হরিপুরের হরেক কান্ড–২য় পর্ব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। আবার ওই হাসির শব্দ পেলেই মহেন্দ্র তার মুদির দোকানের ঝাঁপ ফেলে হিসেব করতে বসে। শূলপাণি যেই হাসল, অমনি অন্নদাপিসি তাঁর জপ-আহ্নিক সেরে উঠে পড়েন। আর প্রবৃদ্ধ অন্নদাচরণ তাঁর ঠাকুদার আমলের পকেট-ঘড়িটার সময় ওই হাসির সঙ্গে রোজ মিলিয়ে নেন। আটটা বাজে-বাজে। ঘন ঘন ঘড়ি দেখছেন রাজদ্রোহী পবনকুমার। আটটা বাজলেই … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড–৩য় পর্ব-শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। নয়ন বলে উঠল, “কিন্তু আপনার তো পিস্তল নেই।” নগেন কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলল, তাতে কি? আমার দুটাে চোখই জোড়া পিস্তলের সমান। এই গদাইকেই জিজ্ঞেস করো না, কোনওদিন চোখে চোখ রেখে কথা কয়েছে?” “কিন্তু খুনির কাছে পিস্তল থাকতে পারে তো নগেনবাবু?” নগেন দারোগা হো হো করে হেসে উঠে বলল, “পারেই … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড–চতুর্থ পর্ব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন “সেটা ধরতে তোমার এতদিন সময় লাগল কেন? যাকগে, এখন এসো, শূলপাণির ঘরদোর ভাল করে দেখে পরিস্থিতিটা খতিয়ে দেখা যাক৷” একটু কাঁপা গলায় পেছন থেকে ভূতনাথ বলে উঠল, “দেখার কিছু নেই ভায়া। আমি সেই কবেই শূলপাণিকে বলেছিলুম, ওরে শূল, ভূত-প্রেত ধরে অধৰ্ম করিস না। ওরাই একদিন তোর ঘাড় মটকাবে। … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড–পঞ্চম পর্ব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের ষষ্ঠ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন যত রাত বাড়ছে দুর্যোগও ততই বাড়ছে। ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে তুমুল বৃষ্টি শুরু হওয়ায় শূলপাণির বাড়িতে জড়ো হওয়া লোকজন টকাটক সরে পড়তে লাগল। শেষ অবধি দারোগাবাবু, গদাই আর পবনকুমার ছাড়া কেউ রইল না। নগেন বলল, পবনবাবু, আপনার অভিজ্ঞতা অনেক। শূলপাণির কী হতে পারে বলে আপনার মনে হয় ? পবনকুমার … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড–ষষ্ঠ পর্ব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের সপ্তম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। শেষরাতে বৃষ্টি থেমে দুর্যোগ কেটে গেল। সকালবেলায় কুয়াশায় মাখা একটু রোদও উঠল। এই সাতসকালে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েছে মদন হালদার আর সুজন বোস। দুজনেরই বয়স সত্তরের ওপরে। মদন বলল, এবার গাঁয়ে একটা অনাসৃষ্টি না হয়েই যায় না। সুজন সায়েন্স জানা লোক। বিলেতে আমেরিকায় বিজ্ঞানী হিসেবে অনেকদিন চাকরি করে এসেছে। শেষ … বিস্তারিত পড়ুন

“ওয়ারন” (মা দিবসের গল্প)— রংবাহারী

এক ভয়ংকর স্বপ্নটা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না রু এর। স্বপ্নে সে একটা ছোট শিশুকে দেখে। শিশুটি ভয়ে কান্না করছে। নিজের শৈশবের কোন কিছুই মনে নেই রু এর। তবুও সে শিশুটিকে চিনতে পারে। শিশুটি সে নিজেই। ভয়ে কান্নারত। এমন সময় একজন মমতাময়ী মহিলা এসে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়। আদর করে বলে, ” কি হয়েছে আমার … বিস্তারিত পড়ুন

আত্বতৃপ্তি —- শুচী

ছোট্ট পুরানো রেডীওটায় ঘ্রার ঘ্রার শব্দ । মফিজ খবর শোনার বৃথা চেষ্টা করছে ।অনেক জোরে দুই তিনটা চড় মারতেই বেশ শোনা যাচ্ছে । মফিজ ভাবছে এবার হাতে টাকা পেলে নতুন একটা  কিনে নেবে। রেডীও ছাড়া থাকা যায় নাকি ! নাহ্ কিছু ভাল লাগছে না তার।  এ চ্যানেল সে চ্যানেল ঘুরাতে ঘুরাতে হঠ্যাৎ ভেসে আসে একটা … বিস্তারিত পড়ুন

বাবা ও ছেলে—- আততায়ী

ছোট একটা সংসার। বাবা, মা, ছোট ছেলে এবং ছেলেটার দাদা। দাদার অনেক বয়স হয়ে গেছে। কোন কাজ করার শক্তি নেই। সারাদিন এক বিছানায় পড়ে থাকে। একদিন ছেলেটার বাবা একটা ঝুড়ির উপর বুড়োকে বসিয়ে ছেলের হাত ধরে জঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা দিল। যাচেছ, যাচ্ছে। বেশ কিছু দূর যাওয়ার পর ছেলেটা হঠাৎ তার বাবাকে জিজ্ঞেস করলো, “বাবা, তুমি … বিস্তারিত পড়ুন

দ্বীপ্ত অঙ্গীকার — শুচী

আরিফ জানালার কাছে বসে একটা বইতে বৃথা মনযোগ দেবার চেষ্টা করছে । সামনে এইচ,এসসি পরীক্ষা । কিন্তু পরীক্ষাটা শেষ পর্যন্ত দেয়া হবে কিনা সে জানেনা । চারিদিকে শুধু মিছিল আর দাবি আদায়ের কোলাহল । বাঙ্গালী জাতি  বায়ান্নতে সশব্দে সমস্ত রাজপথ রাঙ্গিয়ে তুলেছিল নিজেদের আত্মপরিচয়ে পরিচিত হবার জন্য। সেই আন্দোলনে শুধু বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিই  … বিস্তারিত পড়ুন

সাদা রঙের কালো কীট—মহাসিন মহী

সারা পাড়াজুড়ে সবার মুখে মুখে একই কথা, কেন মারবে? মারার কি দরকার, বউ ভাল না লাগলে তালাক ঠুকে দিক তবেই তো ঝামেলা চুকে যায়। এ নিয়ে বার দুই দরবারও হল ছেলে পক্ষ আর মেয়ে পক্ষতে মিলে। কিন্তু কোন সমাধান  নাই, কারণ যখন সবাই এসে জড়ো হয় তখন আর নুরুমিয়া আর উপস্থিত থাকেনা। অথছ কেউ কিছু … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!