হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথে কাফেরদের ষড়যন্ত্র এবং শয়তানের উপস্থিতি-২য় পর্ব

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথে কাফেরদের ষড়যত্র এবং শয়তানের উপস্থিতি-১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন একথা শুনে ওমরের শিরায় আগুন জ্বলে উঠল। উন্মুক্ত তরবারী নিয়ে ভগ্নীর গৃহে প্রবেশ করল। ভগ্নী তখন আল্লাহর কালামের সূরায়ে তোয়াহা তিলাওয়াত করছিলেন। ওমরের আগমনের শব্দ শুনে সে কুরআন শরীফ বন্ধ করে ফেললেন এবং গোপন করে ফেললেন। ওমর জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর আবিসিনিয়ায় হিজরত

 নবুয়তের পঞ্চম বর্ষের ঘটনা। কাফেরগণের অত্যাচার সীমা ছাড়িয়ে যায়। সাহাবাগণের উপর নির্মম ও নিষ্ঠুর অত্যাচারে মহানবী (সাঃ)-এর প্রাণ কেঁদে উঠল। তাঁর মনোবেদনার অন্ত রইল না। তাই তিনি সাহাবাগণকে বললেন, আবিসিনিয়া রাজ্যের বাদশাহ নাজ্জাশী একজন ন্যায় বিচারক হৃদয়বান বাদশাহ। তিনি কারও প্রতি উৎপীড়ন করেন না। তোমরা কাফেরদের উৎপীড়ন হতে রক্ষা পাওয়ার জন্য ইচ্ছা করলে সেখানে চলে … বিস্তারিত পড়ুন

আল্লাহর কুদরতী উটনী-৩য় পর্ব

আল্লাহ্‌র কুদরতী উটনী-২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন   ছামুদ সম্প্রদায়ে ওনায়যা বিনতে গনম বিন মুজলাম নান্মী এক বুড়ী ছিল। তাঁকে উম্মে উসমানও বলা হত। সে কাফের ছিল এবং হযরত ছালেহ (আঃ) এর ঘোরতর শত্রু ছিল। সে প্রচুর সম্পদের অধিকারীনী ছিল। তাঁর অতি রুপসী কয়েকটি কন্যা ছিল। সম্প্রদায়ের অন্যতম নেতা যাওয়ার বিন আমর ছিল তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন

ছামুদ সম্প্রদায়ের বসতি কোথায় ছিল

ছামুদ সম্প্রদায় হেজর নামক স্থানে বসবাস করত। কুরআন শরীফে তাদেরকে ‘আসহাবে হেজর’ বলা হয়েছে। হেজাজ ও সিরিয়ার মধ্যবর্তী স্থানে ওয়াদিয়ে কুরা পর্যন্ত যে বিশাল প্রান্তর রয়েছে তাই ছামুদ সম্প্রদায়ের বাসস্থান ছিল। বর্তমানে এ স্থানটি ‘ফাজজুন নাকা’ নামে প্রসিদ্ধ। আদ সম্প্রদায়ের লোকেরা আরবের দক্ষিণ এলাকায় বসবাস করত। সে সম্প্রদায়ের ধ্বংসের পর পরিত্রানকৃত লোকেরা আরবের উত্তরে এ … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর ওহী লাভ

যখন নবীজীর বয়স চল্লিশ বছর হতে ছয়মাস কম তখন হতে তাঁর রিসালাতের প্রকাশ নিদর্শন পরিলক্ষিত হতে লাগল। তিনি লোক সমাজে অবস্থান করা তাঁর নিজেরাই মনপুত হত না। তাই কয়েক দিনের খাদ্য নিয়ে মক্কা হতে সাড়ে চার কিলোমিটার দূরে হেরা পর্বতের এক নির্জন গুহায় চলে যেতেন। সেখানে তিনি আল্লাহর ধ্যানেও জিকিরে মশগুল থাকতেন। এভাবে ছয়মাস অতিবাহিত … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত শামাউন (আঃ)-এর শারীরিক গঠন ও নবুয়ত লাভ-২য় পর্ব

