হযরত ঈসা (আঃ)-এর মোজেযা

হযরত ঈষা (আ)-এর মোজেযা হযরত ঈসার বিনা বাপে জন্ম লাভ “মরিয়মকে ও তার ছেলেকে আমি একটা নিদর্শন বানালাম এবং উভয়কে একটা উঁচু জায়গায় রাখলাম যেখানে তারা স্বস্তি লাভ করেছিল এবং যেখানে ঝর্ণাসমূহ প্রবাহিত ছিল”।–(সূরা মুমিনুনঃ ৫০) এখানে এ কথা বলা হয়নি যে, মরিয়ম একটা নিদর্শন ছিল এবং মরিয়মের ছেলে আর একটা নিদর্শন ছিল। এ কথাও … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইউনুস (আঃ) এর মোজেযা

ইউনুস (আ)-এর ঘটনার অলৌকিক দিক “নিশ্চয়ই ইউনুসও একজন রসূল ছিলেন। সেই সময়টা স্মরণ কর, যখন তিনি একটা যাত্রী বোঝাই জাহাজের দিকে ছুটে পালালেন। লটারীতে অংশগ্রহণ করে পরাজিত হলেন। অবশেষে তাকে মাছে গিলে ফেলল। তিনি ছিলেন অনুতপ্ত। তিনি যদি আল্লাহর তসবীহ পাঠকারী না হতেন তাহলে কেয়ামত পর্যন্ত তাকে সেই মাছের পেটেই থাকতে হত। অবশেষে তাকে আমি … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত সুলায়মান (আঃ) এর মোজেযা

হযরত সুলায়মান (আঃ) এর মোজেযা “এবং তিনি বললেন, হে জনগণ! আমাকে পাখির ভাষা শিখানো হয়েছে”।–(সূরা আন নামলঃ ১৬) হযরত সুলায়শান পশুপাখির ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান রাখতেন এ বিষয়ে বাইবেল নীরব। তবে ইসরাঈলী কিংবদন্তিতে এ সম্পর্কে স্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে।–(জিউরিশ ইনসাইক্লোপেডিয়া, ১১শ’ খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৩৯) জ্বিনেরা তাঁর অনুগত ছিল “সুলায়মানের জন্যে জ্বিন, মানুষ ও পাখির সুনিয়ন্ত্রিত বাহিনীর সমাবেশ … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মূসা (আঃ)-এর মোজেযা

হযরত মূসা (আ)-এর মোজেযাসমূহ “অতপর আমি মূসা ও তার ভাই হারুনকে আমার নিদর্শনসমূহ ও অকাট্য প্রমাণসহ ফেরাউন ও তাঁর দলবলের কাছে পাঠালাম”।–(সূরা আল-মুমিনূনঃ ৪৫-৪৬) ‘নিদর্শনসমূহের’ পর ‘অকাট্য প্রমাণ’ এর উল্লেখের তাৎপর্য এ হতে পারে যে, এসব নিদর্শন তাঁদের সাথে থাকাই দু’জনের নবুয়াতের অকাট্য প্রমাণ ছিল। আবার এও হতে পারে যে, মিসরে তিনি লাঠি ছাড়া আর … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর মোযেজা

হযরত ইবরাহীম (আ)-এর মোযেজা চারটি পাখী জীবিত করার ঘটনা “সেই ঘটনাটিও স্মরণ কর, যখন ইবরাহীম বলেছল, খোদা! তুমি কিভাবে মৃতকে জীবিত কর, তা আমাকে দেখাও। আল্লাহ বলেন, তুমি কি বিশ্বাস কর না? ইবরাহীম বলেন, বিশ্বাস তো করি। কিন্তু মনের সন্তুষ্টি প্রয়োজন। আল্লাহ বলেন, তাহলে চারটি পাখি নিয়ে তাদেরকে তোমার পোষ মানিয়ে নাও। তারপর তাদের খণ্ডিত … বিস্তারিত পড়ুন

