ইস্কুলের গল্প–সুকুমার রায়-১ম পর্ব

গল্পের শেষ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন। চন্ডীপুরের ইংরেজি স্কুলে আমাদের ক্লাসে একটি নতুন ছাত্র আসিয়াছে। তার বয়স বারো-চোদ্দোর বেশি নয়। সে স্কুলে আসিয়া প্রথম দিনই সকলকে জানাইল, “আমি পোইট্রি লিখতে পারি!” এ কথা শুনিয়া ক্লাশসুদ্ধ সকলে অবাক হইয়া গেল; কেবল দু-একজন হিংসা করিয়া বলিল, “আমরাও ছেলেবেলায় ঢের ঢের কবিতা লিখেছি।” নূতন ছাত্রটি বোধ হয় … বিস্তারিত পড়ুন

ইস্কুলের গল্প–সুকুমার রায়-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন। পাঁড়েজির বৃদ্ধ ছাগল যেদিন শিং নাড়িয়া দড়ি ছিঁড়িয়া স্কুলের উঠানে দাপাদাপি করিয়াছিল, আর শ্যামলালকে তাড়া করিয়া খানায় ফেলিয়াছিল, তাহার পরদিন ভারতবর্ষের বড়ো ম্যাপের উপর বড়ো-বড়ো অক্ষরে লেখা বাহির হইল— পাঁড়েজির ছাগলের একহাত দাড়ি, অপরূপ রূপ তার যাই বলিহারি! উঠানে দাপট করি নেচেছিল কাল— তার পর কি হইল জানে … বিস্তারিত পড়ুন

হংপাল– অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর-৩য় পর্ব

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। তার এত শত্রু আছে শুনে রিদয় ভাবলে, বাঁচা তো তাহলে শক্ত দেখছি। সে চকাকে বললে – “মরতে ভয় নেই। তবে শেয়াল-কুকুরের কিংবা শকুনের খাবার হতে আমি রাজী নই। এদের হাত থেকে বাঁচবার উপায় কিছু আছে বলতে পার?”চকা একটু ভেবে বললে – “বনের যত ছোট পাখি আর জন্তু এদের … বিস্তারিত পড়ুন

হংপাল–অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর-চতুর্থ পর্ব

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। সবাই ভাবলে, এমন খাঁচায় কাঠবেরালী সুখে থাকবে – খেলে বেড়াবে সারাদিন, দোলনায় দুলবে আর খই-দুধ খেয়ে মোটা হবে! কিন্তু কাঠবেরালি বৌ চুপটি করে মুখ লুকিয়ে খাঁচার কোণে বসে রইল আর থেকে-থেকে কিচ-কিচ করে কাঁদতে থাকল। সারাদিন সে কিছু মুখে দিলে না, দোলনাতে দুললে না, চৌকিতেও বসল না, খাটেও … বিস্তারিত পড়ুন

হংপাল — অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর-পঞ্চম পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন । স্বপন দেখেছে বলে উড়িয়ে দিলে। কিন্তু বুড়ি বলতে লাগল – “ওরে তোরা দেখে আয় না!” সকালে সত্যি দেখা গেল চারটে ছানাকে নিয়ে কাঠবেরালি দুধ খাওয়াচ্ছে। এমন ঘটনা কেউ দেখেনি! সুরেশ্বরের মোহন্ত পর্যন্ত এই আশ্চর্য ঘটনা দেখতে হাতি চড়ে চাষার বাড়ি উপস্থিত! ওদিকে চাষার বৌ যত পিঠে সেদ্ধ … বিস্তারিত পড়ুন

হংপাল–অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। রিদয় রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে সেই দিকে চেয়ে আছে, এদিকে পিছনে প্রায় একশো লোক জমা হয়েছে – নাকে তিলক, কপালে ফোঁটা, নেড়া মাথা বৈরাগীর দল! রিদয় যেমনি ফিরেছে অমনি সবাই মাটিতে দণ্ডবৎ হয়ে প্রণাম করে বললে – “জয় প্রভু বামনদেব, ঠাকুর, কৃপা কর!”বামন কে, রিদয় তা জানত না, কিন্তু … বিস্তারিত পড়ুন

একদিন, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

দামোদর নদের পাড়ে একখানি গৃহস্থবাড়ি। গৃহস্বামীর নাম বনমালী । গৃহিণীর নাম আরতি । বৈশাখের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে উঠছে দেখে উঠানে কাপড় তুলতে এল আরতি । হঠাৎ একবার নদীর ধারে চোখ গেল আরতির। নদীর পাড়ে কে একজন দাঁড়িয়ে রয়েছে। পোশাক-আশাকে শহুরে বাবু বলেই মনে হল। আরতি দৌড়ে স্বামীর কাছে চলে এল। উঠানের গাছপালায় পাগলা হাওয়ার শনশন … বিস্তারিত পড়ুন

হংপাল — অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর-১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন ঝাউ-গাছের উপর থেকে খোঁড়া হাঁস ঠোঁটে করে রিদয়কে বাগদী-চরের থেকে একটু দূরে নালমুড়ির চরে নামিয়ে দিয়ে সারাদিন বুনো-হাঁসের দলের সঙ্গে শেয়ালকে নিয়ে ঝপ্পটি আর দাঁতকপাটি খেলে বেড়াচ্ছে। ক্রমে সন্ধ্যে হয়ে এল দেখে রিদয় ভাবছে, নিশ্চয়ই হাঁসেরা রাগ করে তাকে ফেলে গেছে, এখন কেমন করে সে বাড়ি যায়? আর … বিস্তারিত পড়ুন

হংপাল–অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর-২য় পর্ব

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ওদিকে মেঘনা, এদিকে পদ্মা – এই দুই নদী যেখানে মিলেছে, সেই কোণটিতে হল সুরেশ্বর মঠ। চারদিকে আম বাগান, জাম বাগান, ঠাকুরবাড়ি, অতিথিশালা, ভোগমন্দির, দোলমঞ্চ, আনন্দবাজার, রথতলা, নাটমন্দির, রন্ধনশালা, ফুলবাগান, গোহাল গোষ্ঠ, পঞ্চবটী, তুলসীমঞ্চ, রাসমঞ্চ, রামকুণ্ড, সীতাকুণ্ড, গোলকধাম, দেবদেবী স্থান – এমনি একটা পরগণা জুড়ে প্রকাণ্ড ব্যাপার! এরি এক … বিস্তারিত পড়ুন

রক্ত–২য় পর্ব- জুবায়ের হুসাইন

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন সলিম আলীর স্বাস্থ্য বেশ ভালো ছিল। এই তো মাত্র সেদিনের কথা, চওড়া বুকের ছাতি ছিল তার। হাত ও পায়ের পেশিগুলো ছিল তেমনি ফোলা ফোলা। আর চলার মধ্যেও ছিল একটা রাজকীয় স্টাইল। কিন্তু আজ আর চেহারার সেই জৌলুস নেই তার। শ্যামলা গায়ের বর্ণ কেমন কালচে হয়ে গেছে। কতদিন সেখানে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!