হযরত শামাউন (আঃ)-এর শারীরিক গঠন ও নবুয়ত লাভ-১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন বাদশাহ তাঁদের এ প্রস্তাব সমর্থন করে বলল, তোমাদের এ প্রস্তাবটি একান্ত সঠিক ও যথার্থ। তোমরা এ ধরণের একটি কৌশল খুঁজে বের কর। শামাউনকে শেষ না করতে পারলে সে আমাদের ধর্মের অস্তিত্বই শেষ করে দিবে। বাদশাহর নির্দেশে তাঁর পরিষদ্গণ এক বিচক্ষণ কুটনী রমণীকে … বিস্তারিত পড়ুন

সিরিয়ার জনৈক পাদ্রীর সাক্ষাৎ

নবীজীর বার বছর বয়সে আবু তালেব ব্যবসার উদ্দেশ্যে শাম দেশের (সিরিয়ার) সফরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিল। সফর একটি নিতান্ত কষ্টদায়ক কার্য বিধায় আবু তালেব ভ্রাতুষ্পুত্রকে সঙ্গে না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। যাওয়ার সময় যখন ঘর হতে বের হলেন, তখন রাসূল (সাঃ) চাচাকে জড়িয়ে ধরে স্নেহশক্তি কণ্ঠে বলতে লাগলেন, ওহে চাচাজান! আমি আপনার স্নেহ কোলে থেকে মাতা পিতার … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে দাদা আবদুল মুত্তালিবের প্রতিপালন

মাতা পিতা হারা এতীম শিশু মুহাম্মাদের করুন অবস্থা দেখে আবদুল মুত্তালিবের হৃদয় চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গেল। তিনি তাঁর লালন পালনের সম্পূর্ণ দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন। তাতে অত্যন্ত স্নেহ করতে লাগলেন। আবদুল মুত্তালিব তখন বৃদ্ধাবস্থায় পৌঁছে গিয়েছেন। দু’বছর পর অর্থাৎ হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা এর আট বছর বয়সে আবদুল মুত্তালিব ১২০ বছর বয়সে ইহলোক ত্যাগ করেন। আট বছরের শিশু … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর বাণিজ্যিক সফর

আবদুল মুত্তালিবের বংশধরগণ সারা আরবে অত্যন্ত সম্মানী ও বিত্তশালী বলে বিখ্যাত ছিলেন। কিন্তু তাদের অর্থ সম্পদ আমীরানা চলাফেরার মোকাবেলায় যথেষ্ট ছিল না। তাই বেশ কিছুকাল পূর্ব হতে তাদের মধ্যে আর্থিক দুর্বলতা দেখা দিয়েছিল। বিশেষ করে আবু তালেবের পরিবারে অধিক লোক সংখ্যা হওয়ায় তাঁর আর্থিক অবস্থা তুলনামূলক দুর্বল ছিল। চাচার আর্থিক দুর্বলতা দেখে নবীজী ভাবতেন কিভাবে … বিস্তারিত পড়ুন

কবর আযাবের একটি বাস্তব ঘটনা

কয়েক বছর আগে আমি একবার তাবলীগে জামাতে গিয়েছিলাম। মানচেয়ার কিছু সামনে একটি গ্রামে আমরা পৌঁছলাম। মসজিদে সামান রেখে তালীম শুরু করলাম। মসজিদের বাইরে বেশ কিছু লোক এখানে ওখানে বসেছিলেন। আমাদের কয়েকজন তাঁদের নিকট গিয়ে তাঁদেরকে মসজিদে এসে তালিমে অংশগ্রহণে, অনুরোধ জানালাম। কয়েকজন তখনি মসজিদে আসতে তৈরি হল। একজন বললো, আমি যোহরের নামাজের সময় যাবো এবং … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!