হূদ (আঃ)-এর দাওয়াতের ফলশ্রুতি

হযরত হূদ (আঃ) স্বীয় কওমে  ‘আদকে শিরক পরিত্যাগ করে সার্বিক জীবনে তাওহীদ প্রতিষ্ঠার আহবান জানান। তিনি তাদেরকে মূর্তিপূজা ত্যাগ করার এবং যুলুম ও অত্যাচার পরিহার করে ন্যায় ও সুবিচারের পথে চলার উদাত্ত আহবান জানান। কিন্তু নিজেদের ধনৈশ্বর্যের মোহে  এবং দুনিয়াবী শক্তির অহংকারে মদমত্ত হয়ে তারা নবীর দাওয়াতকে প্রত্যাখ্যান করে। তারা বলল, তোমার ঘোষিত আযাব কিংবা  … বিস্তারিত পড়ুন

পূর্বের নবীগনের মোযেজা — হযরত সালেহ (আঃ)

 হযরত সালেহ (আ)-এর উষ্ট্রীর মোজেযা “সামুদ জাতির কাছে আমি তাদের ভাই সালেহকে পাঠিয়েছিলাম। সে তাদেরকে বললো, হে আমার স্বজাতিয় ভাইয়েরা! তোমরা আল্লাহর দাসত্ব কর। আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোনো খোদা নেই। তোমাদের কাছে তোমাদের প্রভুর সুস্পষ্ট প্রমাণ উপস্থিত। আল্লহার যমীনে বিচরণ করতে থাক। কোনো খারাপ উদ্দেশ্যে তাকে স্পর্শ কর না। নইলে তোমরা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির কবলে পড়বে”।–(সূরা … বিস্তারিত পড়ুন

হুনায়েনের যুদ্ধে মহানবী (সাঃ)

মক্কা ও তায়েফের মধ্যবর্তী এক জায়গার নাম হুনাইন। মক্কা বিজিত হলে আরবের গোত্রগুলো স্বেচ্ছায় ইসলামের প্রতি ঝুঁকে পড়ল। কিন্তু হাওয়াযিন ও সক্কিফ গোত্রদ্বয় বিচলিত হয়ে গেল। তারা ইসলামকে দুনিয়া থেকে উৎখাত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হলো। হাওয়াযিন ও সক্কিফ গোত্রদ্বয় তীর নিক্ষেপণে ও যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী ছিল। মক্কা বিজয়ের পর তাদের বদ্ধমূল ধারণা হলো, এখন আক্রমণ ত্বরান্বিত … বিস্তারিত পড়ুন

যুলকিফল (আঃ)

কুরআন মাজিদে ‘যুলকিফল’ নামটি দু’বার উল্লেখ হয়েছে। দু’বারই অন্যান্য নবীদের সাথে তাঁর কথা বলা হয়েছে। একবার উল্লেখ হয়েছে সূরা আল-আম্বিয়াতে। সেখানে বলা হয়েছে এভাবে— “আর ইসমাঈল, ইদরীস ও যুলকিফল—এরা সবাই ছিল ধৈর্যশীল। আমার রহমতে আমি তাদের সিক্ত করেছিলাম। তারা ছিল সৎকর্মশীল।” (সূরা আল-আম্বিয়া, আয়াত ৮৫–৮৬) অন্য স্থানে তাঁর কথা উল্লেখ হয়েছে সূরা সোয়াদ। সেখানে বলা … বিস্তারিত পড়ুন

পিপীলিকার এলাকায় হযরত সুলাইমান (আঃ)

একদিন হযরত সুলাইমান (আঃ) তাঁর সৈন্য সামন্তের বিরাট এক বাহিনীসহ কোন এক স্থানে ভ্রমণে বের হলেন। তাঁর এ বহরে প্রত্যেক মাখলুকের জন্য তাদের মর্যাদা অনুযায়ী স্থান নির্ধারিত ছিল। কোন এক শ্রেণী নির্ধারিত স্থানে সারিবদ্ধ হওয়া ছাড়া আগে পিছে হওয়ার সাহস পেত না। সুশৃঙ্খল বিরাট সেনাবাহিনীসহ হযরত সুলাইমান (আঃ) চলেছেন। চলতে চলতে এক গ্রাম্য এলাকায় এসে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!