তালুত ও জালুতের ঘটনা – পর্ব ৩

তাদের তো ধারণা ছিল যে হযরত শামভীল (আঃ) বাদশাহ নিয়োগ করলে তাদের মধ্য হতে কোন একজনকে করবেন। কিন্তু তিনি যখন তাদের ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত খবর দিলেন যে, তাদের বাদশাহ বেনইয়ামীনের বংশ হতে নিয়োগ করা হয়েছে। তখন তারা হিংসা ও ঈর্ষায় জ্বলে উঠল। তারা প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠল হযরত শামভীল (আঃ) তাদের আপত্তিকর জবাব প্রদান করতে … বিস্তারিত পড়ুন

তালুত ও জালুতের ঘটনা – পর্ব ২

এভাবে তারা পুনঃপুনঃ হযরত শামভীল (আঃ)-এর কাছে আবেদন করার পর তিনি আল্লাহর কাছে তাদের জন্য দোয়া করলেন। আল্লাহ তাঁর দোয়া কবুল করলেন এবং তাঁকে অবগত করালেন যে, তালুত নামক এক ব্যক্তিকে তাদের জন্য বাদশাহ নিয়োগ করা হয়েছে। তালুত এক গরীব আলেম ছিলেন। তিনি হযরত ইউসুফ (আঃ)-এর কনিষ্ঠ ভ্রাতা বেনইয়ামীনের বংশধর। বিখ্যাত মোহাদ্দেস হযরত সায়লাবী (রঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

তালুত ও জালুতের ঘটনা – পর্ব ১

হযরত শামভীন (আঃ) নবুয়ত লাভের পর আল্লাহ পাকের নির্দেশক্রমে বনী ইসরাইলীদের ঈমান ও আমলের সংশোধন কাজে নিজকে নিয়োজিত করলেন। বনী ইসরাইলীদের উপর আমলিকা সম্প্রদায়ের কাছে লুটতারাজ তখনও বন্ধ হয়নি বরং সুযোগ পেলেই তারা লুটতারাজ করত। জালুতের কাছে তাদের বার বার পরাজয় তাদেরকে আরও দুর্বল করে ফেলেছিল। এমতাবস্থায় বনী ইসরাইলীরা হযরত শামভীল (আঃ)-এর কাছে আবেদন করল … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত হিযকীল (আঃ)

তাওরাত কিতাবে উল্লেখিত হয়েছে যে, হযরত হিযকীল (আঃ)-এর পিতা ছিলেন একজন জ্যোতিষী। কারো কারো মতে তার পিতার নাম ছিল সাওরী। কারো কারো মতে কোরআন কারীমে উল্লেখিত যুলকিফলই হচ্ছে হযরত হিযকীল (আঃ)। হিযকীল ইবরানী ভাষার শব্দ। এর দুটি অংশ হিযকী ও ঈল। হিযকী অর্থ কুদরত আর ঈল অর্থ আল্লাহ। অর্থ অনুসারে তার নাম দাঁড়ায় আল্লাহর কুদরতী … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত হারূন (আঃ)-এর ইহলোক ত্যাগ

আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, বনী ইসরাইল পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করতে অস্বীকার করলে আল্লাহ তাআলা হযরত মূসা (আঃ)-এর মাধ্যমে তাদেরকে জানিয়ে দিলেন যে, চল্লিশ বছর পর্যন্ত তোমাদেরকে এ ময়দানে নজরবন্দি হয়ে থাকতে হবে। তাদের সঙ্গে হযরত মূসা (আঃ) এবং হযরত হারূন (আঃ)-কেও থাকার নির্দেশ দিলেন, কেননা তাঁরা দুজনই বনী ইসরাইলের এবং বর্তমান বনী ইসরাইল ও … বিস্তারিত পড়ুন

কয়েকটি বিশেষ ধরনের বেদআত

হযরত মাওলানা মুহেব্বুদ্দিন ছিলেন হাজী এমদাদুল্লাহ মক্কী (রহঃ)-এর খলীফা। তিনি কাশফওয়ালা বুযুর্গ ব্যক্তি ছিলেন। একদিন তিনি ভাবলেন, হাদীস শরীফে সে দুই রাকাত নামাজের ফল বড় ফজিলত আছে যা পরিপূর্ণ ওযূ সহ পড়া হয় এবং মনে কোন আলাপের সৃষ্টি হয় না। হায় আফসোস! আমার সারা জীবনে এ রকম দুরাকাত নামায নছীব হলো না। দেখি চেষ্টা করি। … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইদরীস (আঃ)

হযরত ইদরীস (আঃ) একদিকে যেমন জ্ঞানসম্পন্ন ছিলেন, তেমনি তিনি নানা গুণে গুণান্বিত ছিলেন। বেশির ভাগ সময়ই তিনি মানবিক শিক্ষা প্রদান এবং মানুষের মাঝে ওয়াজ ও নসিহত করে কাটাতেন এবং ইবাদত-বন্দেগীতে লিপ্ত থাকতেন। তিনি নিজের জামা-কাপড় নিজেই সেলাই করে পরতেন। অন্যের জামা-কাপড়ও সেলাই করে দিতেন, কিন্তু এর জন্য তিনি কোনো পারিশ্রমিক নিতেন না। তিনি সারা দিন … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইব্রাহীম (আঃ)-এর মুযিযা

গোশতের কিমা আকাশে উড়ে আল্লাহর নবী হযরত ইব্রাহীম (আঃ) যখন স্বীয় প্রভুর পুনর্জীবিত করার পদ্ধতি স্বচক্ষে দেখার জন্য প্রার্থনা করলেন তখন মহান বিধাতা তাঁকে সম্বোধন করে বললেন হে ইব্রাহীম (আঃ) তবে কি তুমি এর প্রতি বিশ্বস্ত নও? আমার সব ক্ষমতার প্রতি তুমি কি আস্থা স্থাপন করতে পারছ না? হযরত ইব্রাহীম (আঃ) অত্যন্ত মিনতির সাথে বললেন, … বিস্তারিত পড়ুন

নীল দরিয়ার রাস্তা

যখন সত্য ও মিথ্যা, মু’যিযা ও যাদুর চুড়ান্ত লড়াই ফেরআউন ও তার বংশীয়দের কোমর ভেঙ্গে দিল এবং হযরত মূসা (আঃ) ও হযরত হারূন (আঃ) এর নেতৃত্ব গোটা বনী ঈসরাইল ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেল। তখন আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে তারা কোন এক রাতে হিজরতের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলেন। অতঃপর হযরত মূসা (আঃ) তাঁর লক্ষ লক্ষ অনুসারী নিয়ে ভুমধ্যসাগর তীরে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ছোলায়মান (আঃ)-এর জন্ম ও রাজত্ব -শেষ পর্ব

হযরত ছোলায়মান (আঃ)-এর জন্ম ও রাজত্ব -২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন বিচার কে তিনি ইবাদাত  মনে করতেন। তাই তিনি ওখানে বসে আল্লাহ তায়ালাকে সাক্ষী রেখে বিচারের রায় প্রদান করতেন। তাঁর রাজ মহলের মাঝে ছিল এক বিশাল মেহমান খান। সেখানে প্রতি দিন হাজার জাহার মানুষ খাওয়াত। প্রতিদিন সেখান থেকে সাতাশ মণ জবেহকৃত পাখির পালক ও … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!