বড়পীর সাহেবের খেদমতে সাহাবী জ্বিন

হযরত শায়খ আবদুল কাদীর জীলানী (রহঃ) হজ্জের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলে তার সঙ্গে তার মুরিদরাও রওনা হন। সেই সফরে যখনই কোনও মঞ্জিলে যাত্রা-বিরতি দিতেন, তাঁদের কাছে সাদা পোশাক পরিহিত এক যুবক হাজির হত। কিন্তু সে তাঁদের সাথে কোনও কিছুই খাওয়া-দাওয়া করত না। বড়পীর হযরত আবদুল কাদীর জীলানী (রহঃ) আপন মুরিদদের নির্দেশ দিয়ে রেখেছিলেন যে, তারা যেন … বিস্তারিত পড়ুন

বনু নযীর যুদ্ধ

মদিনার ইহুদী ছিল বনু নযীর কায়নুকা এ দু’গোত্রেই।  তাঁদেরকে দেশান্তরিত করা হয়, কারণ তাঁরা সন্ধি ভঙ্গ করেছিল।  আর তাঁদেরকে দেশান্তরিত করার ব্যাপারে চিন্তা ভাবনা এবং পরামর্শের জন্য বিরাট ভূমিকা ছিল হযরত ওমর (রাঃ) এর।  বদর আর ওহুদ যুদ্ধের মাধ্যমে মুশরিকগণ পরাজয়ের পর তাঁরা নতুন করে পরিকল্পনা নেয় যে মুশরিকরা এমন এক শক্তশালী বাহিনী তৈরি করবে … বিস্তারিত পড়ুন

বিসমিল্লাহর বিস্ময়কর ক্ষমতা-পর্ব ১

বর্ণনায় হযরত ইবনু ওমর (রাঃ) একবার ওমর বিন খত্তাব (রাঃ) নিজেদের মধ্যে কুরআনের ফাজায়েল সম্পর্কে আলোচনা করছিলেন। তাদের মধ্যে একজন বলেন, সূরা বারাআত- এর শেষাংশ সর্বোত্তম। আরেকজন বলেন, কা-ফ-হা-ইয়া-আইন-সোয়াদ ও ত্ব-হা সর্বোত্তম। এভাবে প্রত্যেক আপন আপন জানা তথ্য অনুসারে বিভিন্ন উক্তি ব্যক্ত করেন। ওদের মধ্যে হযরত ওমর বিন মাঅদী কারব আয-যুবাইদী (রাঃ) ও উপস্থিত ছিলেন। … বিস্তারিত পড়ুন

বাচ্চাচোর জ্বিন

বর্ণনায় সা’দ বিন নাসরঃ একদল জ্বিন বনী আসাদের সর্দারের কাছে (বাইরের মানুষের রূপ ধরে) এসে বলল, আমাদের একটা উটনী হারিয়ে গেছে। তা আপনি যদি (উটনী খোঁজার সুবিধার্থে) সাকীফ গোত্রের কাউকে আমাদের সঙ্গে দেন, তো বড় ভাল হয়। তিনি এক বালককে ওদের সাথে পাঠালেন ওদের মধ্যে একজন বাচ্চাটিকে তার পিছনে সওয়ার করে নিল। তারপর রওয়ানা দিল। … বিস্তারিত পড়ুন

চার জ্বিনের মৃত্যু কুরআনের আয়াত শুনে

বলেছেন হযরত খুলাইদ (রহঃ) একবার আমি দাঁড়িয়ে নামাজ শুরু করি (প্রত্যেক জীবই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে) আয়াতটি বার বার পুনরাবৃত্তি করতে থাকি। এমন সময় এক জোরালো গলায় বলে উঠে- এই আয়াতকে বারবার দোহরাবেন না। আপনি আমাদের চারজন জ্বিনকে কতল করে ফেলেছেন, যারা আপনার এই আয়াত পুনরাবৃত্তির কারণে আসমানের দিকে মাথা তুলতে পারেনি, শেষ পর্যন্ত মারাই … বিস্তারিত পড়ুন

