নয়টি ঘটনা-১১তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন কিন্তু দিনের দাওয়াত গ্রহনের জন্য কেউ এগিয়ে এল না বরং হযরত মুছা (আঃ) এর প্রতি আরও কঠিন খারাপ ব্যবহার করতে লাগল। হযরত মুছা (আঃ) তাদের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আল্লাহার দরবারে তৃতীয় বার গজবের জন্য দোয়া করলেন। আল্লাহ তায়ালা তখন দেশে ব্যাঙের প্রাদুর্ভাব … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!