হরিপুরের হরেক কান্ড –অষ্টদশ পর্ব -শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের ঊনবিংশ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন । হঠাৎ রামহরি বলে উঠলেন, “আপনার ঘরে নেই-নেই করেও দামি জিনিস বেশ কিছু আছে। ডাকাতরা তেমন কিছু নেয়নি, এটা খুব আশ্চর্যের কথা, এমন নয় তো যে, ওরা একটা বিশেষ কোনও জিনিসেরই খোঁজে এসেছিল?” সুজন রামহরির দিকে চেয়ে বললেন, “কাল আপনি সময়মতো না এলে আমার কপালে আরও কষ্ট ছিল। … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড –ঊনবিংশ পর্ব -শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের বিংশ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। জগা আর রামপ্রসাদের এক রাত্তিরেই বেশ ভাব হয়ে গেছে। রামপ্রসাদ দুপুরে জগার ঘরে খেতে বসে বলল, আরে এ জগুয়া, তু কি রোজ এইসন খানা খাস নাকি রে বেওকুফ? জগা কাঁচুমাচু হয়ে বলল, আমি গরিব মানুষ, এর চেয়ে আর বেশি কী করতে পারি বলো তো রামপ্রসাদদাদা? ডাল ভাত আর … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড –বিংশ তম পর্ব – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের একবিংশ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। সব শুনে সুজনবাবু একটু উত্তেজিত হয়ে বললেন, “সাতপয়সার হাট! গগনচাঁদের হাটই সাতপয়সার হাট ! খবর ঠিক তো !” পাগলু বলল, “যে আজ্ঞে। দিনুগুণ্ডা এদের দুজনকে বলেছে।” “তার কথায় বিশ্বাস কী ?” “আজ্ঞে সেটা যে দিনুর মামার বাড়ি। দিনুর মামাই হল সাতকড়ি।” “বটে!” “যে আজ্ঞে। তার সাতানব্বই বছর বয়স … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড –এক বিংশ তম পর্ব – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের দ্বাবিংশ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। পবনকুমার আর মহেন্দ্র যখন স্থানত্যাগ করার উপক্রম করছে তখন হঠাৎ একটা শব্দ পেয়ে দুজনেই দাঁড়িয়ে পড়ল। শব্দটা বেশ জোরালোই, কে যেন সুজনের দরজার তালা ভাঙার চেষ্টা করছে। ঝনাৎ-ঝনাৎ করে বারতিনেক শব্দ হল। তারপরই ঝড়াক করে দরজাটা খুলে ঘরে ঢুকল একটি অন্ধকার মানুষ।অন্ধকার বলে তাকে দেখা গেল না ঠিকই, … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড –দ্বাবিংশ তম পর্ব – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। তিনজনেই ফের উঠে পড়লেন । পরঞ্জয় বললেন, বিশ্রাম নিয়ে ভাববেন না। আমরা বরং সাতকড়ির বাড়ির ধারে কাছে থানা গেড়ে থাকি। পবনকুমার বললেন, সেইটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। মহেন্দ্র বলে উঠলেন, কিন্তু সুজনবাবু যে রকম মরিয়া হয়ে উঠেছেন তাতে গুলিটুলি চালিয়ে দেবেন না তো ! পরঞ্জয় গম্ভীর হয়ে বললেন, অসম্ভব … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড–সপ্তম পর্ব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের অষ্টম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন ওরে না না, এ সেইসব কাণ্ড নয়। এ হল অশৈলী ব্যাপার। শূলপাণিকে যে নিয়েছে তোর পিসেমশাইকে সে-ই নিয়েছে। তাকে চিরকাল দেখে এসেছি, কোনও কালে আমাকে না বলে এক পাও কোথাও যায় না। তেমন মানুষই নয়। বাক্স, বিছানা, বন্দুক এত সব জিনিস বয়ে নিয়ে যাওয়া কি একজন মানুষের কাজ, … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড –শেষ পর্ব – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

 গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। পাগলু সঙ্গে সঙ্গে হাতজোড় করে বলল, উরেববাস, পবনবাবু! প্রাতঃপেন্নাম হই, প্রাতঃপেন্নাম হই, তা আপনি এখানে? কাজেই এসে পড়েছি। ভিনগাঁয়ে অচেনা জায়গায় তোমাদের দেখে ভারি ভালও লাগছে। তোমরা কেন এসেছে তাও জানি। আর দেরি না করে এই গাছ বেয়ে ছাদে উঠে যাও। ভেতরে ঢোকার পথ পাবে, সুজনবাবু আর নিতাই … বিস্তারিত পড়ুন

একজন মা–১ম পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ছেলের বউটা খুব অত্যাচার করে মনার মার উপর। কত আশা নিয়ে ছেলেটাকে বিয়ে করিয়েছিলেন। স্বামী যতদিন বেচেছিলো সবই ঠিক ছিলো। স্বামী মারা যাওয়ার পর কখন যে সব বদলে গেলো টেরই পায়নি মনার মা। যেই সংসারে সে ছিলো কর্ত্রি সেই সংসারে আজ সে বোঝা। তারচেয়ে বড় কথা প্রতিদিন এমন … বিস্তারিত পড়ুন

একজন মা–শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। একদিন অনুরোধ করলো যাতে তার ছেলেকে একটা চাকরি দেখে দেওয়া হয়। যেহেতু পরিবারটির নিজস্ব রিয়েল এস্টেট ব্যাবসা ছিলো তারা তাই আসাদকে একটি সাইটে দারোয়ান হিসেবে নিয়োগ দিয়ে দিলো। আর মনার মাকে বুদ্ধি দিলো গ্রামে নিজের টাকায় একটা ঘর করতে লাগলে তারা সহায়তাও করবে। দিন বেশ ভালোই কেটে যাচ্ছিলো। … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড–১ম পর্ব–শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। গদাই নস্কর ডাকাতি ছাড়লে হবে কী,হাক ডাক ছাড়েনি,আরে নগেন দারাগা চাকুরি থেকে রিটায়ার করছেন বটে,কিন্তু দাপট যাবে কোথায়?গদাই যখন ডাকাত ছিল আর নগেন যখন দারোগা,তখন দুজনে বিস্তর লড়াই হয়েছে।গদাই কে দুইবার গ্রেফতার করেছিল নগেন,দুইবার নগেন গারদ ভেঙে পালায়।দু,জনেই ছিলেন দুজনের জাত শত্রু এখন যে তারা দু,জন দুজকে পছন্দ … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!