ঘোড়ার উপরে জ্বীনের অন্য এক বর্ণনা

মূসা বিন নাসীর (রহঃ) একবার জিহাদের উদ্দেশ্যে সমুদ্রপথে যাত্রা করেন। যেতে যেতে এক সময় তিনি কৃষ্ণসাগরে গিয়ে পৌঁছেন। এবং নৌকাগুলিকে স্রোতের অনুকূলে ছেড়ে দেন। এরপর তিনি নৌকার কাছে গিয়ে আওয়াজ শোনেন। এবং কৌতূহলী হতে কয়েকটা ঘোড়া দেখতে পান। সেগুলোর মধ্যে একটি ঘোড়া তুলে নেন। কিন্তু সীলমোহর ভাঙতে ভয় পান। তাই তলায় একটি ছিদ্র করার নির্দেশ … বিস্তারিত পড়ুন

ইসলামের বিপক্ষে হযরত ওমর (রাঃ) এর কৃতিত্ব

জন্মগতভাবেই হযরত ওমর (রাঃ) মূর্তিপূজার অনুসারী ছিলেন। জ্ঞান, বুদ্ধি, খ্যাতিতে পিতার পদাঙ্কের যেমন অনুসারী ছিলেন, তেমন মূর্তিপূজা ও আল্লাহ তায়ালার বিরোধিতায়ও পিতার নিকট থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে লাভ করেছিলেন। তাঁর আন্তরিক বিশ্বাস ছিল মূর্তিপূজার দিকে। এ কারণে তিনি মন থেকে নিরাকার আল্লাহ তাআলাকে ঘৃণা করতেন। তাঁর শৈশব আর যৌবনকাল কাটে মূর্তিপূজা করে। আবু লাহাব, আবু জাহল এবং … বিস্তারিত পড়ুন

বড় আলিম জ্বিনদের মধ্যে না মানব সমাজে

বর্ণনায় আলী বিন সারাহঃ একবার কতিপয় জ্বিন একত্রিত হয়ে বলে, আমাদের আলিম মানুষের আলিমের চাইতে বড়। কেউ কেউ এর বিপরীত মতও ব্যক্ত করে। শেষ পর্যন্ত ওরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার জন্য মানুষ আলিম কাইফ বিন খসআমের কাছে যেতে মনস্থ করল। সেখানে তখন এক বৃদ্ধ বসেছিলেন। তিনি বললেন, তোমরা এখানে কেন এসেছ? জ্বিনরা বলল, আমাদের একটা … বিস্তারিত পড়ুন

আজব দাওয়াই

বর্ণনায় হযরত যায়েদ বিন অহাব (রহঃ) আমি এক যুদ্ধে শরীক হয়েছিলাম। (সম্ভবত ফেরার পথে) এক দ্বীপে নামি। ওখানে ছিল এক বিরাট বড় নির্জন ঘর। আমাদের দলের লোক বলে- ওই ঘরের বাসিন্দাদের দ্বারা তোমাদের ক্ষতি হতে পারে। অতএব তোমরা নিজেদের আগুন এখান থেকে তুলে নাও (অর্থাৎ রাত কাটানোর জন্য এ জায়গা বাদ দিয়ে অন্য কোথাও যাওয়া … বিস্তারিত পড়ুন

এক নববিবাহিত সাহাবী ও সাপরূপী জ্বিন হত্যার ঘটনা

হযরত হিশাম বিন যুহরার গোলাম হযরত আবু সায়িবের বর্ণনাঃ একবার আমি হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বাড়িতে গিয়ে দেখি, উনি নামাজ পড়ছেন। তো আমি ওর নামাজ শেষ হবার অপেক্ষায় বসে ছিলাম। এমন সময় ঘরের কোণে খেজুর কাদিতে নড়াচড়া দেখে আমি সেদিকে মনোযোগ দিলাম। দেখলাম, সেটা ছিল একটা সাপ। সেটাকে মেরে ফেলার জন্য আমি হামলা করতে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!