হুনায়েনের যুদ্ধে মহানবী (সাঃ)

মক্কা ও তায়েফের মধ্যবর্তী এক জায়গার নাম হুনাইন। মক্কা বিজিত হলে আরবের গোত্রগুলো স্বেচ্ছায় ইসলামের প্রতি ঝুঁকে পড়ল। কিন্তু হাওয়াযিন ও সক্কিফ গোত্রদ্বয় বিচলিত হয়ে গেল। তারা ইসলামকে দুনিয়া থেকে উৎখাত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হলো। হাওয়াযিন ও সক্কিফ গোত্রদ্বয় তীর নিক্ষেপণে ও যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী ছিল। মক্কা বিজয়ের পর তাদের বদ্ধমূল ধারণা হলো, এখন আক্রমণ ত্বরান্বিত … বিস্তারিত পড়ুন

মালিকুসসালেহ

আল-মালিক আল-সালিহ  সুলতান মালিকুসসালেহ (আরবি: الملك الصالح, ALA-LC: Sultan al-Malik al-Ṣāliḥ; আচেহনিস: মালিক উল সালেহ, মালিকুস সালেহ) ছিলেন আচেহের একজন শাসক, যিনি ১২৬৭ সালে সামুদ্রা পাসাই নামে প্রথম মুসলিম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন। তার আসল নাম ছিল মারা সিলু (বা মেরা সিলু/মেহরা সিলু)। কিংবদন্তি অনুসারে, তিনি একবার একটি ইঁদুরকে বিড়ালের মতো দেখতে পান এবং সেটিকে ধরে … বিস্তারিত পড়ুন

কাবা ঘরের কুকুর তাড়ানো পীর

বর্তমান সময় হলো প্রতারণার যুগ। পূর্বের যুগে এরুপ প্রতারণা ছিল না। বেদআতীগণও ‘আল্লাহ আল্লাহ করতো। ভুল-ক্রুটি থাকা সত্ত্বেও তাদের মধ্যে কিছু না কিছু দানী আছর থাকতো। কিন্তু বর্তমানের বেদআতীগণ প্রতারণা, ফাসেকী, ফাজেরীসহ বিভিন্ন প্রকার কবীরা গুনাহতে লিপ্ত হয়ে পড়েছে। অর্থ রোজগারের নানা রকম কৌশল আবিষ্কার করছে। এরুপ এক বেদআতী পীরের ঘটনা বর্ণিত আছে। এক গৃহবধু … বিস্তারিত পড়ুন

কয়েকটি বিশেষ ধরনের বেদআত

হযরত মাওলানা মুহেব্বুদ্দিন ছিলেন হাজী এমদাদুল্লাহ মক্কী (রহঃ)-এর খলীফা। তিনি কাশফওয়ালা বুযুর্গ ব্যক্তি ছিলেন। একদিন তিনি ভাবলেন, হাদীস শরীফে সে দুই রাকাত নামাজের ফল বড় ফজিলত আছে যা পরিপূর্ণ ওযূ সহ পড়া হয় এবং মনে কোন আলাপের সৃষ্টি হয় না। হায় আফসোস! আমার সারা জীবনে এ রকম দুরাকাত নামায নছীব হলো না। দেখি চেষ্টা করি। … বিস্তারিত পড়ুন

নীল দরিয়ার রাস্তা

যখন সত্য ও মিথ্যা, মু’যিযা ও যাদুর চুড়ান্ত লড়াই ফেরআউন ও তার বংশীয়দের কোমর ভেঙ্গে দিল এবং হযরত মূসা (আঃ) ও হযরত হারূন (আঃ) এর নেতৃত্ব গোটা বনী ঈসরাইল ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেল। তখন আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে তারা কোন এক রাতে হিজরতের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলেন। অতঃপর হযরত মূসা (আঃ) তাঁর লক্ষ লক্ষ অনুসারী নিয়ে ভুমধ্যসাগর তীরে … বিস্তারিত পড়ুন

বনি ইসরাইলদের বানর হওয়ার ঘটনা-৩য় পর্ব

বনি ইসরাইলদের বানর হওয়ার ঘটনা-২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন   আর যারা মাছ ধরছিল তারাও মাছ ধরা শেষ করে রাত্রি বেলা নিজ ঘরে আসে বিশ্রাম করে। ভোর বেলা মুছুল্লিরা নামাজ শেষ করে যখন বাইরে যাবার প্রস্তুতি নিলেন তখন তাদের নিকট পাড়া শুদ্ধ নিস্তব্ধ বলে মনে হল। কারিণ অন্য দিন এমন সময় সকল জেলেরা হৈচৈ … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!