এক যুবকের সাথে এক চোখ কানা জ্বিন সুন্দরীর বিয়ে অতঃপর তালাক

কাজীউল কোজাত কাজী জালালুদ্দিন আহমদ ছিলেন, কাজী হোসামুদ্দিন রাজি হানাফির সন্তান। পিতা পুত্র উভয়েই ছিলেন কাজীউল কোজাত। পুত্র জালালুদ্দিন বলেন, যৌবনে একবার আব্বা আমাকে নানাবাড়ি থেকে মা এবং ভাইবোনদের নিয়ে আসার জন্য পাঠিয়েছিলেন। পথে এক জায়গায় প্রচন্ড বৃষ্টি এবং রাত হওয়ায় আমি একটি গুহায় আশ্রয় নিলাম। পথশ্রমের ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে পড়লাম। অনেক রাতে কে যেন আমাকে … বিস্তারিত পড়ুন

জ্বিনের মাধ্যমে নবুয়তের সংবাদ পেয়ে ইসলাম গ্রহণ

ছাওয়াদ বিন ক্বারির (রাঃ) স্বীয় ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, জাহেলিয়াতের যুগে এক জ্বীনের সাথে আমার সখ্যতা ছিল। সে আমাকে ভবিষ্যতের বহু ঘটনাবলির আগাম সংবাদ বলে দিত এবং আমি তা মানুষের নিকট বলে বেড়াতাম। আমার ভবিষ্যদ্বাণী ফলতে শুরু করলে মানুষ ব্যাপকভাবে  আমাকে ভক্তি করতে শুরু করল। ক্রমে ক্রমে আমাকে নরজ- নেয়াজও দিতে আরম্ভ করল। তিনি … বিস্তারিত পড়ুন

আসলে তারা জ্বিন

হযরত ইব্রাহীম খাওয়াজ (রঃ) বলেন, একবার আমি হজ্জের উদ্দেশ্য সফর করছিলাম। হঠাৎ আমার মনে এমন খেয়াল হল, আমি যেন সাধারণ মানুষের চলাচলের পথ ত্যাগ করে কোন নির্জন পথ ধরি। মানে এ ধারণা সৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথে আমি কাফেলা ত্যাগ করে একটি নির্জন পথ ধরলাম। একটানা তিনদিন তিনরাত পথ অতিক্রম করার পর আমার খেয়াল হল যে, … বিস্তারিত পড়ুন

মূর্তির পেট থেকে জ্বীনের কথা বলা

হযরত ওমর (রাঃ) বলেন, একদা আমি কতিপয় মূর্তির সামনে উপস্থিত ছিলাম সেখানে আমি দেখতে পেলাম, এক মূর্তিপূজক একটি বাছুর কে মূর্তির সামনে উৎসর্গ করে জবাই করল।  ঐ সময় হঠাৎ বিকট শব্দে একটি মূর্তির পেট থেকে নিম্নের কথা গুলো শোনা গেলঃ ” হে শক্তিশালী মানুষ। একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল, জনৈক ষ্পষ্টভাষী বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা ছাড়া ইবাদাতের … বিস্তারিত পড়ুন

জ্বীনদের প্রতারণা

হযরত তামীম দারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) যে সময় নবুয়ত লাভ করেন, সেই সময় আমি সিরিয়ায় ভ্রমন করছিলাম। পথে রাত হয়ে গেলে আমি তৎকালীন কুসংস্কার অনুযায়ী উচ্চস্বরে বললাম, আমি এ জঙ্গলের সর্দারের আশ্রয় গ্রহণ করেছি। অতঃপর আমি শুনতে পেলাম, কে যেন বলছে, জ্বীনেরা আল্লাহ্‌র সাহায্য ছাড়া কাউকেও আশ্রয় দিতে পারে না। আমি … বিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বনবীর উদ্দেশে শয়তানের হামলা

(হাদীস) বর্ণনায় হযরত আবুদ দাররা (রাঃ) একবার জনাব রসূলুল্লাহ (সাঃ) নামায পড়ার জন্য দাঁড়ান, সেই সময় আমি তাঁকে বলতে শুনি ‘আমি তোর (অনিষ্ট) থেকে আল্লাহ্‌র আশ্রয় চাইছি’। এরপর তিনি তিনবার বলেন- তোর উপর আমি আল্লাহ্‌র অভিশাপ দিচ্ছি। এরপর তিনি এমনভাবে হাত বাড়ান, যেন কোনও জিনিস ধরতে চাইছেন। তারপর তিনি নামায শেষ করলে, আমরা নিবেদন করলাম, … বিস্তারিত পড়ুন

চারশ বছরের কবি জ্বিন

বর্ণনায় সাকীফ গোত্রের জনৈক কবি জ্বিনঃ একবার আমি আবদুল মালিক বিন মারওয়ানের মহলের দরজায় দাঁড়িয়ে ছিলাম। এমন সময় তাঁর কাছে হযরত উসমান (রাঃ)-এর নিম্নতম পুরুষদের এসে বলেন, হে আমীরুল মুমেনীন! আজ আমি বড়ই আশ্চর্য এক ঘটনা দেখেছি। কী দেখেছ তুমি? আমি শিকারে বের হয়েছিলাম। এবং শিকার করতে করতে এক তৃণলতা পানি বিহীন বিরান ময়দানে পৌঁছে … বিস্তারিত পড়ুন

বায়তুল্লাহর তাওয়াফে এক মহিলা জ্বিন

বলেছেন হযরত আবদুল্লাহ বিন যুবাইর (রাঃ) একরাতে আমি হেরেম শরীফে প্রবেশ করি। সেই সময় সেখানে কয়েকজন মহিলাকে তাওয়াফ করতে দেখে অবাক হয়ে যাই। তাওয়াফ শেষ করার পর তারা বাবুল হুযাবাইন দিয়ে বের হয়ে যায়। আমি মনে মনে বললাম যে, আমি ওদের পিছনে পিছনে যাব এবং ওদের বাড়ি কোথায় দেখব। সুতরাং ওরা যেতে লাগল। আর, আমি … বিস্তারিত পড়ুন

বয়ান-শোনা জ্বিনদের বর্ণনা

বর্ণনায় হযরত আবূ আলী দাক্বাক্ব (রহঃ) আমি তখন নীশাপর শহরে বয়ান-বক্তৃতা ও ইসলাম প্রচারের জন্য অবস্থান করছিলাম। সেই সময়ে আমার এক ধরণের চোখের রোগ হয়। তাছাড়া আমার ছেলেমেয়েদের সাথে সাক্ষাৎ করার আকাঙ্ক্ষাও প্রবল হয়ে ওঠে। কিন্তু একরাতে আমি স্বপ্নে দেখি, এক ব্যক্তি আমার কাছে এসে বলছে- হে শায়খ আপনি এত সত্বরে ফিরে যেতে পারবেন না! … বিস্তারিত পড়ুন

ঘোড়ায় বন্দী জ্বিন

মূসা বিন নাসীর (রহঃ)-কে হযরত ওমর বিন আবদুল আযীয (রহঃ) বলেন- আপনার দেখা কিংবা শোনা সমুদ্রের কোনও বিস্ময়কর ঘটনার কথা আমাদের শোনান। কেননা এই মূসা বিন নাসীর (রহঃ)-কে মুসলিম বাহিনীর সিপাহসালার বানিয়ে বিভিন্ন যুদ্ধে পাঠানো হত। এবং তিনি মরক্কো পর্যন্ত বহু ভূখণ্ড ও রাজ্য জয় করেছিলেন। সুতরাং হযরত মূসা বিন নাসীর (রহঃ) বলেন- একবার আমরা … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!